মোঃশাহাদাত হোসেন নিশাদ,নোয়াখালী;কোম্পানিগঞ্জঃ-
দেশ ও জাতীর কল্যাণ কামনায় ৩ দিনব্যাপী নোয়াখালী জেলা ইজতেমার আখেরি মোনাজাত শনিবার সকাল ১০ টা ৩০ মিনিটে সোইমুড়ী উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন সংলগ্ন বগাদিয়া-ভানুয়াই মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। নোয়াখালী জেলা মারকাজের উদ্যোগে আয়োজিত ইজতেমায় আখেরী মোনাজাত পরিচালনা করেন কাকরাইল মসজিদের শীর্ষস্থানীয় মুরুব্বি হাফেজ মাওঃ জোবায়ের আহমেদ। তিনি মোনাজাতে দুনিয়া ও আখেরাতের শান্তি, ইসলামী হুকুমত অনুযায়ী জীবন গড়া, দিন প্রতিষ্ঠা, সংঘাতমুক্ত ও শান্তিময় দেশের জন্য আল্লাহর রহমত কামনা করেন। মোনাজাতে নোয়াখালী জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও দেশী-বিদেশী প্রায় ৫ লাখ মুসল্লি অংশ গ্রহণ করেন।
এ সময় মূল প্যান্ডেল ছাড়িয়ে ঢাকা-নোয়াখালী মহাসড়কসহ পাশ^বর্তী মাঠে মুসল্লিদের অবস্থান করতে দেখা যায়। দূরদুরান্ত থেকে আগত মহিলারা আশাপাশের বসত বাড়ী থেকে মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন। এ সময় উপজেলাব্যাপী ১০ কিঃ মিঃ এলাকায় তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। গাড়ীর সিট খালি না পাওয়ায় মুসল্লিদের দীর্ঘপথ পায়ে হেটে গন্তব্যে যেতে হয়। তাবলীগ জামাতের আমির মোঃ হেদায়েত উল্যাহ জানান, ইজতেমা থেকে চিল্লা, তিন চিল্লা, বিদেশ সফরসহ তিন শতাধিক জামাত দ্বীনের দাওয়াত নিয়ে দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে। উল্লেখ্য, গত ২২ ফেব্রুয়ারী বৃহম্পতিবার বাদ ফজর আমবয়ানের মধ্যদিয়ে ইজতেমার কার্যক্রম শুরু হয়। ইজতেমা মাঠ ৩৫ একর জায়গা নিয়ে আয়োজন করা হয়েছে। কাকরাইল মসজিদের শীর্ষস্থানীয় মুরুব্বি ্ও জেলা-উপজেলার আলেমগণ ইজতেমায় ইমান,নামাজ, ইলম্, জিকির, ইকরামুল মুসলিমীন, তাস্হীহনিয়ত ও তাবলীগের সমস্ত বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করেন । সোনাইমুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: নাসিম উদ্দিন জানান, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে জেলা পুলিশ সুপার মোঃ ইলিয়াছ শরিফের তত্তাবধানে ইজতেমার মাঠে নিরাপত্তার কাজে ৪ শতাধিক পুলিশ মোতায়েন ছিলো।
এ সময় মূল প্যান্ডেল ছাড়িয়ে ঢাকা-নোয়াখালী মহাসড়কসহ পাশ^বর্তী মাঠে মুসল্লিদের অবস্থান করতে দেখা যায়। দূরদুরান্ত থেকে আগত মহিলারা আশাপাশের বসত বাড়ী থেকে মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন। এ সময় উপজেলাব্যাপী ১০ কিঃ মিঃ এলাকায় তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। গাড়ীর সিট খালি না পাওয়ায় মুসল্লিদের দীর্ঘপথ পায়ে হেটে গন্তব্যে যেতে হয়। তাবলীগ জামাতের আমির মোঃ হেদায়েত উল্যাহ জানান, ইজতেমা থেকে চিল্লা, তিন চিল্লা, বিদেশ সফরসহ তিন শতাধিক জামাত দ্বীনের দাওয়াত নিয়ে দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে। উল্লেখ্য, গত ২২ ফেব্রুয়ারী বৃহম্পতিবার বাদ ফজর আমবয়ানের মধ্যদিয়ে ইজতেমার কার্যক্রম শুরু হয়। ইজতেমা মাঠ ৩৫ একর জায়গা নিয়ে আয়োজন করা হয়েছে। কাকরাইল মসজিদের শীর্ষস্থানীয় মুরুব্বি ্ও জেলা-উপজেলার আলেমগণ ইজতেমায় ইমান,নামাজ, ইলম্, জিকির, ইকরামুল মুসলিমীন, তাস্হীহনিয়ত ও তাবলীগের সমস্ত বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করেন । সোনাইমুড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: নাসিম উদ্দিন জানান, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে জেলা পুলিশ সুপার মোঃ ইলিয়াছ শরিফের তত্তাবধানে ইজতেমার মাঠে নিরাপত্তার কাজে ৪ শতাধিক পুলিশ মোতায়েন ছিলো।