বাফুফে-ইউনিসেফ যৌথ উদ্যোগে হবে নারী ফুটবল টুর্নামেন্ট

বাফুফে-ইউনিসেফ যৌথ উদ্যোগে হবে নারী ফুটবল টুর্নামেন্ট

২৬ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে বাফুফে-ইউনিসেফ অনূর্ধ্ব-১৬ জাতীয় নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ। সারাদেশের ৪২ টি জেলা থেকে আগত ফুটবলারদের নিয়ে ৭টি ভেন্যুতে হবে খেলা। ট্যালেন্ট হান্ট থেকে যত জন খেলোয়াড় উঠে আসবে সবাইকেই নিয়েই ক্যাম্প হবে বলে জানালেন,  বাফুফে নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান মাহফুজা আকতার কিরণ। দুই বছর পর এমন ট্যালেন্ট হান্ট থেকে নতুন ফুটবলার তুলে আনতে মুখিয়ে আছে বাফুফের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পল স্মলি।

ফুটবলে ভালো করতে নাকি সবার আগে পাইপলাইন সমৃদ্ধ করতে হয়। তৃণমূলে খেলোয়াড় তৈরি হলেই বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে ফল নিয়ে আসা যায়। সারা বিশ্বের ফুটবলে ভালো করা দেশ গুলো এই মডেলই অনুসরণ করে। বাংলাদেশও এখন দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনায় সেই পথ ধরে এগোচ্ছে।

অনূর্ধ্ব-১৪ ও অনূর্ধ্ব-১৬ এর পর অনূর্ধ্ব-১২ দলকে নিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করতে যাচ্ছে বাফুফে। সারা দেশের ৪২ টি জেলা অংশ নিবে এতে। তবে তার আগে হবে ট্যালেন্ট হান্ট। যেখান থেকে উঠিয়ে আনা হবে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ।

কুড়িগ্রামে গেল এক মাসে ৭ নারী ফুটবলারের অল্প বয়সে বিয়ে হয়ে গেলে। অল্প বয়সে ভালো করারা সিনিয়র হলেই।ঝড়ে যাচ্ছে। এক সাবিনা ছাড়া সিনিয়র দলের কেউ ঝড় তোলেন না মাঠে। তবে এখন থেকে সজাগ বাফুফে।

ইউনিসেফ-বাফুফের যৌথ উদ্যোগে এই টুর্নামেন্টে খেলোয়াড় বাছাইয়ের মূল কাজ ও ভালো করাদের পরিচর্যা করবেন পল স্মলি। দুই বছর পর অনূর্ধ্ব-১২ নিয়ে কাজ করার আগে ভীষণ আশাবাদী তিনি। পল স্মলি বলেন, এবারের ট্যালেন্ট হান্ট নিয়ে আমি বেশি আগ্রহী। কারণ দুই বছর পর এটা আয়োজিত হচ্ছে। নতুন অনেক খেলোয়াড় পাইপলাইনে জমেছে। তাদের দেখতে মুখিয়ে রয়েছি। 

১৭ মিনিট করে দুই ভাগে মোট ৩৫ মিনিট স্থায়ী হবে ম্যাচ। যা শুরু হবে ২৬ মার্চ থেকে।

আপনি আরও পড়তে পারেন