রমজান মাসে বিভিন্ন মাদ্রাসা ও মসজিদে দারুল কেরাত প্রশিক্ষণ

 

জগন্নাথপুর(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি::
ইসলামী জীবন ব্যবস্থায় ধর্মীয় শিক্ষার একটি অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে দারুল কেরাত
প্রশিক্ষণ।ইহলৌকিক ও পরলৌকিক জীবন যাপনের জন্য ইসলামী শিক্ষা গ্রহণ করা
আমাদের একটি মৌলিক ও ধর্মীয় দায়িত্ব। এই পৃথিবীটা একটা ক্ষণস্থায়ী
বিচরণ ক্ষেত্র।কোন প্রাণীই পৃথিবীতে স্থায়ী নয়।প্রত্যেক প্রাণীই পৃথিবীতে
এসেছে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য।প্রাণীকুলের মধ্যে মানুষ হচ্ছে আশরাফুল
মাখলুকাত অর্থাৎ সৃষ্টির সেরা জীব।তাই এই ক্ষণস্থায়ী সময়ে সৃষ্টির সেরা
জীবকে কিছু ধর্মীয় এবাদত বন্দেগি করতে হয়।এই এবাদত বন্দেগীর নিয়ম-
কানুন অর্জন করতে হয় ধর্মীয় মক্তব ও মসজিদ থেকে।আর সেই অর্জনের একটি
উৎকৃষ্ট মাধ্যম হচ্ছে রমজান মাসে বিভিন্ন মাদ্রাসা ও মসজিদে দারুল কেরাত
প্রশিক্ষণ।তেমনি প্রশিক্ষণের একটি কেন্দ্র হচ্ছে দারুল কেরাত আঞ্জুমানে
তা’লীমুল কুরআন বাংলাদেশ।বার্সেলোনায় ব্রাজিলিয়ান তারকা নেইমার দারুণ তিনটি মৌসুম কাটিয়েছেন। কিন্তু বার্সার সেরা কোচদের একজন পেপ গার্দিওয়ালার অধীনে খেলা হয়নি নেইমারের। ব্রাজিলিয়ান তারকার কাছে এটা বড় এক আক্ষেপ। আর তাই ক্যারিয়ারের কোন এক পর্যায়ে বর্তমান ম্যানসিটি কোচ গার্দিওয়ালার অধীনে খেলতে চান বলে জানিয়েছেন তিনি। বার্সেলোনা এবং বায়ার্ন মিউনিখের সাবেক কোচের অধীনে খেলা অনেক উত্তেজনার বলেও মনে করেন তিনি। নেইমার ২০১৬-১৭ মৌসুমে গার্দিওয়ালাকে প্রশংসা করে তার অধীনে খেলার আগ্রহের কথা জানান। সেই আগ্রহ এখনো আছে জানিয়ে নেইমার বলেন, 'আমি সব সময় গার্দিওয়ালার অধীনে কাজ করতে চেয়েছি। আমি বার্সায় যোগ দিলে ক্লাব ছেড়ে দেন তিনি। আমার সত্যি তার সঙ্গে কাজ করার অনেক ইচ্ছে।' পিএসজি তারকা নেইমার বর্তমানে ব্রাজিলে দলের সঙ্গে রাশিয়া বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তার পিএসজি ছাড়ার গুঞ্জন চলছে অনেকদিন ধরে। তবে ইনজুরি কাটিয়ে মাঠের নামার অপেক্ষায় থাকা এই তারকা এখন দল বদল নিয়ে কথা বলতে আগ্রহী নন বলেও জানিয়েছেন। ইনজুরির কারণে তিন মাস মাঠের বাইরে থাকা নেইমার রাশিয়া বিশ্বকাপের জন্য পুরোপুরি ফিট হয়ে উঠছেন বলে ব্রাজিলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
সরেজমিন ঘুরে দারুল কিরাত আঞ্জুমানে তা’লীমুল কুরআন বাংলাদেশ কর্তৃক
অনুমোদিত উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের নারিকেলতলা দারুস সালাম বড় জামে
মসজিদ শাখার ছাত্র/ছাত্রীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ইসলামী আদর্শ শিক্ষা ও
ধর্মীয় জীবন যাপনে এর প্রয়োজনীয়তা অত্যন্ত বেশী।এখান থেকে দুনিয়া ও
আখিরাতের সম্পদ অর্জন করা সম্ভব।তাই আমাদের প্রত্যেকে মুসলমানের এই
শিক্ষা অর্জন করা আবশ্যক।
এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মাওলানা আব্দুর রহমান বলেন, শিশুদের উপযুক্ত সময়ে ধর্মীয়
শিক্ষায় দক্ষ করে তোলার জন্য প্রাত্যহিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রতিবছরের ন্যায় এ বছরও
রমজান মাসে আয়োজন করেছি।আমাদের এখানে রাবে জামাত পর্যন্ত ১৫০ জন
শিক্ষার্থী ও ৫ জন শিক্ষক প্রশিক্ষণ প্রদান করছেন।তাছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন
এলাকায় এরকম আরও অনেক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে।আশা করি আমাদের এই উদ্দ্যোগ
ও সকলের সহযোগিতা মহান আল্লাহ যেন কবুল করেন।##

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment