নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকার দোহার উপজেলায় পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে অসহায় ও কর্মহীন মানুষের মাঝে মানবিক সহায়তা হিসেবে নগদ অর্থ বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ঢাকা-১ আসনের সাংসদ এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের নিদের্শনায় করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ, দুস্থ, অসহায় ও কর্মহীন মানুষের মাঝে উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে মোট ৫ হাজার ৬’শ পরিবারকে ৫’শ টাকা করে নগদ অর্থ বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রত্যেক ইউনিয়নের ৭’শ পরিবার এ আর্থিক সহায়তা পাবে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে দোহার উপজেলায় মোট ২৮ লাখ টাকা বরাদ্দ…
বিস্তারিতCategory: দোহার-নবাবগঞ্জের সংবাদ
দোহার-নবাবগঞ্জের সংবাদ || দৈনিক আগামীর সময় | Agamirshomoy.com
জেনে নিন নবাবগঞ্জ থানার ইতিহাস : নবাবগঞ্জ বাংলাদেশের ঢাকা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। নবাবগঞ্জ থানা উপজেলা, ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়. উপজেলার ১৪ টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১৭৮ টি মৌজা এবং ৩০৫টি গ্রাম নিয়ে গঠিত. এই উপজেলার নির্বাচনী এলাকাঃঢাকা-১, নির্বাচনী এলাকা- গালিমপুর, বান্দুরা, শোল্লা, যন্ত্রাইল, জয়কৃষ্ণপুর, নয়নশ্রী, শোল্লা, কলাকোপা, বক্সনগর, বারুয়াখালী, কৈলাইল, আগলা, চুড়াইন, শিকারীপাড়া । নবাবগঞ্জ নামকরনের ইতিহাসঃ কথিত আছে অনেকেই বলে থাকে,পূর্বে নবাবরা এই ইছামতি নদী দিয়ে দূর দুরান্তে পারি জমাতেন তখনকার সময় নবাবরা নদীর তীরে এই এলাকায় নবাবগণ সৈন্য ও সফরসঙ্গীসহ বিশ্রামের জন্য যাত্রা বিরতি করতেন ।এভোং এই তারা এখানে অবস্থান করত.বিশেষ করে মীর কাসেম নবাবগঞ্জ এর কাসিমপুরে অবস্থান করেসিল এর ফলে এই এলাকার নামকরণ হয় নবাবগঞ্জ। এছাড়া ও ধারনা করা হয়, নবাব স্যার সলিমূল্লাহর সন্মানে এই থানার নামকরণ করা হয় নবাবগঞ্জ । নবাবগঞ্জ উপজেলার মোট আয়তন ২৪৪.৮১ বর্গকিলোমিটার । জনসংখ্যার ঘনত্বঃ ১৩৯৬ জন/ব.কি.মি.। জনসংখ্যাঃ ৩,৪১,৬৪৪ জন । (আদমসুপারি)তন্মধ্যে পুরুষ= ১৭৬০১০ জন এবং মহিলা= ১৬৫৬৩৪ জন । মোট জনসংখ্যার ৭৮% মুসলিম, ২০% হিন্দু এবং ২% খ্রিষ্টান। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানঃ নবাবগঞ্জ থানায় বর্তমানে মসজিদ ৫৪০ টি বেসি হবে ধারণা করা হয়.মন্দির ১৯২, গির্জা ৫,সমাধি ২. সবচেয়ে লক্ষনীয় যা হযরত আফাজ উদ্দিন শাহ (রাঃ) এর সমাধি গালিমপুরে সাহবাদে অপরটিগালিমপুরের সুনাহাজরা কারী সাব(র:) এর সমাধি. পোস্ট কোড সমূহ: নবাবগঞ্জ :১৩২০ হাসনাবাদ :১৩২১ দাউদপুর :১৩২২ আগলা :১৩২৩ খালপার :১৩২৪ চুরাইন :১৩২৫ শিক্ষার হারঃ ৫৪.৪৩% এই উপজেলায় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৯০ টি এবং বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৩৮টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩২ টি, মহাবিদ্যালয়ঃ ৪টি, মাদ্রাসাঃ ৪টি রাজনীতি:নবাবগঞ্জ এর মূল প্রভাভশালী দল আওমিলিগ ও বিএনপি.তবে খুশির বেপার হলো আমাদের নবাবগঞ্জে আগে থেকেই হরতালের কুনো ঝামেলা নেই বললেই চোলে.ছুটো খাটো মিসিল দেখা গেলও কুনো ভাংচুর এর ঘটনা দেখা যায়নি কখনও. প্রধান রপ্তানি: নবাবগঞ্জ এর বিভিন্ন গ্রাম থেকে শাড়ি ও লুঙ্গি রপ্তানি করে থাকে. হাসপাতাল: ১ টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রয়েছে ।যার আসন সংখ্যা ৫০ টি. আরো অনেক প্রাইভেট ক্লিনিক গড়ে উঠেসে এর মধ্যে নবাবগঞ্জ এর মুক্তি ক্লিনিক,বাগমারার আশা ক্লিনিক,এভোং বাগমারার নিউ লাইফ অন্যতম. ঢাকার কাছেই ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন স্থাপনা সমৃদ্ধ একটি জায়গা নবাবগঞ্জ। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে এ জায়গাটিতে খুব অল্প সময়েই পৌঁছানো যায় ঢাকা থেকে। নবাবগঞ্জের মূল আকর্ষণ হলো এ এলাকার প্রাচীন কিছু জমিদার বাড়ি। চলুন তাহলে ঘুরে আসি নবাবগঞ্জ থেকে। দেখার মত কিছুস্থান: কবির জর্মস্থান: আমাদের নবাবগঞ্জ এর অগলা গ্রামে মহাকবি কায়কোবাদ এর জর্মস্থান. ইছামতি নদী নবাবগঞ্জ শহরের পাশ দিয়েই বয়ে গেছে ইছামতি নদী। শহরের মহাকবি কায়কোবাদ মোড় থেকে পশ্চিম দিকে কলাকোপার। এর পাশ দিয়ে বয়ে গেছে শান্ত, স্নিগ্ধ এক নদী। নাম তার ইছামতি। ছোট বেলায় ইছামতির যে রূপের বর্ণনা পড়েছিলাম এখনও যেন তার কোনো কমতি নেই বর্তমানের ইছামতির মধ্যে। গান্ধী মাঠ নবাবগঞ্জের কলাকোপায় রয়েছে ঐতিহাসিক গান্ধী মাঠ। সর্বভারতীয় সম্মেলন উপলক্ষে গান্ধীজি ১৯৪০ সালে এই মাঠে এসেছিলেন। তারপর থেকে এই মাঠের নাম গান্ধী মাঠ। আর এন হাউস গান্ধী মাঠ ফেলে কিছু দূর সামনে এগুলেই রয়েছে প্রাচীন একটি বাড়ি। এরই নাম আর এন হাউস। ইট থেকে চুন সুরকি খসে ধ্বংসের প্রহর গুনলেও এখনো সগর্বে বাড়িটি তার জৌলুস জানান দিচ্ছে। এ বাড়ির বাসিন্দা ৮৫ বছরের হরেন্দ্র কুমার সাহা জানালেন এ বাড়ির নাম আর এন হাউস। তার দাদার বাবা রাধানাথ সাহা মুর্শিদাবাদ থেকে এসে প্রায় আড়াইশ বছর আগে এ বাড়ি তৈরি করেছিলেন। চারদিকে কক্ষ ঘেরা এ বাড়ির সামনের অংশে ছিল অতিথিশালা, পেছনে অন্দর মহল এবং পাশেই মন্দির। মাঝে ছোট একটি খোলা জায়গা। বাড়ির সম্মুখভাগ বিশাল তোরণ আকৃতিতে তৈরি। আর এন হাউসের সামনে একেবারে ইছামতির তীর ঘেঁষে রয়েছে সুন্দর দোতলা একটি বাড়ি। হরেন্দ্র বাবুর বাবার ছিল লবনের ব্যবসা। লিভারপুল থেকে লবন আমদানি করতেন তিনি। সে ব্যবসার গদিঘর ছিল এ বাড়িটি। জগবন্ধু সাহা হাউস আর এন হাউস থেকে প্রায় এক কিলোমিটার সামনে রয়েছে আরেকটি প্রাচীন ভবন জগবন্ধু সাহা হাউস। এ বাড়ির বাসিন্দা কমলারানী জানালেন তার দাদা শ্বশুর জগবন্ধুসাহা তৈরি করেছিলেন এ বাড়ি। বিশাল আকৃতির দ্বিতল এ বাড়িটির নির্মাণশৈলী খুবই আকর্ষণীয়। খেলারাম দাতার বাড়ি কলাকোপা থেকে ছোট্ট একটি সড়ক চলে গেছে বান্দুরার দিকে। বান্দুরায় রয়েছে গাছগাছালিতে ঢাকা ধ্বংসপ্রায় খেলারাম দাতার বাড়ি। খেলারাম দাতাকে নিয়ে এ অঞ্চলে অনেক কাহিনী প্রচলিত আছে। এরকম একটি হলো খেলারাম দাতা ছিলেন বিখ্যাত ডাকাত সর্দার। তবে তার দানের হাত ছিল বেশ বড়। সে ডাকাতি করে গরিব দুঃখীদের সাহায্য করত। তারই বাড়ি ছিল এটি। এ বাড়ি থেকে একটি সুড়ঙ্গ পথ ছিল ইছামতির পাড়ে। নদীপথে ধনসম্পদ এনে এ সুড়ঙ্গ পথেই বাড়িতে নিয়ে আসত খেলারাম দাতা। দোতলা এ বাড়ির নিচতলায় এখনো সুড়ঙ্গ পথটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। নিচতলায় অনেকগুলো কক্ষ থাকলেও এখন তার প্রায় সবই আবর্জনা আর মাটিতে ঢেকে আছে। আর দোতলায় চার পাশে ও চার কোনে চারটি করে বাংলা ঘরের আকৃতিতে এক কক্ষ বিশিষ্ট আটটি ঘর। মাঝে রয়েছে মঠ আকৃতির আরেকটি ঘর। লোকমুখে শোনা যায় এঘরে অনেক মূল্যবান মূর্তি ও ধনসম্পদ ছিল।তাই এই ঐতিয্য ধরে রাখার জন্য খুশির বেপার হলো বর্তমানে এই বিল্ডিং এর সংস্কার কাজ চলছে ৷ একে নতুন রূপে সজ্জিত করা হচ্ছে ৷ ব্রজ নিকেতন বান্দুরা- দোহার সড়কের পাশেই রয়েছে প্রাচীন একটি বাড়ি দুটি সুন্দর ব্রজ নিকেতন। বাড়িটির চোখ ধাঁধানো নির্মাণশৈলী দেখে যেকোনো পথিকের পা থমকে যাবে কিছুক্ষণের জন্য হলেও। সুন্দর এ বাড়িটি ঘুরে দেখতে পারেন। জপমালা রানীর গির্জা বান্দুরায় আরেকটি দর্শনীয় স্থান হলো জপমালা রানীর গির্জা। খ্রীস্টানদের এ উপসানালয়টি সর্বপ্রথম নির্মিত হয় ১৭৭৭ সালে। পরে ১৮৮৮ ও ২০০২ সালে দু বার এর সংস্কার করা হয়। গির্জার পাশেই রয়েছে খ্রীস্টনদের একটি কবরস্থান, সেন্ট ইউফ্রেটিজ কনভেন্ট নামে সিস্টারদের একটি থাকার জায়গা। একজন ফাদার ও একজন ডিকন দ্বারা পরিচালিত হয় এ গির্জার কার্যক্রম। বড়দিন, ইস্টার সানডে’তে এখানে বড় উৎসবের আয়োজন থাকে। কিভাবে যাবেন নিজস্ব পরিবহন নিয়ে যেতে পারলে নবাবগঞ্জের জায়গাগুলো বেড়ানো সহজ হবে। আর সে ব্যবস্থা না থাকলে যেতে পারেন বাসে করে। ঢাকার গুলিস্তান গুলাপ সাহার মাজার এর সামনে থেকে ও থেকে যমুনা, শিশির,এন মল্লিক ও নবাবগঞ্জ পরিবহনের বাস চলাচল করে এই রুটে। ভাড়া জনপ্রতি ৫০ টাকা সিল এখন তেল এর দাম বারাই কিসু বাড়তে পারে অ্যাডমিন দেশের বাইরে তাই সটিক বলতে lপারসী না নবাবগঞ্জ নেমে রিকশা নিয়ে ঘুরতে পারবেন জায়গাগুলোতে .
দোহারে মৃত যুবলীগ নেতার পরিবারের পাশে __________________মো. আলমগীর হোসেন
আবুল হাশেম ফকির সম্প্রতি দোহার উপজেলার, মাহমুদপুর ইউনিয়নের হরিচন্ডি গ্রামে পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী যুবলীগ নেতা আমজাদ বেপারীকে হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন আমজাদের পরিবার। অসহায় পরিবারের সদস্যদের খোঁজখবর নিতে ১৭ জুলাই, শনিবার, উপজেলার পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আলমগীর হোসেন মৃত আমজাদের বাসায় যান। জনদরদী, কর্মীবান্ধব নেতা মোঃ আলমগীর হোসেনকে পেয়ে আমজাদের স্ত্রী কান্নায় ভেঙে পড়েন। সাথে ছিলেন আমজাদের তিন কন্যা সন্তান। তাদের আর্থিক অবস্থার খোঁজ খবর নিয়ে তৎক্ষণাৎ এই পরিবারকে নগদ অর্থ সহায়তা করেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ আলমগীর হোসেন। সাথে এই পরিবারের পাশে থাকবেন বলেও জানান তিনি। মোঃ আলমগীর হোসেন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের…
বিস্তারিতনবাবগঞ্জে শিশুদের মাঝে খাবার সামগ্রী বিতরণ
স্টাফ রিপোর্টারঃ পবিত্র ঈদুল আজহা ও করোনা ভাইরাস বৃদ্ধির কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক দুস্থ শিশুদের মাঝে ঢাকা-১ আসনের সংসদ সদস্য সালমান এফ রহমানের নির্দেশক্রমে নবাবগঞ্জে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার (১৭ জুলাই) কলাকোপা ইউনিয়নসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন ভিত্তিক এসব শিশুখাদ্য বিতরণ করা হয় দিনব্যাপী। খাদ্যপণ্যের মধ্যে নুডলস, দুধ, বিস্কুটসহ বেশ কয়েক ধরনের শিশুখাদ্য দেওয়া হয়৷ কলাকোপা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হাজী ইব্রাহিম খলিলের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ আহবায়ক মিজানুর রহমান ভূঁইয়া কিসমত, যুগ্ম আহবায়ক সাফিল উদ্দিন মিয়া, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. জালাল উদ্দিন, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মরিয়ম…
বিস্তারিতদোহারে অসহায় পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তা
নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকার দোহারে অসহায় ও কর্মহীন মানুষের মাঝে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিক সহায়তা ঈদ উপহার হিসেবে ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়েছে। দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের অর্থায়নে এ চাল বিতরণ করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার নয়াবাড়ি ও কুসুমহাটি ইউনিয়নে অসহায় পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আলমগীর হোসেন। এসময় নয়াবাড়ি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শামীম আহম্মেদ হান্নান ও কুসুমহাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন আজাদ সহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন। একই দিন উপজেলার অন্যান্য ইউনিয়নে পর্যায়ক্রমে এ সহায়তা প্রদান…
বিস্তারিতআইবিএন টেলিভিশনের পক্ষে দোহার নবাবগঞ্জে খাদ্য বিতরন
সাইফুল ইসলাম বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত সাহসী ও সময়োপযোগী পদক্ষেপের কারনে আজকে কিন্তু বিশ্বের অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের অবস্থা মোটামুটি ভালো। এই জনবহুল দেশে বাংলাদেশ আজকে যে করোনার থাবা সারা বাংলাদেশে বিস্তার লাভ করেছে, আমরা মনে করি আমাদের সকলকে সচেতন হতে হবে। সরকার যতই বলুক আমরা নিজেরা যদি সচেতন না হই, তাহলে এ অবস্থার মোকাবেলা করা সম্ভব নয়। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন এই করোনার কারনে যারা কর্মহীন হয়ে পরেছেন সে সব শ্রমজীবী মানুষের পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে। সহযোগিতা নিয়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে। সেচ্ছাসেবকলীগ দেশের সব দূর্যোগে সবসময় মানুষের পাশে…
বিস্তারিতদোহারে দ্বিতীয় দফায় করোনা টিকাদান শুরু
নিজস্ব প্রতিবেদক : পূর্ব ঘোষণা মোতাবেক সারাদেশের হাসপাতালগুলোতে চীন সরকারের উপহার সিনোফার্মের করোনা টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় ঢাকার দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) সকাল থেকে সিনোফার্মের করোনা টিকা দেওয়ার মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় দফায় টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে। দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. জসিম উদ্দিন জানান, বাংলাদেশ ইতিমধ্যে উপহার হিসেবে চীন থেকে ১১ লাখ ডোজ সিনোফার্মের টিকা এবং কোভ্যাক্স প্রকল্পের আওতায় এক লাখ ছয় হাজার ডোজ ফাইজারের টিকা পেয়েছে। ফাইজারের টিকা ঠিক কবে থেকে দেওয়া শুরু হবে, সে সম্পর্কে এখনো স্পষ্ট করে…
বিস্তারিতঝোপঝাড়ে বসবাসকারী সেই হারুনের পাশে ইউএনও
স্টাফ রিপোর্টার: ঢাকার নবাবগঞ্জে বাহ্রা ইউনিয়নের আগলা চৌকিঘাটা এলাকায় ঝোপের মাঝে ঝুপড়ি ঘরে দীর্ঘ একযুগ ধরে বসবাস করে আসছিল হারুন দম্পত্তি। ঝুপড়ি ঘরের ভীতর স্ত্রী ও এক কন্যা সন্তান নিয়ে কষ্টে জীবনযাপন করে আসছিল পরিবারটি। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে নজরে আসে স্থানীয় উপজেলা প্রশাসনের। পরপরই সোমবার (১২ জুলাই) দুপুরে পরিদর্শনে আসেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এইচ.এম সালাউদ্দিন মনজু এবং সহকারী কমিশনার(ভূমি) অরুন কৃষ্ণ পাল। এসময় হারুন মিয়ার জীবনযাপনের সমস্যার কথা শুনেন কর্মকর্তারা। তার বসবাসের জন্য ঘর না থাকায় মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় হারুনকে ঘর…
বিস্তারিতদোহারে অসহায়দের মাঝে ঢেউটিন ও চেক বিতরণ
দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি : ঢাকার দোহার উপজেলায় মানবিক সহায়তা কর্মসূচি জি.আর এর আওতায় প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ দুস্থ, অসহায় ও গৃহহীন ৫৪ পরিবারের মাঝে ঢেউটিন ও প্রত্যেককে ৩ হাজার টাকার চেক বিতরণ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের আওতায় ঢাকা-১ আসনের সাংসদ এবং প্রধানমন্ত্রীর শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের সাংসদীয় কোঠায় এ ঢেউটিন ও চেক বিতরণ করা হয়। অপরদিকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে মানবিক সহায়তা হিসেবে দোহার উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ৫ হাজার ৬’শ পরিবারের মাঝে নগদ ৫’শ টাকা করে বিতরণ করার জন্য প্রত্যেক ইউনিয়ন চেয়াম্যানের নিকট সাড়ে তিন লাখ টাকা…
বিস্তারিতদোহারে পশুর হাট নিয়ে প্রশাসনের বিশেষ সভা
দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি : ঢাকার দোহার উপজেলায় পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে পশুর হাট বসানো নিয়ে বিশেষ আলোচনা সভা করেছে দোহার উপজেলা প্রশাসন। সোমবার (১২) জুলাই বেলা ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। দোহার উপজেলার ৪টি নির্দিষ্ট স্থান জয়পাড়া, মেঘুলা, বাংলাবাজার ও মইতপাড়া এলাকায় পশুর হাট বসবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত হয়। দোহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ.এফ.এম ফিরোজ মাহমুদের সভাপতিত্বে করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পশুর হাট বসানোর বিষয়ে বিভিন্ন দিক-নির্দেশনামূলক আলোচনা করা হয়। সভায় পশুর হাট বসানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়- নির্ধারিত স্থানের বাইরে কোরবানির পশুর হাট বসানো যাবে…
বিস্তারিতদোহারে ইউএনওকে সাংবাদিকদের ফুলেল শুভেচ্ছা
ঢাকার দোহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ.এফ.এম ফিরোজ মাহমুদ দোহারে যোগদানের এক বছর পূর্তিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। শনিবার (১০ জুলাই) সন্ধ্যায় এক বছর সফলতার সঙ্গে কাজ করার জন্য দোহারে কর্মরত সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়। গত ১ জুলাই ২০২০ সালে মহামারী করোনা ও বন্যার ভয়াবহ মুহূর্তে এ.এফ.এম ফিরোজ মাহমুদ দোহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। সেমসয় থেকে এখন পর্যন্ত নিরলসভাবে দোহারের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। তার বিচক্ষন দিক-নির্দেশনায় ভয়াবহ বন্যার কড়াল ঘ্রাস থেকে অনেকটা নিরাপদ হয়েছে দোহারবাসী। দোহারে…
বিস্তারিত