মার্চে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য এশিয়ান হকি চ্যাম্পিয়নশিপ স্থগিত করা হয়েছে দ্বিতীয়বারের মতো। করোনাভাইরাসের প্রকোপের কারণ দেখিয়ে মালেশিয়া এবং কোরিয়া আপত্তি জানানোয় এশিয়ান হকি ফেডারেশন স্থগিত করেছে টুর্নামেন্টটি। তবে এখনো বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্যাম্প স্থগিতের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়নি বাংলাদেশ হকি ফেডারেশন। এই সময়ের মাঝে ঘরোয়া টুর্নামেন্ট আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান ফেডারেশনের সহ-সভাপতি রশিদ শিকদার।
গেলো বছর সেপ্টম্বরে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল এশিয়ান হকির অন্যতম বড় আসরটি। কিন্তু করো ভাইরাসের প্রকোপে তা পিছিয়ে আনা হয় এ বছরের মার্চে। সেই লক্ষ্যেই অনুশীলন ক্যাম্প শুরু করে বাংলাদেশ জাতীয় হকি দল। আয়োজক বাংলাদেশও প্রস্তুতি নিচ্ছিল সেই লক্ষ্যেই। কিন্তু করোনার কারণ দেখিয়ে আবারো পিছিয়েছে টুর্নামেন্টটি।
বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের সহ-সভাপতি রশিদ শিকদার বলেন, এ বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের আগে হওয়া সম্ভব না। তবে জনে জুনিয়র এশিয়া কাপের সিডিউল এখনো পর্যন্ত ঠিক আছে। হোস্ট কান্ট্রি হিসিবে আমাদের সকল ধরনের প্রস্তুতি ছিলো কিন্তু যে সকল দেশ এখানে আপত্তি থাকায় নতুন করে পেছাতে বাধ্য হয়েছে।
এশিয়ান হকি চ্যাম্পিয়নশিপ অক্টোবরে অনুষ্ঠিত হলে ভবিষৎ কি জাতীয় দলের ক্যাম্পের। এখন পর্যন্ত নাকি ক্যাম্প বন্ধের কোন ঘোষণা দেয়নি ফেডারেশন। তবে ক্যাম্পের মাঝে বাঁধা আসায় ধাক্কা খাবে প্রস্তুতিতে। বলছেন জাতীয় দলের কোচ।
জাতীয় হকি দলের কোচ মাহাবুব হারুন বলেন, জানতাম মার্চের ১১ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে কিন্তু সেটা করোনার কারণে হকি ফেডারেশন স্থগিত করেছে। এটা আমাদের জাতীয় দলের জন্য বড় একটা ধাক্কা। ফেডারেশন থেকে আমাকে জানানো হয়েছে ক্যাম্প চালু রাখার জন্যে। পরবর্তীতে জানালে সিদ্ধান্ত নিবো কি করা হবে।
টুর্নামেন্টে স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, পাকিস্তান, কোরিয়া, মালেশিয়া এবং জাপানের অংশ নেয়ার কথা ছিল। ছেলেদের আসরের মতো কোরিয়ায় অনষ্ঠিতব্য নারীদের ইভেন্টটিও স্থগিত করেছে এএইচএফ।
গেলো বছর সেপ্টম্বরে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল এশিয়ান হকির অন্যতম বড় আসরটি। কিন্তু করো ভাইরাসের প্রকোপে তা পিছিয়ে আনা হয় এ বছরের মার্চে। সেই লক্ষ্যেই অনুশীলন ক্যাম্প শুরু করে বাংলাদেশ জাতীয় হকি দল। আয়োজক বাংলাদেশও প্রস্তুতি নিচ্ছিল সেই লক্ষ্যেই। কিন্তু করোনার কারণ দেখিয়ে আবারো পিছিয়েছে টুর্নামেন্টটি।
বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের সহ-সভাপতি রশিদ শিকদার বলেন, এ বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের আগে হওয়া সম্ভব না। তবে জনে জুনিয়র এশিয়া কাপের সিডিউল এখনো পর্যন্ত ঠিক আছে। হোস্ট কান্ট্রি হিসিবে আমাদের সকল ধরনের প্রস্তুতি ছিলো কিন্তু যে সকল দেশ এখানে আপত্তি থাকায় নতুন করে পেছাতে বাধ্য হয়েছে।
এশিয়ান হকি চ্যাম্পিয়নশিপ অক্টোবরে অনুষ্ঠিত হলে ভবিষৎ কি জাতীয় দলের ক্যাম্পের। এখন পর্যন্ত নাকি ক্যাম্প বন্ধের কোন ঘোষণা দেয়নি ফেডারেশন। তবে ক্যাম্পের মাঝে বাঁধা আসায় ধাক্কা খাবে প্রস্তুতিতে। বলছেন জাতীয় দলের কোচ।
জাতীয় হকি দলের কোচ মাহাবুব হারুন বলেন, জানতাম মার্চের ১১ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে কিন্তু সেটা করোনার কারণে হকি ফেডারেশন স্থগিত করেছে। এটা আমাদের জাতীয় দলের জন্য বড় একটা ধাক্কা। ফেডারেশন থেকে আমাকে জানানো হয়েছে ক্যাম্প চালু রাখার জন্যে। পরবর্তীতে জানালে সিদ্ধান্ত নিবো কি করা হবে।
টুর্নামেন্টে স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, পাকিস্তান, কোরিয়া, মালেশিয়া এবং জাপানের অংশ নেয়ার কথা ছিল। ছেলেদের আসরের মতো কোরিয়ায় অনষ্ঠিতব্য নারীদের ইভেন্টটিও স্থগিত করেছে এএইচএফ।
