ই-অরেঞ্জের সোহেল রানার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে ভারতে আটক বাংলাদেশি

ই-অরেঞ্জের সোহেল রানার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে ভারতে আটক বাংলাদেশি

ভারতে গ্রেফতার বরখাস্ত হওয়া বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে গ্রেফতার হয়েছেন এক বাংলাদেশি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে টিভি নাইনের খবরে বলা হয়েছে এ কথা। ওই খবরে বলা হচ্ছে আটক বাংলাদেশির নাম মোহাম্মদ বাহারুল। তিনি সোহেল রানার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে শিলিগুড়ি পুলিশের জালে আটক হয়েছেন। গ্রাহকের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিনের আপন ভাই ও প্রতিষ্ঠানটির পৃষ্ঠপোষক বলে পরিচিত বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানা। উল্লেখ্য, চলতি মাসের শুরুর দিকে মেখলিগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশের পর ভারত-নেপাল সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফের হাতে আটক…

বিস্তারিত

২০ সেপ্টেম্বর রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ই-অরেঞ্জ গ্রাহকদের

২০ সেপ্টেম্বর রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ই-অরেঞ্জ গ্রাহকদের

ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ই-অরেঞ্জ গ্রাহকরা বলছেন, আমাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেখব তারা কি সিদ্ধান্ত দেয়। আমাদের টাকা ফেরত ও পণ্য সরবরাহের জন্য যদি কোনো সঠিক সিদ্ধান্ত না দেওয়া হয় তবে আগামী সেপ্টেম্বর মাসের ২০ তারিখে সকল গ্রাহক রাজপথে নামব, অনশন করব। শুক্রবার (২৭ আগস্ট) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ই-অরেঞ্জ গ্রাহকদের আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এই হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। সমাবেশে গ্রাহকরা বলেন, ই-অরেঞ্জ শেষ কয়েকবার আমাদের বাইক ডেলিভারির সময় দিয়েও দেয়নি। বর্তমানে তাদের অফিস বন্ধ, কাস্টমারকেয়ার বন্ধ। তাদের সিইও বলছেন কোম্পানি বিক্রি করে…

বিস্তারিত

ই-অরেঞ্জসহ ৪ প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত করেছে ই-ক্যাব

ই-অরেঞ্জসহ ৪ প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত করেছে ই-ক্যাব

কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় ই-অরেঞ্জসহ চার ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের সদস্য পদ স্থগিত ঘোষণা করেছে ই-ক্যাব। বৃহস্পতিবার (২৬ আগস্ট) ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) জেনারেল ম্যানেজার জাহাঙ্গীর আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, ভোক্তা ও বিক্রেতাদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ই-ক্যাব ১৬টি প্রতিষ্ঠানকে ভিন্ন ভিন্ন অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়। এর মধ্যে অভিযোগের বিষয়ে জবাব না দেওয়া অথবা সন্তোষজনক জবাব না দেওয়ার কারণে চারটি প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করা হয়েছে, সেগুলো হলো- অর্থ আত্মসাৎ, ক্রেতা ও সরবরাহকারীদের অভিযোগ নিষ্পত্তি না করা, ই-ক্যাবের কারণ…

বিস্তারিত