ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ছোলা

ছোলা খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। সিদ্ধ, রান্না, ভাজা –সব রকমভাবেই এটি খাওয়া যায়। কেউ কেউ আবার পানিতে ভিজিয়ে রেখে কাঁচা ছোলা খেতেও পছন্দ করেন। ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার সমৃদ্ধ ছোলা খাদ্য গুণে ভরপুর। হজমক্ষমতা বৃদ্ধি, ওজন কমানো এবং নানা অসুখ উপশমের কাজ করে এটি। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনও পাওয়া যায়। ছোলায় ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম থাকে।এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ফাইবার থাকায় এটি ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার হওয়ায় এটি খুব ধীরে হজম হয়। এ কারণে ছোলা খেলে দীর্ঘক্ষন পেট ভরা থাকে। এজন্য এটি ওজন কমাতে ভূমিকা রাখে। যারা…

বিস্তারিত

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক মেথি শাক

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক মেথি শাক

বাজারে এরই মধ্যে ওঠতে শুরু করেছে শীতকালীন নানা শাকসবজি। অন্যান্য শাকসবজির সঙ্গে এ সময় মেথি শাকও পাওয়া যায়। খেতে সুস্বাদু মেথি শাক প্রাচীনকাল থেকেই ওষুধি হিসাবে ব্যবহার হয়ে আসছে বিভিন্ন দেশে। এছাড়া এই শাকে এমন সব পুষ্টি গুণ রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য দারুন উপকারী। যেমন- ১. মেথি শাক লিভারের কার্যকারিতা বাড়াতে এবং বদহজম দূর করতে দারুন উপকারী। এটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। মেথি শাক আমাশয় এবং ডায়রিয়া নিরাময়ে সাহায্য করে। ২. মেথি শাক রক্তের লিপিড লেভেল ঠিক রাখতে দারুনভাবে সাহায্য করে। এ কারণে এটি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে…

বিস্তারিত

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক দারুচিনি

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক দারুচিনি

রান্নায় স্বাদ বাড়াতে গরম মসলার জুড়ি নেই। পোলাও, মাংস, সেমাই থেকে শুরু করে আরও অনেক রান্নায় দারুচিনি ব্যবহার করা হয়। শুধু স্বাদ নয়, দারুচিনি গুণেও অনন্য। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, স্বাদবর্ধক এই মসলাটির অনেক স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে।নিয়মিত এটি খেলে বা ব্যবহার করলে শরীরের নানা উপকার পাওয়া যায়। যেমন- ১. যারা হাড়ের জয়েন্ট বা গাঁটের ব্যথায় ভুগছেন, তারা হালকা গরম পানিতে এক চা-চামচ মধু আর ২ চা চামচ দারুচিনি গুঁড়া মিশিয়ে, ব্যথার জায়গায় দিনে দুইবার মালিশ করুন। কয়েকদিনের মধ্যে ব্যথা কমে যাবে। ২.  পেটের সমস্যা দূর করতে দারুচিনির কোনও বিকল্প নেই।দারুচিনির সঙ্গে…

বিস্তারিত

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক পেয়ারা পাতা

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ পেয়ারার গুণের শেষ নেই। এটি চোখ ভালো রাখে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়া আরও অনেক রোগের জন্য উপকারী ফল হচ্ছে পেয়ারা।গবেষণা বলছে, শুধু পেয়ারা নয়, এর পাতাও স্বাস্থ্যের জন্য দারুন কার্যকরী। প্রাচীণ কালে পেয়ারা পাতা ওষুধি হিসেবে ব্যবহার করা হতো। এই পাতা ডায়রিয়া চিকিৎসায় খুবই কার্যকরী। এছাড়া এটি ওজন কমাতে, দাঁতের সুরক্ষা বজায় রাখতে, কোলেষ্টেরলের মাত্রা কমাতে, পাকস্থলী ও প্রস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে দারুন কাজ করে।গবেষণায় দেখা গেছে, পেয়ারার মতো এর পাতাও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। গবেষকরা বলছেন, পেয়ারা পাতা রক্তে এনজাইমের কার্যকারিতা কমায় যা আলফাগ্লুকোসিডাস নামে পরিচিত।…

বিস্তারিত