আম চাষের ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে চাষির। গাছের উচ্চতা হবে মানুষের সমান। ফলে পরিচর্যাও করা যাবে সহজে। উচ্চতা কম হওয়ায় গাছে আসা শতভাগ আমেই ফ্রুট ব্যাগিং করা সম্ভব। গুড এগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস (জিএপি) অনুযায়ী আম চাষাবাদ হওয়ার কারণে এই আম সম্পূর্ণ বিদেশে রপ্তানি উপযোগী। এছাড়াও ইসরায়েলি প্রযুক্তি আলট্রা হাইডেনসিটি (অতিঘন) পদ্ধতিতে আমবাগানের প্রতি ইঞ্চি জায়গা ব্যবহার করা সম্ভব। সাধারণত এক বিঘা আম বাগানে কৃষি বিভাগ ১.৩ টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে। সেখানে আলট্রা হাইডেনসিটি পদ্ধতিতে বিঘাপ্রতি আমের উৎপাদন হবে ৫ টন করে। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে আম চাষে সফলতা পেয়েছেন…
বিস্তারিত