মোহাম্মদ আব্দুস সালাম (রুবেল)সাভার প্রতিনিধি:
সাভারের মালঞ্চ এলাকায় বাদল(২০) নামের এক যুবকের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। শনিবার(১০ই মার্চ) ওয়াপদা রোডে অবস্থিত আনোয়ার হোসেনের নয় তলা ভবনের ছয় তলার একটি ফ্লাট থেকে পুলিশ ঐ যুবকের লাশ ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে। পুলিশের সূ্ত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যার পর ভবনের লোকজন ঐ যুবকের ঝুলন্ত লাশের ব্যাপারে তাদের অবহিত করে। পরে তারা এসে ভবনের ছয় তলা থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
এদিকে ঐ যুবকের মৃত্যুর ব্যাপারে সাভার মডেল থানার উপপরিদর্শক আব্দুল মান্নান বলেন, প্রাথমিক ভাবে কোনো কিছুই বলা যাচ্ছে না। কেননা যুবকের মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক। তাই লাশের ময়নাতদন্তের পর ঘটনা কি তা নিশ্চিত হওয়া যাবে। বাদল ওয়াপদা রোডের ইউসুফ প্লাজায় বগুড়া দধি অ্যান্ড টাঙ্গাইল সুইটস নামের একটি দোকানে ৫-৬ বছর ধরে কর্মরত ছিল। ঐ দোকানের অন্য দুইজন কর্মচারীর সাথে সে আনোয়ার হোসেনের বাড়িতে ভাড়া থাকতো বলে জানা গেছে। তবে ঐ দুই কর্মচারীর নাম ঠিকানা এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি।
সাভারের মালঞ্চ এলাকায় বাদল(২০) নামের এক যুবকের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। শনিবার(১০ই মার্চ) ওয়াপদা রোডে অবস্থিত আনোয়ার হোসেনের নয় তলা ভবনের ছয় তলার একটি ফ্লাট থেকে পুলিশ ঐ যুবকের লাশ ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে। পুলিশের সূ্ত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যার পর ভবনের লোকজন ঐ যুবকের ঝুলন্ত লাশের ব্যাপারে তাদের অবহিত করে। পরে তারা এসে ভবনের ছয় তলা থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
এদিকে ঐ যুবকের মৃত্যুর ব্যাপারে সাভার মডেল থানার উপপরিদর্শক আব্দুল মান্নান বলেন, প্রাথমিক ভাবে কোনো কিছুই বলা যাচ্ছে না। কেননা যুবকের মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক। তাই লাশের ময়নাতদন্তের পর ঘটনা কি তা নিশ্চিত হওয়া যাবে। বাদল ওয়াপদা রোডের ইউসুফ প্লাজায় বগুড়া দধি অ্যান্ড টাঙ্গাইল সুইটস নামের একটি দোকানে ৫-৬ বছর ধরে কর্মরত ছিল। ঐ দোকানের অন্য দুইজন কর্মচারীর সাথে সে আনোয়ার হোসেনের বাড়িতে ভাড়া থাকতো বলে জানা গেছে। তবে ঐ দুই কর্মচারীর নাম ঠিকানা এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি।