খুলে দেওয়া হয়েছে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪ গেট

খুলে দেওয়া হয়েছে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪ গেট

কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে তিস্তা তীরবর্তী পরিবারগুলো পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। শুক্রবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজে পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক ৯৫ সেন্টিমিটার। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি নিয়ন্ত্রণ করতে ৪৪টি গেট খুলে দিয়েছে পানি উন্নয়ন র্বোড। জানা গেছে, ভারী বর্ষণের কারণে ভারত গজল ডোবা ব্যারেজের অধিকাংশ গেট খুলে দেয়। এতে তিস্তার পানি বাড়তে শুরু করে। তিস্তার পানিতে পাটগ্রামের…

বিস্তারিত

তিস্তা গিলে খাচ্ছে বিনবিনা চর

তিস্তা গিলে খাচ্ছে বিনবিনা চর

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় তিস্তাবেষ্টিত নিম্নাঞ্চলে নদী ভাঙন থামছেই না। দফায় দফায় বৃষ্টি আর উজানের ঢলে তীব্র হচ্ছে ভাঙন। সঙ্গে তিস্তায় পানি বাড়া-কমার খেলায় দিশেহারা হয়ে পড়েছে নদীপাড়ের মানুষজন। গেল এক মাসের অব্যাহত নদী ভাঙনে বদলে গেছে উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের বিনবিনা চরের মানচিত্র। বেড়িবাঁধ না থাকায় বিনবিনা চরে তিস্তা এখন খেকো নদী। এক মাসে সেখানে বিলীন হয়েছে তিনশ’র বেশি ঘরবাড়ি। একের পর এক আবাদি জমিও নদীতে মিলিয়ে যাচ্ছে। যেন বিনবিনার নরম মাটি চরম সুখে গিলে খাচ্ছে রাক্ষুসে তিস্তা। ঘরবাড়ি, ফসলি জমি আর জীবন জীবিকার আশ্রয় হারিয়ে বিনবিনার হাজারো মানুষ এখন নিঃস্ব। স্থানীয়রা…

বিস্তারিত

তিস্তার পানি বিপদসীমার নিচে নামলেও বেড়েছে ভাঙ্গন !

মহিনুল ইসলাম সুজন,নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি॥ উজানের পাহাড়ি ঢল কমে যাওয়ার কারনে তিস্তার পানি কমতে শুরু করেছে। শুক্রবার বিকেল ৬টায় পানি বিপদসীমার ২৫ সেনিাটমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল ।একইদিনের সকালে তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হলেও দুপুরে পানি বিপদসীমার ৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে বিকাল ৩টায় ১২ সেন্টিমিটার কমে ১৮ সেন্টিমিটার ও বিকেল ৬টায় বিপদসীমার ২৫সেন্টিমিটার নিচে প্রবাহিত হতে দেখা গেছে। উজানের ঢল সামাল দিতে খুলে রাখা হয়েছে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট। নীলফামারীর ডিমলা ও জলঢাকা উপজেলা ২০টি চর গ্রামে বৃহস্পতিবার হাটু থেকে কোমর পানিতে তলিয়ে যেতে শুরু…

বিস্তারিত