আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মাটির জিনিস

আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মাটির জিনিস

নজরুল ইসলাম লিখন, রূপগঞ্জ ঃ   প্রাচীনকাল থেকে বাংলাদেশের মানুষের বাড়ীতে নিত্যদিনের সাংসারিক কাজে ব্যবহার হতো মাটির তৈরি গৃহস্থালী তৈজসপত্র। মৃৎশিল্পী ও কাঁচামালের অভাবে ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির তৈরি তৈজসপত্র। বিকল্প হিসেবে মানুষ ব্যবহার করছে বিভিন্ন আধুনিক তৈজসপত্র। মাটির তৈরি জিনিসপত্র ব্যবহারের চাইতে আধুনিক জিনিসপত্রের ব্যবহার সহজলভ্য হওয়ায় মাটির তৈরি পণ্যের ব্যবহার ভুলে মানুষ প্লাষ্টিক ও মেলামাইনের উপর নির্ভরশীল হচ্ছে। মাটির সামগ্রীতে মানুষের হাসি-কান্না, সুখ-দুখের অনুভূতি, প্রেম-বিরহের নানা দৃশ্যপট, মনোমুগ্ধকর ছবি হাতের স্পর্শে ফুটিয়ে তুলতেন শিল্পীরা। কিন্তু এখন পুঁজির অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে এখানকার মৃৎশিল্প। এই পেশায় এখন ভর করেছে…

বিস্তারিত

নরসিংদীর মৃৎশিল্পীরা। তুলনামূলকভাবে সহজলভ্য ও বিকল্প পণ্যের ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির তৈরি গৃহসামগ্রী।

নরসিংদীর মৃৎশিল্পীরা। তুলনামূলকভাবে সহজলভ্য ও বিকল্প পণ্যের ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির তৈরি গৃহসামগ্রী।

সাইফুল ইসলাম রুদ্র, নরসিংদী জেলা প্রতিনিধি:নরসিংদীর মৃৎশিল্পীরা। তুলনামূলকভাবে সহজলভ্য ও বিকল্প পণ্যের ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে মাটির তৈরি গৃহসামগ্রী। ফলে এ শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা অস্তিত্ব সংকটে পড়েছেন । এক সময় নরসিংদী জেলার মৃৎশিল্পের খ্যাতি ছিল দেশব্যাপী। জেলার শিবপুর, রায়পুরা,পলাশ ও বেলাবো উপজেলার হাজারো পাল পরিবার জড়িত ছিল এ শিল্পের সাথে। নদীপথে নৌকাযোগে দেশের বিভিন্নস্থানে সরবরাহ হতো এ জেলার মৃৎশিল্পীদের হাতে তৈরি মাটির জিনিসপত্র। কিন্তু প্লাস্টিক, মেলামাইন, লোহা ও সিলভারের তৈরি সামগ্রীর দাপটে কমে গেছে মাটির তৈরি জিনিসের চাহিদা। ফলে অনেকটা মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে মৃৎশিল্পীদের। মৃৎশিল্পের কাজ মোটেও সহজ নয়।মাটি দিয়ে…

বিস্তারিত