পদ্মার ১৬ কেজির কাতলা ২৪ হাজারে বিক্রি

পদ্মার ১৬ কেজির কাতলা ২৪ হাজারে বিক্রি

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে পদ্মা নদীতে জেলের জালে ধরা পড়েছে ১৬ কেজি ওজনের একটি কাতলা মাছ। মাছটি ২৪ হাজার টাকায় ময়মনসিংহের এক ব্যবসায়ী কিনে নিয়েছেন। সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাট এলাকায় সাগর হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে। জানা গেছে, জেলে সাগর হালদার মাছটি বিক্রির জন্য দুপুরে দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাটে মৎস্য আড়তের সামনে নিয়ে আসেন। সেখানে মাছটি উন্মুক্ত নিলামে উঠলে স্থানীয় ব্যবসায়ী শাকিল-সোহান মৎস্য আড়তের মালিক সম্রাট শাহজাহান শেখ ১ হাজার ৪৫০ টাকা কেজি দরে ২৩ হাজার ২০০ টাকায় কিনে নেন। এরপর সম্রাট শাহজাহান শেখ মুঠোফোনে দেশের বিভিন্ন স্থানে…

বিস্তারিত

স্কুলে যেতে শিক্ষার্থীদের ভরসা বাঁশের সাঁকো

স্কুলে যেতে শিক্ষার্থীদের ভরসা বাঁশের সাঁকো

রাজবাড়ী সদর উপজেলার নদী তীরবর্তী মিজানপুর ইউনিয়নের একটি গ্রাম চর সেলিমপুর। এই গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে প্রমত্তা পদ্মা। গ্রামটি নদীর মাঝখানে হওয়ায় চলাচলের মাধ্যম নৌকা আর বাঁশের সাঁকো। শুকনো মৌসুমে চলাচল করা গেলেও বর্ষা মৌসুমে বিপাকে পড়তে হয় গ্রামবাসীদের। বিকল্প কোনো সড়ক না থাকায় বাঁশের সাঁকো দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে শিক্ষার্থী এবং গ্রামবাসী। জানা গেছে, নদীর মাঝখানের ওই গ্রামটিতে রয়েছে চর সেলিমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। দীর্ঘ দেড় বছর করোনা মহামারির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি বন্ধ ছিল। কিন্তু ১২ সেপ্টেম্বর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি খুললেও শিক্ষার্থীদের দেখা যায়নি। স্কুলটি নদীর পাশে হওয়ায় রয়েছে ভাঙন…

বিস্তারিত

ভুলে ভরা জাতীয় পরিচয়পত্র, দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ

ভুলে ভরা জাতীয় পরিচয়পত্র, দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ

রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার একটি এমপিওভুক্ত মাদরাসায় শিক্ষকতা করেন মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। বুধবার (০৮ সেপ্টেম্বর) তিনি স্থানীয় একটি কম্পিউটারের দোকান থেকে করোনার টিকা নেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য বিভাগের সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করতে যান। সেখানে গিয়ে জানতে পারেন, তিনি বেঁচে নেই। মারা গেছেন অনেক আগেই। একই উপজেলার মোছা. গোলাপজান বিবি। বয়স ৮২ বছর। বয়স্ক ভাতার জন্য অনেক দিন ঘুরেছেন জনপ্রতিনিধিদের দ্বারে দ্বারে। অবশেষে অপেক্ষার পালা শেষ হয়। বৃহস্পতিবার (০৯ সেপ্টেম্বর) বয়স্ক ভাতার জন্য আবেদন করতে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে জমা দেওয়ার পর জানতে পারেন, তিনিও বেঁচে নেই। শুধু মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ও মোছা. গোলাপজান…

বিস্তারিত

রাজবাড়ী হানাদার মুক্ত হয় ১৮ ডিসেম্বর

রাজবাড়ী প্রতিনিধী: বিজয়ের আনন্দে ভাসছে সারাদেশ যখন যখন মুক্তির উল্লাসে। রাজবাড়ীতে তখনও চলছে পাকবাহিনী ও রাজকার বিহারীদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের তুমুল যুদ্ধ। আর এ জন্যই সারাদেশ ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন হলেও রাজবাড়ী হানাদার মুক্ত হয় ১৮ ডিসেম্বর দুপুরে। দুদিন পর মুক্তিযোদ্ধারা বিজয় উল্লাস করেন রাজাড়ীতে । ব্রিটিশ আমল থেকেই রাজবাড়ী রেলওয়ে শহর হিসেবে বিখ্যাত । এ জন্যই এখানে ১৫ থেকে ২০ হাজার বিহারীদের ছিল অবাধ বসবাস। বিহারীদের বসবাস ছিল শহরের নিউ কলোনি, আঠাশ কলোনী, স্টেশন কলোনী ও লোকোশেড কলোনী এ সমস্এত লাকাঘিরে । বিহারীদের প্রচণ্ড প্রভাব থাকায় ১৪ থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত…

বিস্তারিত