গৃহবধূকে হত্যার চেষ্টা: স্বামী ও দ্বিতীয় স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার ধরনীবাড়ী ইউনিয়নে দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি না দেয়ায় গৃহবধূকে গলায় দড়ি বেঁধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে সাবেক সেনা সদস্যের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আহত গৃহবধূ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।বৃহস্পতিবার নির্যাতিত গৃহবধূর স্বামী ও দ্বিতীয় স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এর আগে শনিবার রাতে উলিপুর উপজেলার ধরনীবাড়ী ইউনিয়নের তেলিপাড়া গ্রামে গৃহবধূকে নির্যাতনের ঘটনাটি ঘটে। নির্যাতিত গৃহবধূ নাসরিন আকতার সুমি (৩২) ধরনীবাড়ী ইউনিয়নের তেলিপাড়া গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদের মেয়ে ও দুই সন্তানের জননী। জানা গেছে, ১৬ বছর আগে বিয়ে হয় নাসরিন আকতার সুমির (৩২) সঙ্গে উপজেলার হাতিয়া ইউনিয়নের রামরামপুর গ্রামের ডা. আবুল হোসেনের ছেলে সাবেক সেনা সদস্য জাহাঙ্গীর আলমের (৩৬) সঙ্গে বিয়ে হয়। ওই দম্পত্তির দুই সন্তান রয়েছে। আহত গৃহবধূ জানান, এক বছর ধরে স্বামী জাহাঙ্গীর আলম দ্বিতীয় বিয়ে করার অনুমতি ও যৌতুকের দাবিতে তাকে বিভিন্নভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেন। তিনি জানান, সম্প্রতি তার স্বামী গোপনে রংপুর শহরের ছিটকেল্লাবন্দ গ্রামের জনৈক আ. সামাদের মেয়ে রংপুর সেনানিবাস প্রয়াসে (প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়) কর্মরত শামিমা আখতার সুমিকে (৩৩) তার অনুমতি ছাড়াই বিয়ে করেন। তিনি আরও জানান, এরপরও দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি ও যৌতুকের চাপ অব্যাহত থাকা অবস্থায় তিনি বাবার বাড়ি তেলিপাড়া গ্রামে চলে আসেন। ওই দিন রাতে স্বামী জাহাঙ্গীর আলম ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী প্রথম স্ত্রীর বাবার বাড়িতে আসেন। নির্যাতিতা নাসরিন জানান, রাতে স্বামীর ডাকে সাড়া দিয়ে বাড়ির উঠানে বের হলেই আকস্মিকভাবে তার ওপর হামলা চালান স্বামী ও দ্বিতীয় স্ত্রী। এ সময় তারা কিলঘুষি ও তার গলায় রশি পেঁচিয়ে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা চালান। তার চিৎকারে বাড়ির লোকজন এলে স্বামী জাহাঙ্গীর ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী পালিয়ে যান। পরে স্বজনরা নাসরিন আক্তার সুমিকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. রফিকুল ইসলাম সরদার জানান, ওই গৃহবধূকে গলায় রশি পেঁচিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছিল। তার গলায় রশি পেঁচানোর মোটা দাগ রয়েছে। বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন। উলিপুর থানার ওসি এসকে আব্দুল্যাহ আল সাইদ জানান, নাসরিন আক্তার সুমি নামের এক গৃহবধূকে হত্যাচেষ্টায় দুইজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার ধরনীবাড়ী ইউনিয়নে দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি না দেয়ায় গৃহবধূকে গলায় দড়ি বেঁধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে সাবেক সেনা সদস্যের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আহত গৃহবধূ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।বৃহস্পতিবার নির্যাতিত গৃহবধূর স্বামী ও দ্বিতীয় স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এর আগে শনিবার রাতে উলিপুর উপজেলার ধরনীবাড়ী ইউনিয়নের তেলিপাড়া গ্রামে গৃহবধূকে নির্যাতনের ঘটনাটি ঘটে।

কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার ধরনীবাড়ী ইউনিয়নে দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি না দেয়ায় গৃহবধূকে গলায় দড়ি বেঁধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে সাবেক সেনা সদস্যের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আহত গৃহবধূ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।বৃহস্পতিবার নির্যাতিত গৃহবধূর স্বামী ও দ্বিতীয় স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এর আগে শনিবার রাতে উলিপুর উপজেলার ধরনীবাড়ী ইউনিয়নের তেলিপাড়া গ্রামে গৃহবধূকে নির্যাতনের ঘটনাটি ঘটে।  নির্যাতিত গৃহবধূ নাসরিন আকতার সুমি (৩২) ধরনীবাড়ী ইউনিয়নের তেলিপাড়া গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদের মেয়ে ও দুই সন্তানের জননী।  জানা গেছে, ১৬ বছর আগে বিয়ে হয় নাসরিন আকতার সুমির (৩২) সঙ্গে উপজেলার হাতিয়া ইউনিয়নের রামরামপুর গ্রামের ডা. আবুল হোসেনের ছেলে সাবেক সেনা সদস্য জাহাঙ্গীর আলমের (৩৬) সঙ্গে বিয়ে হয়। ওই দম্পত্তির দুই সন্তান রয়েছে।  আহত গৃহবধূ জানান, এক বছর ধরে স্বামী জাহাঙ্গীর আলম দ্বিতীয় বিয়ে করার অনুমতি ও যৌতুকের দাবিতে তাকে বিভিন্নভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেন।  তিনি জানান, সম্প্রতি তার স্বামী গোপনে রংপুর শহরের ছিটকেল্লাবন্দ গ্রামের জনৈক আ. সামাদের মেয়ে রংপুর সেনানিবাস প্রয়াসে (প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়) কর্মরত শামিমা আখতার সুমিকে (৩৩) তার অনুমতি ছাড়াই বিয়ে করেন।  তিনি আরও জানান, এরপরও দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি ও যৌতুকের চাপ অব্যাহত থাকা অবস্থায় তিনি বাবার বাড়ি তেলিপাড়া গ্রামে চলে আসেন। ওই দিন রাতে স্বামী জাহাঙ্গীর আলম ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী প্রথম স্ত্রীর বাবার বাড়িতে আসেন।  নির্যাতিতা নাসরিন জানান, রাতে স্বামীর ডাকে সাড়া দিয়ে বাড়ির উঠানে বের হলেই আকস্মিকভাবে তার ওপর হামলা চালান স্বামী ও দ্বিতীয় স্ত্রী। এ সময় তারা কিলঘুষি ও তার গলায় রশি পেঁচিয়ে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা চালান। তার চিৎকারে বাড়ির লোকজন এলে স্বামী জাহাঙ্গীর ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী পালিয়ে যান। পরে স্বজনরা নাসরিন আক্তার সুমিকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।  উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. রফিকুল ইসলাম সরদার জানান, ওই গৃহবধূকে গলায় রশি পেঁচিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছিল। তার গলায় রশি পেঁচানোর মোটা দাগ রয়েছে। বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন।  উলিপুর থানার ওসি এসকে আব্দুল্যাহ আল সাইদ জানান, নাসরিন আক্তার সুমি নামের এক গৃহবধূকে হত্যাচেষ্টায় দুইজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

নির্যাতিত গৃহবধূ নাসরিন আকতার সুমি (৩২) ধরনীবাড়ী ইউনিয়নের তেলিপাড়া গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদের মেয়ে ও দুই সন্তানের জননী।

জানা গেছে, ১৬ বছর আগে বিয়ে হয় নাসরিন আকতার সুমির (৩২) সঙ্গে উপজেলার হাতিয়া ইউনিয়নের রামরামপুর গ্রামের ডা. আবুল হোসেনের ছেলে সাবেক সেনা সদস্য জাহাঙ্গীর আলমের (৩৬) সঙ্গে বিয়ে হয়। ওই দম্পত্তির দুই সন্তান রয়েছে।

আহত গৃহবধূ জানান, এক বছর ধরে স্বামী জাহাঙ্গীর আলম দ্বিতীয় বিয়ে করার অনুমতি ও যৌতুকের দাবিতে তাকে বিভিন্নভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেন।

তিনি জানান, সম্প্রতি তার স্বামী গোপনে রংপুর শহরের ছিটকেল্লাবন্দ গ্রামের জনৈক আ. সামাদের মেয়ে রংপুর সেনানিবাস প্রয়াসে (প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়) কর্মরত শামিমা আখতার সুমিকে (৩৩) তার অনুমতি ছাড়াই বিয়ে করেন।

তিনি আরও জানান, এরপরও দ্বিতীয় বিয়ের অনুমতি ও যৌতুকের চাপ অব্যাহত থাকা অবস্থায় তিনি বাবার বাড়ি তেলিপাড়া গ্রামে চলে আসেন। ওই দিন রাতে স্বামী জাহাঙ্গীর আলম ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী প্রথম স্ত্রীর বাবার বাড়িতে আসেন।

নির্যাতিতা নাসরিন জানান, রাতে স্বামীর ডাকে সাড়া দিয়ে বাড়ির উঠানে বের হলেই আকস্মিকভাবে তার ওপর হামলা চালান স্বামী ও দ্বিতীয় স্ত্রী। এ সময় তারা কিলঘুষি ও তার গলায় রশি পেঁচিয়ে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা চালান। তার চিৎকারে বাড়ির লোকজন এলে স্বামী জাহাঙ্গীর ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী পালিয়ে যান। পরে স্বজনরা নাসরিন আক্তার সুমিকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. রফিকুল ইসলাম সরদার জানান, ওই গৃহবধূকে গলায় রশি পেঁচিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছিল। তার গলায় রশি পেঁচানোর মোটা দাগ রয়েছে। বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন।

উলিপুর থানার ওসি এসকে আব্দুল্যাহ আল সাইদ জানান, নাসরিন আক্তার সুমি নামের এক গৃহবধূকে হত্যাচেষ্টায় দুইজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment