গোলাম মোস্তফা লাভলু শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধিঃ-
সাতক্ষীরা শ্যামনগর উপকূলীয় অঞ্চলের নিরাপদ পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এ অঞ্চলের সম্পূর্ণ এলাকা জুড়ে লবনাক্তার ব্যাপক প্রকোপ হওয়ায় সারা বছর জুড়েই থাকে নিরাপদ পানির এই তীব্র সংকট। বিভিন্ন সরকারি, বে-সরকারি সংস্থার উদ্যোগে বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেয়া হলেও নিরাপদ পানির সুফল আজও পাওয়া যায়নি। অত্র এলাকার নিরাপদ পানির অন্যতম ও প্রধান সমস্যা লবনাক্ততা সেই সাথে অ-সামঞ্জস্য ভূ-গর্ভস্থ্য পানির লেয়ার এছাড়াও পানিতে আছে পর্যাপ্ত আয়রন। সে কারনে মানুষ প্রায় সারা বছর জুড়েই পুকুরের পানি পান করে থাকে
এবং বর্ষার পানি সংরক্ষণ করেও বছরের দুএকমাস পান করে থাকে। অত্র অঞ্চলের মধ্যে উপজেলার সন্নিকটে কাটিবারহল, জাহাজঘাটা গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের একটি মাত্র খাবার পানির উৎস ১৬১ নং সরকারি প্রাইমারি স্কুল সংলগ্ন পুকুর যেটি উপজেলা জন-স্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরের মাধ্যমে সংস্কারের জন্য বর্তমানে দীর্ঘ দিন যাবৎ পানি শুকিয়ে দেয়া হয়েছে কিন্তু কর্তৃপক্ষের সংস্কার কাজের নেই কোন উদ্যোগ ফলে এলাকায় খাবার পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা কর্মকর্তার সাথে কথা হলে তিনি বলেন, অত্র এলাকায় কোন ভাবেই গভীর নলকূপ স্থাপনে আশানুরূপ ফল পাওয়া কোনভাবেই সম্ভব নয়। এলাকার পুকুরকেই সংস্কার করে পিএসএফ স্থাপন করতে হবে সেটিই একমাত্র অবলম্বন। পুকুরটির বিকল্প হিসেবে ১টি বা ২টি সাময়িক ভাবে অগভীর নলকূপ স্থাপন করে দেয়া হবে যাতে এলাকার মানুষ উক্ত নলকূপের পানি ব্যবহার করতে পারে তবে দীর্ঘ দিন গড়িয়ে গেলেও উক্ত নলকূপ স্থাপনের কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি, ফলে পুরা এলাকাজুড়ে এখন নিরাপদ পানির অভাবে হাহাকার করছে। নিরাপদ পানির তীব্র সংকটে ভুগছে এখন অত্র এলাকায় বসবাসকারী কয়েক হাজার মানুষ। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে সংশ্লিষ্টদের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী।
এবং বর্ষার পানি সংরক্ষণ করেও বছরের দুএকমাস পান করে থাকে। অত্র অঞ্চলের মধ্যে উপজেলার সন্নিকটে কাটিবারহল, জাহাজঘাটা গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের একটি মাত্র খাবার পানির উৎস ১৬১ নং সরকারি প্রাইমারি স্কুল সংলগ্ন পুকুর যেটি উপজেলা জন-স্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরের মাধ্যমে সংস্কারের জন্য বর্তমানে দীর্ঘ দিন যাবৎ পানি শুকিয়ে দেয়া হয়েছে কিন্তু কর্তৃপক্ষের সংস্কার কাজের নেই কোন উদ্যোগ ফলে এলাকায় খাবার পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা কর্মকর্তার সাথে কথা হলে তিনি বলেন, অত্র এলাকায় কোন ভাবেই গভীর নলকূপ স্থাপনে আশানুরূপ ফল পাওয়া কোনভাবেই সম্ভব নয়। এলাকার পুকুরকেই সংস্কার করে পিএসএফ স্থাপন করতে হবে সেটিই একমাত্র অবলম্বন। পুকুরটির বিকল্প হিসেবে ১টি বা ২টি সাময়িক ভাবে অগভীর নলকূপ স্থাপন করে দেয়া হবে যাতে এলাকার মানুষ উক্ত নলকূপের পানি ব্যবহার করতে পারে তবে দীর্ঘ দিন গড়িয়ে গেলেও উক্ত নলকূপ স্থাপনের কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি, ফলে পুরা এলাকাজুড়ে এখন নিরাপদ পানির অভাবে হাহাকার করছে। নিরাপদ পানির তীব্র সংকটে ভুগছে এখন অত্র এলাকায় বসবাসকারী কয়েক হাজার মানুষ। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে সংশ্লিষ্টদের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী।