খানসামায় চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফলেছে আখ চাষীরা

খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:-
দিনাজপুরের খানসামায় মাত্র কয়কে বছররে ব্যবধানে আখ চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফলেছেে চাষিরা। চিনি শিল্পের প্রধান কাঁচামাল আখ চাষরে পরর্বিতে অন্য লাভজনক ফসল চাষ করছে তারা। এক সময় উপজলোর বিভিন্ন গ্রামে ব্যাপক হারে আখরে চাষ করা হতো। যা নব্বইয়রে দশক র্পযন্ত উপজলো জুড়ে আখরে ক্ষতে দৃশ্যমান ছলি এবং চাষিদের  দেয়া  তথ্য মতে সে সময় প্রায় ২শ একর জমতিে আখরে চাষ হতো।
আর এসব এলাকার আখ সংগ্রহ করতে কাচনিীয়া, পাকরেহাটসহ বশে কছিু এলাকায় গড়ে ওঠে আখরে সন্টোর। চাষরিা দনিভর আখ প্রক্রয়িাজাত করে গরু ও মহষিরে গাড়তিে করে আখরে বোঝা পৗেঁছে দতি সন্টোর।ে কন্তিু বছররে র্দীঘসময় ধরে জমতিে থাকা এ ফসলটি চাষ করে নানা ধরনরে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়ছেে চাষদিরে।
যার মধ্যে সুগার মলি র্কতৃপক্ষরে কাছে স্বল্পপুঁজি নয়িে আখ চাষ, সময় মত আখ না নয়ো, ওজনরে মারপ্যাঁচ এবং উৎপাদন খরচরে চয়েে সামান্য লাভ পাওয়া কারণ হসিবেে দখো গছে।ে ফল,ে চাষরিা জম্মিাদারী ফসল চাষে ক্রমে আগ্রহ হারয়িে ফলেছে।ে এতে করে সুগার মলি র্কতৃপক্ষ আখচাষি সংকটে পড়লওে উপজলোর সাধারণ চাষি থকেে শুরু করে উচ্চ বত্তি চাষরিা স্বল্পসময়ে অধকি পরমিাণে ভুট্টা, রসুন, করলাসহ নানা প্রকার লাভজনক ফসল চাষে আগ্রহী হয়ছে।ে তাই নজিদেরে ফলরে চনিি গুড় তরৈতিে ভাটা পড়ায় সুযোগ নয়িে বড় ব্যবসায়ীরা ইন্ডয়িা, ব্রাজলি এবং পাকস্তিান থকেে চনিি আমদানি করে লাভবান হচ্ছনে। তবে চনিি শল্পিরে সুদনি ফরোতে ইক্ষু গবষেণা কন্দ্রেে আখরে বকিল্প হসিবেে মূলার মত দখেতে ৩-৪ মাস ময়োদরে এক ধরনরে ফসল সুগারবটি থকেে চনিি উৎপাদনরে পরকিল্পনা করা হচ্ছে বলে জানা গছে।ে
চলতি বছর উপজলোয় যসেব জমতিে আখ চাষ হয়ছেে তারমধ্যে নদীতে পড়ে থাকা এক ফসলী জমি রয়ছে।ে তারা এসব জমি অন্যরে কাছে লজি নয়িে চাষাবাদ করছে।ে এ মৌসুমে উপজলোর ভাবকী, আঙ্গারপাড়া এবং গোয়ালডহিি ইউনয়িনরে মাত্র কয়কেটি গ্রামরে কছিু সংখ্যক জমতিে আখরে ক্ষতে দখো গছে।েকাচনিীয়া গ্রামরে আখচাষি ওসমান গণ,ি পাকরেহাট গ্রামরে নুর মোহাম্মদ, মারগাঁও গ্রামরে আকবর আলী জানান, এক বঘিা জমতিে আখ চাষে জমি তরৈ,ি সার, ওষুধ, সচে, ড্রনে তরৈ,ি নড়িানী, চারা রোপণ, গোড়া বাঁধাই, গাছ বাঁধাই, কাটুনি এবং সন্টোরে পৗেঁছাতে ৩৫ হাজার থকেে ৪০ হাজার টাকার মত খরচ হয়। শুধু তাই নয়, সন্টোর থকেে ক্ষতেরে দূরত্ব অনুযায়ী বহন খরচ আরও বশেি হয়। আর এক বঘিা জমতিে উৎপাদন হয় প্রায় ১৬০-১৮০ কুইন্টলে। যার বাজার মূল্য ৩০৫ টাকা কুইন্টলে হসিবেে প্রায় ৬০ হাজার টাকার মত। তাছাড়া যসেব জমতিে র্বষার পানি জমে না, সসেব জমতিে আখ চাষ করলে ফলন ভাল হয়।
কন্তিু চাষরিা র্দীঘ সময়রে ফসলে আয় ব্যয় না মলিয়িে স্বল্প ময়োদরে ফসল চাষ করছ।ে এক সময়রে স্বনামধন্য আখচাষি ভাবকী গ্রামরে ডা. ময়জে উদ্দনিরে সাথে কথা হলে তনিি বলনে, আমি প্রায় ১০ একর এক ফসলি জমতিে আখ চাষ করতাম। প্রায় ৭-৮ বছর র্পূবইে বাদ দয়িছে,ি লাভ কম। বর্তমানে সগেুলোর মধ্যে প্রায় বশেরি ভাগ জমতিে লচিু আর কছিু পরমিাণ জমতিে আম বাগান করছে।ি আখচাষরিা বলনে, দশ পনরে বছর আখ চাষে লাভরে র্অথ মোটামুটি এক বছরইে পাওয়া যায়। এ ব্যাপারে কথা হয় খানসামা ও চরিরিবন্দররে অংশ নয়িে গঠতি রাণীরবন্দর জোনরে ভারপ্রাপ্ত সাব জোন র্কমর্কতা সোলায়মান আলীর সাথ।ে তনিি জানান, চলতি মৌসুমে কাচনিীয়া ও পাকরেহাট এলাকায় ৪০ একর জমতিে আখ চাষ হয়ছে।ে এরমধ্যে ২১, ৩২, ৩৭ এবং ৩৯ জাতরে আখ রয়ছে।ে গত বছর চাষ হয়ছেলি প্রায় ৭০ একর জমতি।ে তবে আগামী মৌসুমরে জন্য ১৪০ একর জমতিে আখ চাষরে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়ছে।ে

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment