হিজড়াদের দন্দের শেষ কোথায়!

 আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ

হিজড়া নামের মাঝে যেমন আতঙ্ক আছে ঠিক তেমনি ভালোবাসা ও আছে। তবে বাহিরের মানুষ হিজড়াদের দেখে যে ভাবে ভয় পায় তা খুবই সামান্য। এদের ভিতরে লুকিয়ে আছে আরো ভয়ঙ্কর সব তথ্য। এদের গুরুমারা খুব অল্প সময়ে অঢেল টাকার মালিক বুনে যাওয়ার কারণে নানা অপকর্মের সাথে জড়িয়ে পড়ছে তারা। এমন চিত্র জানা আছে সকলের। নানা ভাবে দেখা গেছে, হিজড়াদের মধ্যে দন্ড চলে আসছে দীর্ঘ দিন থেকে। এই তালিকায় কচি স্বপ্নার নাম শুনা গেলেও তা কতটুকু সত্য অনেকের জানা নেই। এই বিষয়ে কচি হিজড়া বলেন, আসলে ভাই আমাদের কাছে না এসেই তাড়া অন্য কোন হিজড়ার কথা শুনে আমাদের দুষি বানিয়ে নিউজ করে। আপনি আমার সাথে কথা বলে গিয়ে অন্য হিজড়ার টাকা খেয়ে যদি উলটা নিউজ করেন আমার কিছু করার থাকে বলেন? পুলিশ তার হাতের মুঠোই থাকে তার বাসায় আড্ডা দেয় এগুলো কারো চখে পড়েনা। সব সময় আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে পার পেয়ে যায়। নাম প্রকাশ না করে এক হিজড়া বলেন, আপনারা যাচাই করে দেখেন, কে এই গুলোর মূল হোতা। শুধু ঢাকাতেই নয় ঢাকার বাহিরে ও হিজড়াদের দন্ডের মধ্যে কার হাত রয়েছে। আমি সরাসরি বলতে পারি আপন হিজড়া এই গুলোর মূল হোতা। গত মাসেই তার বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় জিডি হয়েছে এবং হত্যা চেষ্টা মামলার আসামি ও আপন।সেই মামলায় গ্রেফতার ও হন তিনি। অন্য হিজড়ারাদের অভিযোগ যেখানে নয় রাইন্ড গুলি করা হয়। সেখানে কোন অস্ত্র বা কারা করেছে আসামী ধরা পড়েনি।কিন্তু আপন একদিনে ছডা পেয়ে যায়। তবে এই মামলা বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন। অনুসন্ধানে জানায়ায়, হিজড়া গুরু আপনের বিরুদ্ধে মিরপুর কাফরুল থানাসহ কয়েকটি থানায় মামলা রয়েছে। খুব অল্প সময়ে অঢেল টাকার মালিক বুনেছে। তার ভাড়াটিয়া মাস্তানবাহিনীও রয়েছে।তার বিরুদ্ধে হওয়া বেশ কিছু মামলার কপি প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। যানাযায়,আপন হিজড়ার বাড়ি বরিশালে হলেও তার বেড়ে ওঠা রাজধানীর উত্তরা ৮নং বস্তিতে। সেখান থেকে তার গুরু কচি হিজড়া তাকে এনে বড় করেন মায়ের মমতা দিয়ে। কিন্তু আজ সব থেকে বড় শুত্রু সেই গুরু মা কচি। তাদের মাঝে বিরুধের কথা উত্তরাবাসী থেকে শুরু করে আইনশৃংখলাবাহীনির সকলের জানা। কয়েক জন দোকানীর সাথে কথা বলে যানাযায়,আমরা অনেক বছর ধরে জানি এই গোটা উত্তরা, তুরাগের হিজড়াদের গুরুমা কচি আপা। তবে এখন দেখি তার কিছু শিষ্য গুরু হয়ে এলাকা ভাগ করে নিয়েছে। এই নিয়ে মারামারি ও হয় তাদের মাঝে। অন্য সব হিজড়াদের দাবী, কি করে একজন মানুষ এতো অপরাধের সাথে জড়িত থাকার পড়ে ও তার কোন ব্যবস্থা হয় না। আমাদের আইনশৃংখলাবাহীনির বড় স্যারদের সহ সমাজের সকলের কাছে আহ্বান আমাদের এই এলাকা ভাগাভাগীর দন্দটা মিটিয়ে দিলে আমরা আপনাদের সমাজে মিলে মিশে থাকতে চাই। আমরা অসহায় গোষ্টি সরকার আমাদের প্রতি শু নজর দিয়েছেন। এবিষয়ে হিজড়া গুরু আপনের সাথে মুঠোফোনে কথা বলার চেষ্টা করে তার ফোন বন্ধ দেখায়।#

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment