বাংলাদেশের ওপর থেকে যুক্তরাজ্যের কার্গো নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

শর্তসাপেক্ষে প্রায় দু’বছর পর বাংলাদেশ বিমানের কার্গো পরিবহনের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে যুক্তরাজ্য। রবিবার দুপুরে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এবং বাংলাদেশে ব্রিটিশ হাইকমিশন যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি আকাশপথে পণ্য পরিবহনে (কার্গো) নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের এ ঘোষণা দেয়। তবে এয়ার কার্গো সিকিউরিটি (এসিসি-৩) সনদ নবায়ন না হওয়া পর্যন্ত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ইউরোপে কার্গো পরিবহনের সুযোগ নিতে পারবে না। এদিকে, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা এলেও বেশকিছু শর্ত দিয়েছে যুক্তরাজ্য। শর্তগুলো হলো - হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদে দু’জন পরামর্শক নিয়োগ, এভিয়েশন সিকিউরিটিতে ইউকে মডেল অনুসরণ এবং যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশ যৌথভাবে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পুনর্মূল্যায়ন করবে। এ বিষয়ে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদস্য (পরিচালনা ও পরিকল্পনা) এয়ার কমডোর এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থার যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। প্রায় দু’বছর ধরে এ জন্য কাজ করেছে বেবিচক। বিমানবন্দরের নিরাপত্তার বিভিন্ন অনুষঙ্গ যেমন - ইডিএস, ইডিটি স্থাপিত হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ইতোমধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধিরা শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো কমপ্লেক্স সরেজমিন পরিদর্শন করে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের মার্চ থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে আকাশপথে সরাসরি কার্গো পরিবহন স্থগিত করে যুক্তরাজ্য। সে সময় হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের অপ্রতুল নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও বহিরাগতদের অবাধ প্রবেশের সুযোগকে কারণ হিসেবে দেখানো হয়।

শর্তসাপেক্ষে প্রায় দু’বছর পর বাংলাদেশ বিমানের কার্গো পরিবহনের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে যুক্তরাজ্য। রবিবার দুপুরে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এবং বাংলাদেশে ব্রিটিশ হাইকমিশন যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি আকাশপথে পণ্য পরিবহনে (কার্গো) নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের এ ঘোষণা দেয়।
বাংলাদেশের ওপর থেকে যুক্তরাজ্যের কার্গো নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারতবে এয়ার কার্গো সিকিউরিটি (এসিসি-৩) সনদ নবায়ন না হওয়া পর্যন্ত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ইউরোপে কার্গো পরিবহনের সুযোগ নিতে পারবে না। এদিকে, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা এলেও বেশকিছু শর্ত দিয়েছে যুক্তরাজ্য। শর্তগুলো হলো – হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদে দু’জন পরামর্শক নিয়োগ, এভিয়েশন সিকিউরিটিতে ইউকে মডেল অনুসরণ এবং যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশ যৌথভাবে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পুনর্মূল্যায়ন করবে। এ বিষয়ে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদস্য (পরিচালনা ও পরিকল্পনা) এয়ার কমডোর এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থার যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। প্রায় দু’বছর ধরে এ জন্য কাজ করেছে বেবিচক। বিমানবন্দরের নিরাপত্তার বিভিন্ন অনুষঙ্গ যেমন – ইডিএস, ইডিটি স্থাপিত হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ইতোমধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধিরা শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো কমপ্লেক্স সরেজমিন পরিদর্শন করে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের মার্চ থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে আকাশপথে সরাসরি কার্গো পরিবহন স্থগিত করে যুক্তরাজ্য। সে সময় হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের অপ্রতুল নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও বহিরাগতদের অবাধ প্রবেশের সুযোগকে কারণ হিসেবে দেখানো হয়।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment