হাতি হত্যার আসামির ফাঁদে বন বিভাগ!

হাতি হত্যার আসামির ফাঁদে বন বিভাগ!

কক্সবাজারের রামুতে লোকালয়ে চলে আসা এক মা হাতিকে শর্টসার্কিটে হত্যার পর শরীর থেকে মাথা ও পা বিচ্ছিন্ন করে পুঁতে ফেলার চেষ্টা করেছিল দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জনসহ ১২ জনকে আসামি করে মামলা করেছে বন বিভাগ। নজির আহমেদ নামে একজনকে গ্রেফতারও করা হয়। সেই আসামিকে নিয়েই চরম বিপাকে পড়তে হয়েছে বন কর্মকর্তাদের। বন বিভাগ জানায়, মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট) নজির আহমেদকে গ্রেফতারের সময় তার একটি পায়ে প্লাস্টার করা ছিল। তখন সে দাবি করেছিল পারিবারিক বিরোধের জেরে সংঘর্ষে তার পা কেটে ফেলা হয়। যেহেতু প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হাতি হত্যার বিষয়টি শিকার করে…

বিস্তারিত

কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও এনজিও

কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও এনজিও

সৈয়দ মিঠুন ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে কম সুদে ঋণ দেওয়ার কথা বলে গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে অফিস কক্ষে তালা লাগিয়ে লাপাত্তা হয়েছে একটি বেসরকারি সংস্থা। সংস্থাটির নাম গ্রামীণ দুস্থ সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্র।  ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার সাগরদিঘী এলাকায়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীরা এনজিওর অফিস ঘেরাও করে আজ রবিবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বিক্ষোভ করেছে। এলাকাবাসী জানা যায়, ‘গ্রামীণ দুস্থ সমাজ উন্নয়ন সংস্থা’ এনজিওটি ২০১৪ সাল থেকে ঘাটাইল উপজেলার সাগরদিঘি এলাকায় তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।  সিলেট থেকে সাগরদিঘী এসে মানসুর আলী নামে এক ব্যাক্তি এনজিওটি প্রতিষ্ঠা করেন। স্থানীয় সাগরদিঘী ব্যাপারিপাড়ায় আজিবর আলীর বাসা ভাড়া নিয়ে চলছিল এর কার্যক্রম। যার নিবন্ধন নং ট-ঘ- ২৩৪১। ২৬টি কেন্দ্রে এর সদস্য সংখ্যা তিনশতাধিক।  কয়েক মাস আগে থেকেই পালিয়ে যাওয়ার পাঁয়তারা করছিল এনজিওটি। এ জন্যই ঋণদানের নামে বাড়তি টাকা আদায় করছিল তারা। কম সুদে ঋণ দেওয়ার কথা প্রত্যেক সদস্যের কাছ থেকে সর্বনিম্ন ১০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিয়েছে সংস্থাটি। গ্রাহকরা জানায়, কম সুদে লোন দেয়ার নামে জামানত হিসাবে প্রতিকেন্দ্র থেকে ৩/৪ লাখ টাকা করে জামানত সংগ্রহ করে সংস্থার কর্মকর্তারা। রবিবার (৬ ডিসেম্বর) লোন পাস হওয়ার কথা থাকলেও গত শনিবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে কালেকশনের জন্য বের হয়ে আর অফিসে ফিরে আসেনি সংস্থার কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। বর্তমানে অফিসে তালা ঝুলছে। প্রতারিত গ্রাহকরা জানায়, ৫০ হাজার টাকা ঋণ পেতে পাঁচ হাজার ও এক লাখ টাকা ঋণ পেতে ১০ হাজার টাকা জামানত রাখার কথা বলে গ্রাহকদের কাছ থেকে জামানত সংগ্রহ করে সংস্থাটি। সেই হিসাবে সংস্থাটি তিন শতাধিক গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। উপজেলা সমাজবেসা কর্মকর্তা আসাদুল ইসলাম বলেন, সংস্থাটি একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। কোনো প্রকার ঋণদানের অনুমতি তাদের নেই। এমন কাজ করে থাকলে তাদের নিবন্ধন বাতিল করা হবে,

বিস্তারিত