দোহার-নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি: ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডেঙ্গু রোগীদের সহযোগীতা করলেনইসলামী ব্যাংক নবাবগঞ্জ শাখা। বুধবার দুপুরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ব্যাংকের শাখাব্যবস্থাপক মুহাম্মদ সাইদুর রহমান রোগীদের সাথে সাক্ষাত করেন এবং ১৩ জনডেঙ্গু রোগীকে এক হাজার করে টাকা ও একটি করে মশারী দিয়ে সহযোগীতাকরেন। এসময় তার সাথে ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (টিএইচএ) ডা.শহিদুল ইসলাম, ব্যাংকের ম্যানেজার অপারেশন গোলাম কিবরিয়া প্রমূখ।
বিস্তারিতCategory: দোহার-নবাবগঞ্জের সংবাদ
দোহার-নবাবগঞ্জের সংবাদ || দৈনিক আগামীর সময় | Agamirshomoy.com
জেনে নিন নবাবগঞ্জ থানার ইতিহাস : নবাবগঞ্জ বাংলাদেশের ঢাকা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। নবাবগঞ্জ থানা উপজেলা, ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়. উপজেলার ১৪ টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১৭৮ টি মৌজা এবং ৩০৫টি গ্রাম নিয়ে গঠিত. এই উপজেলার নির্বাচনী এলাকাঃঢাকা-১, নির্বাচনী এলাকা- গালিমপুর, বান্দুরা, শোল্লা, যন্ত্রাইল, জয়কৃষ্ণপুর, নয়নশ্রী, শোল্লা, কলাকোপা, বক্সনগর, বারুয়াখালী, কৈলাইল, আগলা, চুড়াইন, শিকারীপাড়া । নবাবগঞ্জ নামকরনের ইতিহাসঃ কথিত আছে অনেকেই বলে থাকে,পূর্বে নবাবরা এই ইছামতি নদী দিয়ে দূর দুরান্তে পারি জমাতেন তখনকার সময় নবাবরা নদীর তীরে এই এলাকায় নবাবগণ সৈন্য ও সফরসঙ্গীসহ বিশ্রামের জন্য যাত্রা বিরতি করতেন ।এভোং এই তারা এখানে অবস্থান করত.বিশেষ করে মীর কাসেম নবাবগঞ্জ এর কাসিমপুরে অবস্থান করেসিল এর ফলে এই এলাকার নামকরণ হয় নবাবগঞ্জ। এছাড়া ও ধারনা করা হয়, নবাব স্যার সলিমূল্লাহর সন্মানে এই থানার নামকরণ করা হয় নবাবগঞ্জ । নবাবগঞ্জ উপজেলার মোট আয়তন ২৪৪.৮১ বর্গকিলোমিটার । জনসংখ্যার ঘনত্বঃ ১৩৯৬ জন/ব.কি.মি.। জনসংখ্যাঃ ৩,৪১,৬৪৪ জন । (আদমসুপারি)তন্মধ্যে পুরুষ= ১৭৬০১০ জন এবং মহিলা= ১৬৫৬৩৪ জন । মোট জনসংখ্যার ৭৮% মুসলিম, ২০% হিন্দু এবং ২% খ্রিষ্টান। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানঃ নবাবগঞ্জ থানায় বর্তমানে মসজিদ ৫৪০ টি বেসি হবে ধারণা করা হয়.মন্দির ১৯২, গির্জা ৫,সমাধি ২. সবচেয়ে লক্ষনীয় যা হযরত আফাজ উদ্দিন শাহ (রাঃ) এর সমাধি গালিমপুরে সাহবাদে অপরটিগালিমপুরের সুনাহাজরা কারী সাব(র:) এর সমাধি. পোস্ট কোড সমূহ: নবাবগঞ্জ :১৩২০ হাসনাবাদ :১৩২১ দাউদপুর :১৩২২ আগলা :১৩২৩ খালপার :১৩২৪ চুরাইন :১৩২৫ শিক্ষার হারঃ ৫৪.৪৩% এই উপজেলায় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৯০ টি এবং বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৩৮টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩২ টি, মহাবিদ্যালয়ঃ ৪টি, মাদ্রাসাঃ ৪টি রাজনীতি:নবাবগঞ্জ এর মূল প্রভাভশালী দল আওমিলিগ ও বিএনপি.তবে খুশির বেপার হলো আমাদের নবাবগঞ্জে আগে থেকেই হরতালের কুনো ঝামেলা নেই বললেই চোলে.ছুটো খাটো মিসিল দেখা গেলও কুনো ভাংচুর এর ঘটনা দেখা যায়নি কখনও. প্রধান রপ্তানি: নবাবগঞ্জ এর বিভিন্ন গ্রাম থেকে শাড়ি ও লুঙ্গি রপ্তানি করে থাকে. হাসপাতাল: ১ টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রয়েছে ।যার আসন সংখ্যা ৫০ টি. আরো অনেক প্রাইভেট ক্লিনিক গড়ে উঠেসে এর মধ্যে নবাবগঞ্জ এর মুক্তি ক্লিনিক,বাগমারার আশা ক্লিনিক,এভোং বাগমারার নিউ লাইফ অন্যতম. ঢাকার কাছেই ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন স্থাপনা সমৃদ্ধ একটি জায়গা নবাবগঞ্জ। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে এ জায়গাটিতে খুব অল্প সময়েই পৌঁছানো যায় ঢাকা থেকে। নবাবগঞ্জের মূল আকর্ষণ হলো এ এলাকার প্রাচীন কিছু জমিদার বাড়ি। চলুন তাহলে ঘুরে আসি নবাবগঞ্জ থেকে। দেখার মত কিছুস্থান: কবির জর্মস্থান: আমাদের নবাবগঞ্জ এর অগলা গ্রামে মহাকবি কায়কোবাদ এর জর্মস্থান. ইছামতি নদী নবাবগঞ্জ শহরের পাশ দিয়েই বয়ে গেছে ইছামতি নদী। শহরের মহাকবি কায়কোবাদ মোড় থেকে পশ্চিম দিকে কলাকোপার। এর পাশ দিয়ে বয়ে গেছে শান্ত, স্নিগ্ধ এক নদী। নাম তার ইছামতি। ছোট বেলায় ইছামতির যে রূপের বর্ণনা পড়েছিলাম এখনও যেন তার কোনো কমতি নেই বর্তমানের ইছামতির মধ্যে। গান্ধী মাঠ নবাবগঞ্জের কলাকোপায় রয়েছে ঐতিহাসিক গান্ধী মাঠ। সর্বভারতীয় সম্মেলন উপলক্ষে গান্ধীজি ১৯৪০ সালে এই মাঠে এসেছিলেন। তারপর থেকে এই মাঠের নাম গান্ধী মাঠ। আর এন হাউস গান্ধী মাঠ ফেলে কিছু দূর সামনে এগুলেই রয়েছে প্রাচীন একটি বাড়ি। এরই নাম আর এন হাউস। ইট থেকে চুন সুরকি খসে ধ্বংসের প্রহর গুনলেও এখনো সগর্বে বাড়িটি তার জৌলুস জানান দিচ্ছে। এ বাড়ির বাসিন্দা ৮৫ বছরের হরেন্দ্র কুমার সাহা জানালেন এ বাড়ির নাম আর এন হাউস। তার দাদার বাবা রাধানাথ সাহা মুর্শিদাবাদ থেকে এসে প্রায় আড়াইশ বছর আগে এ বাড়ি তৈরি করেছিলেন। চারদিকে কক্ষ ঘেরা এ বাড়ির সামনের অংশে ছিল অতিথিশালা, পেছনে অন্দর মহল এবং পাশেই মন্দির। মাঝে ছোট একটি খোলা জায়গা। বাড়ির সম্মুখভাগ বিশাল তোরণ আকৃতিতে তৈরি। আর এন হাউসের সামনে একেবারে ইছামতির তীর ঘেঁষে রয়েছে সুন্দর দোতলা একটি বাড়ি। হরেন্দ্র বাবুর বাবার ছিল লবনের ব্যবসা। লিভারপুল থেকে লবন আমদানি করতেন তিনি। সে ব্যবসার গদিঘর ছিল এ বাড়িটি। জগবন্ধু সাহা হাউস আর এন হাউস থেকে প্রায় এক কিলোমিটার সামনে রয়েছে আরেকটি প্রাচীন ভবন জগবন্ধু সাহা হাউস। এ বাড়ির বাসিন্দা কমলারানী জানালেন তার দাদা শ্বশুর জগবন্ধুসাহা তৈরি করেছিলেন এ বাড়ি। বিশাল আকৃতির দ্বিতল এ বাড়িটির নির্মাণশৈলী খুবই আকর্ষণীয়। খেলারাম দাতার বাড়ি কলাকোপা থেকে ছোট্ট একটি সড়ক চলে গেছে বান্দুরার দিকে। বান্দুরায় রয়েছে গাছগাছালিতে ঢাকা ধ্বংসপ্রায় খেলারাম দাতার বাড়ি। খেলারাম দাতাকে নিয়ে এ অঞ্চলে অনেক কাহিনী প্রচলিত আছে। এরকম একটি হলো খেলারাম দাতা ছিলেন বিখ্যাত ডাকাত সর্দার। তবে তার দানের হাত ছিল বেশ বড়। সে ডাকাতি করে গরিব দুঃখীদের সাহায্য করত। তারই বাড়ি ছিল এটি। এ বাড়ি থেকে একটি সুড়ঙ্গ পথ ছিল ইছামতির পাড়ে। নদীপথে ধনসম্পদ এনে এ সুড়ঙ্গ পথেই বাড়িতে নিয়ে আসত খেলারাম দাতা। দোতলা এ বাড়ির নিচতলায় এখনো সুড়ঙ্গ পথটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। নিচতলায় অনেকগুলো কক্ষ থাকলেও এখন তার প্রায় সবই আবর্জনা আর মাটিতে ঢেকে আছে। আর দোতলায় চার পাশে ও চার কোনে চারটি করে বাংলা ঘরের আকৃতিতে এক কক্ষ বিশিষ্ট আটটি ঘর। মাঝে রয়েছে মঠ আকৃতির আরেকটি ঘর। লোকমুখে শোনা যায় এঘরে অনেক মূল্যবান মূর্তি ও ধনসম্পদ ছিল।তাই এই ঐতিয্য ধরে রাখার জন্য খুশির বেপার হলো বর্তমানে এই বিল্ডিং এর সংস্কার কাজ চলছে ৷ একে নতুন রূপে সজ্জিত করা হচ্ছে ৷ ব্রজ নিকেতন বান্দুরা- দোহার সড়কের পাশেই রয়েছে প্রাচীন একটি বাড়ি দুটি সুন্দর ব্রজ নিকেতন। বাড়িটির চোখ ধাঁধানো নির্মাণশৈলী দেখে যেকোনো পথিকের পা থমকে যাবে কিছুক্ষণের জন্য হলেও। সুন্দর এ বাড়িটি ঘুরে দেখতে পারেন। জপমালা রানীর গির্জা বান্দুরায় আরেকটি দর্শনীয় স্থান হলো জপমালা রানীর গির্জা। খ্রীস্টানদের এ উপসানালয়টি সর্বপ্রথম নির্মিত হয় ১৭৭৭ সালে। পরে ১৮৮৮ ও ২০০২ সালে দু বার এর সংস্কার করা হয়। গির্জার পাশেই রয়েছে খ্রীস্টনদের একটি কবরস্থান, সেন্ট ইউফ্রেটিজ কনভেন্ট নামে সিস্টারদের একটি থাকার জায়গা। একজন ফাদার ও একজন ডিকন দ্বারা পরিচালিত হয় এ গির্জার কার্যক্রম। বড়দিন, ইস্টার সানডে’তে এখানে বড় উৎসবের আয়োজন থাকে। কিভাবে যাবেন নিজস্ব পরিবহন নিয়ে যেতে পারলে নবাবগঞ্জের জায়গাগুলো বেড়ানো সহজ হবে। আর সে ব্যবস্থা না থাকলে যেতে পারেন বাসে করে। ঢাকার গুলিস্তান গুলাপ সাহার মাজার এর সামনে থেকে ও থেকে যমুনা, শিশির,এন মল্লিক ও নবাবগঞ্জ পরিবহনের বাস চলাচল করে এই রুটে। ভাড়া জনপ্রতি ৫০ টাকা সিল এখন তেল এর দাম বারাই কিসু বাড়তে পারে অ্যাডমিন দেশের বাইরে তাই সটিক বলতে lপারসী না নবাবগঞ্জ নেমে রিকশা নিয়ে ঘুরতে পারবেন জায়গাগুলোতে .
দোহারে নির্বাচনী জনসাধারনের সাথে সালমান এফ রহমানের গন-সাক্ষাৎ
দোহার(ঢাকা)প্রতিনিধি: দোহার উপজেলায় জনসাধারনের দূর্ভোগ লাঘবের সার্থে ঢাকা-১(দোহার-নবাবগঞ্জ)আসনের সংসদ সদস্য ও প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান গন-সাক্ষাৎ করেছেন। গতকাল শনিবার বিকাল ৪টায় দোহার উপজেলা অডিটোরিয়ামের সভা কক্ষে ঢাকা- ১(দোহার-নবাবগঞ্জ)আসনের সংসদ সদস্য ও প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান জনসাধারনের সাথে গন-সাক্ষাৎ করেন।এ সময়ে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত প্রায় একশত তের জনের অভিযোগ শুনেন এবং তা আমলে নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষকে নির্দেশ প্রদান করেন।দোহার উপজেলার অভিযোগকারীর সংখ্যা ১১৩ জন এবং নবাবগঞ্জ উপজেলার অভিযোগকারীর সংখ্যা ১৮৭ জন। সালমান এফ রহমান এমপির এমন…
বিস্তারিতনবাবগঞ্জের গণমানুষের কথা শুনলেন সালমান এফ রহমান এমপি
দোহার-নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি. ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার সাধারণ গণমানুষের সুখ-দুঃখ, সুযোগ-সুবিধার কথা শুনলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা এবং ঢাকা-১ আসনের (দোহার-নবাবগঞ্জ) সাংসদ সালমান ফজলুর রহমান। শনিবার সকাল সাড়ে এগারোটা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত এ সাক্ষাৎ পর্ব চলে। এতে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের বিভিন্ন শ্রেণি পেশার প্রায় ১২০জন সাধারণ মানুষ এমপির সাথে কথা বলেন। তাৎক্ষণিক তিনি বেশ কিছু সমস্যার সমাধানও করেন। এসময় সালমান এফ রহমান বলেন, আমি চাই আমার এলাকার সকল জনগণ সুখে, শান্তিতে বসবাস করবে। তাই আমি আমার দায় থেকে আজ জনসাধারণের সুখ দুঃখের কথা শুনতে এসেছি। এসময় ব্যক্তিগত জায়গা…
বিস্তারিতসংস্কারের অভাবে রাস্তার বেহাল দশা বান্দুরা-আলালপুর- শিকারিপাড়া সংযোগ রাস্তাটি
আল-আমিন: রাজধানীর অদূরে অবস্থিত নবাবগঞ্জ উপজেলার বান্দুরা-আলালপুর- শিকারিপাড়া সংযোগ রাস্তাটি এখন গাড়ি চলাচলের প্রায় অনুপযোগী হয়ে পরেছে। দীর্ঘ দিন যাবৎ এই রাস্তাটিতে কোন সংস্কারের কাজ না হওয়ায় এমন বেহাল দশা হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় ভেঙ্গে যাওয়ায় প্রতিনিয়তই ঘটছে দূর্ঘটনা। বিশেষ করে বান্দুরা ব্রিজের পরে, নূরনগর স্টানে, মুন্সিনগর মাদ্রাসার সামনে এবং দাউদপুর ব্রিজের আগে রাস্তাটি যেন পরিণত হয়েছে ‘মৃত্যুকূপে’। বান্দুরা থেকে আলালপুর যাওয়ার রাস্তা নূরনগর ব্রিজ এবং মুন্সীনগর বটতলার মাঝামাঝি রাস্তার এক পাশ ঢালু হয়ে যাওয়ায় একসাথে দুটি গাড়ি পাশাপাশি চলতে পারে না। একটি গাড়ি আসলে অন্য গাড়িগুলো অপেক্ষা করতে থাকে। ফলে…
বিস্তারিতদোহারে মাদকাসক্তের ছুড়ির আঘাতে ডান চোখ হারালো অটোচালক! || দেড় বছরে বিচার পেল না।
মাহবুবুর রহমান টিপু, নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকার দোহার উপজেলায় এক মাদকাসক্তের ছুড়ির আঘাতে এক অটোচালকের ডান চোখ অন্ধ হয়ে গেছে বলে অভিযোগ জানান ভুক্তভোগী মিজানুরের(৩৫)পরিবার।এ ঘটনায় মিজানুর ও তার পরিবার দেড় বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে দোহার থানা পুলিশকে অভিযোগ জানিয়েও কোন প্রতিকার পান নি বলে জানান।অন্ধ মিজানুর উপজেলার মধুরখোলা পল্লীবাজার এলাকার বাসিন্ধা। অভিযোগকারী জানান, ২০১৭ সালের ২৮ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার মধুরখোলা এলাকায় রুইথ্যা গ্রামের নুরু প্রমানিকের ছেলে মাদকাসক্ত ও ছিনতাইকারী দলের নেতা বাদল তার দলবল নিয়ে মিজানুরের অটোগাড়িতে জোরপূর্বক উঠে বসে। ছিনতাইকারী দলের ইচ্ছামত এলাকায় নিয়ে যাওয়ার জন্য…
বিস্তারিতনারীরা বঞ্চিত ছিল, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সর্বক্ষেত্রে নারীদের অগ্রাধিকার দিয়েছেন: সালমান এফ রহমান
দোহার-নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি. প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা এবং ঢাকা-১ আসনের সংসদ সদস্য সালমান ফজলুর রহমান বলেছেন, শিক্ষা, চিকিৎসা, সামরিক বাহিনী, বিমান বাহিনী, আর্থিক প্রতিষ্ঠান সর্বক্ষেত্রে নারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নারীদের জন্য অনেক কিছু করছেন। বুধবার বিকালে ঢাকার নবাবগঞ্জ পাইলট বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের স্কুল ছাত্রীদের মাঝে বাই সাইকেল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এইচ এম সালাউদ্দিন মনজু অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। এমপি সালমান ফজলুর রহমান বলেন, প্রতিটি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের সময়ে দেখতে পাই নারীদের জয়-জয়কার।…
বিস্তারিতনবাবগঞ্জে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল উদ্বোধন
দোহার-নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি. ঢাকার নবাবগঞ্জে “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোল্ডকাপ (অনুর্ধ-১৭) ফুটবল টুর্ণামেন্ট-২০১৯ উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার বিকালে পাইলট স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা এবং ঢাকা-১ আসনের সাংসদ সালমান ফজলুর রহমান। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- দোহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন, নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ ঝিলু, আওয়ামীলীগের জাতীয় কমিটির সদস্য আব্দুল বাতেন মিয়া, সাংসদের এপিএস মো. তোফাজ্জল হোসেন, নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এইচ এম সালাউদ্দিন মনজু, দোহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফরোজ আক্তার…
বিস্তারিতনবাবগঞ্জে মাদক ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে প্রত্যাবর্তনকারীদের পূণর্বাসন
ঢাকা জেলা প্রতিনিধি. ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় মাদক ব্যবসা ও সেবন হতে স্বাভাবিক জীবনে প্রত্যাবর্তনকারী মোট নয়জনকে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। গত ১ সেপ্টেম্বর নবাবগঞ্জ থানা প্রাঙ্গনে তাদের ৯জনকে নয়টি ভ্যান গাড়ি ও দুইজনকে দুইটি সেলাই মেশিন প্রদান করা হয়। এসময় উপস্থিত দোহার সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার এস.এম জহিরুল ইসলাম এবং নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মোস্তফা কামাল উপস্থিত থেকে নিজ হাতে এসব ভ্যান ও সেলাই মেশিন বিতরণ করেন।
বিস্তারিতনবাবগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানকে কবি নজরুল উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা
দোহার-নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি. ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ ঝিলু ও ভাইস চেয়ারম্যান তাবির হোসেন খান পাবেলকে গণসংবর্ধনা দেয়া হয়। মঙ্গলবার বিকালে কৈলাইল ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কবি নজরুল উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে এ আয়োজন করা হয়। বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে আয়োজিত একই অনুষ্ঠানে বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানও করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আজাহার উদ্দিন বাবুল। প্রধান আলোচক ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের সহ-সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন কৈলাইল ইউপি চেয়ারম্যান পান্নু মিয়া, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক বসির আহমেদ প্রমূখ।
বিস্তারিত