রাকিব (১১)। বাবা শরিফুল খাঁ। বাড়ি মহম্মদপুর উপজেলা সদরের শ্যামনগর গ্রামে। প্রাথমিক সমাপনী উত্তীর্ণ হয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হয় সে। এরপরই করোনাভাইরাস মহামারিতে অনির্দ্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে যায় স্কুল। হৃতদরিদ্র পরিবারের এসব শিশুর বাবা-মা বাধ্য হয়ে উপার্জন করতে নামিয়ে দিয়েছেন। রাকিব উপজেলা সদরের একটি হোটেলে কাজ করে। খাবার পায়, সাথে দিনে ১০০ টাকা বেতন। হোটেলে ফরমায়েশ খাটার পাশাপাশি তাকে ভ্যান চালিয়ে মালিকের বাড়ি থেকে হোটেলের খাদ্য সামগ্রী আনা-নেওয়া করতে হয়। ভোর থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত চলে রাকিবের কাজ। শুধু রাকিব নয়। তার মতো অসংখ্য দরিদ্র শিশু রাকিবদের শিক্ষা জীবন আজ…
বিস্তারিত