কাবুলে মার্কিন বাহিনীর পাল্টা হামলা

কাবুলে মার্কিন বাহিনীর পাল্টা হামলা

যুক্তরাষ্ট্র ও তার পশ্চিমা মিত্রদের উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালীন রোববার কাবুল বিমানবন্দরের বাইরে দ্বিতীয়বার রকেট বিস্ফোরণ হয়েছে। রকেট বিস্ফোরণের পর মার্কিন সেনারা কাবুলে সামরিক অভিযান শুরু করেছে বলে সূত্রের বরাতে জানিয়েছে রয়টার্স। নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুজন মার্কিন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, মার্কিন বাহিনী ইসলামিক স্টেট অব খোরাশান (আইএস-কে) জঙ্গিদের লক্ষ্য করে এ হামলা করেছে। এসব প্রাথমিক তথ্য এবং বিস্তারিত তথ্য আসলে এর পরিবর্তন হতে পারে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী তালেবানের এক মুখপাত্র বলেছেন, কাবুল বিমানবন্দরে হামলা করতে চাওয়া এক আত্মঘাতী বোমা হামলাকারীর গাড়ি লক্ষ্য করে এই বিমান হামলা চালিয়েছে…

বিস্তারিত

কাবুলে হামলায় ‌‘মর্মাহত’ বারাক ওবামা

কাবুলে হামলায় ‌‘মর্মাহত’ বারাক ওবামা

আফগানিস্তান থেকে বিদেশি নাগরিক, সেনা, তাদের আফগান সহযোগীদের উদ্ধারের মধ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কাবুল বিমানবন্দরে জোড়া বিস্ফোরণের ঘটনায় অত্যন্ত ‘মর্মাহত’ বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক অভিযান চালানোর নির্দেশদাতা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের কাছ থেকে তালেবানের বিরুদ্ধে মিশনের দায়িত্ব নিয়ে ক্ষমতায় আসা বারাক ওবামা আফগানিস্তানে হাজার হাজার মার্কিন সেনা মোতায়েন করেছিলেন। ব্রিটিশ সম্প্রচারমাধ্যম বিবিসির শুক্রবারের অনলাইন প্রতিবেদন অনুযায়ী কাবুল বিমানবন্দরে হামলার নিন্দা জানিয়ে মার্কিন সেনাদেরকে বীর আখ্যা দিয়ে বারাক ওবামা আরও বলেছেন, ‘অন্যদের জীবন বাঁচাতে তারা বিপজ্জনক এক যুদ্ধে নিয়োজিত হয়েছে।’ বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী…

বিস্তারিত

কাবুলে হামলাকারী কারা এই আইএস-কে

কাবুলে হামলাকারী কারা এই আইএস-কে

কাবুল বিমানবন্দরে হামলার হুমকি শেষ পর্যন্ত বাস্তবে পরিণত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ওই হামলায় ১৩ মার্কিন সেনাসহ শতাধিক প্রাণহানি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্র দেশ কাবুল বিমানবন্দরে হামলার ব্যাপারে কয়েকদিন ধরেই সতর্ক করে আসছিল। আফগানিস্তানে ব্রিটিশ বাহিনীর সাবেক অধিনায়ক কর্নেল রিচার্ড কেম্প বিবিসিকে বলছেন, যেদিন কাবুল বিমানবন্দর থেকে মানুষজনকে সরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সেদিন থেকেই সেখানে এমন সন্ত্রাসীয় হামলার হুমকি তৈরি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাটো মিত্র হিসেবে আফগান যুদ্ধে অংশ নেওয়া কেম্প বলেছিলেন, ‘সন্ত্রাসী হামলার এই হুমকি যে কারো কাছ থেকে আসতে পারে। সেটা হতে পারে তালেবান, ইসলামিক স্টেট (আইএস) কিংবা আল-কায়েদা।…

বিস্তারিত