২০১১ সালের ৭ই জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহারের চৌধুরীহাট সীমান্ত চৌকির কাছে কাঁটাতারের বেড়ায় নিহত কিশোরীটির মরদেহ দীর্ঘ সময় কাঁটাতারে ঝুলে থাকে।এরপর দু’দিনব্যাপী দফায় দফায় পতাকা বৈঠকের পর বিএসএফ ফেলানীর লাশ বিজিবির কাছে ফেরত দিয়েছিল। এ সময় ১৮১ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের অধীন চৌধুরীহাট বিওপির কোম্পানি কমান্ডারের এফআইআরের ভিত্তিতে দিনহাটা থানায় একটি জিডি করা হয়। পরে এরই ভিত্তিতে ওইদিন একটি ইউডি মামলা রেকর্ড করা হয়।বিএসএফের জেনারেল সিকিউরিটি ফোর্স আদালতে দুই দফা বিচারে ফেলানীকে গুলি করে হত্যায় অভিযুক্ত বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষকে খালাস দেওয়া হয়। এরপর ন্যায়বিচার চেয়ে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে পরপর দুটি রিট করা…
বিস্তারিত