দোহারে সরকারি খাল দখলে প্রশাসনরে নীরবতায় প্রভাবশালীরা সুযোগ নচ্ছিে

 স্টাফ রিপোটার

: ঢাকা দোহার উপজলোয় সরকারি বভিন্নি স্থানে খাল দখল করে পাকা আধা পাকা বাড়ি ও পাকা ল্যাপট্রনি নর্মিান করছনে স্থানীয় প্রভাবশালীরা । প্রশাসনরে নীরবতার কারনে এমনটি সুযোগ নচ্ছিে এলাকার প্রভাবশালীরা । প্রশাসনরে যথা উপযোগী ব্যবস্থায় গ্রহন না করায় দনি দনি বাড়ছে এর পরমিান । এমনকি স্থানীয় জনপ্রতনিরিাও তাদরেকে এ অবস্থা থকেে রোধ করতে পারছনে না । দোহারে বভিন্নি সরকারি জায়গা অনকেে অবধৈ ভাবে দখল করার মৌখকি অভযিোগ থাকলওে জীবনরে ভয়ে কউে লখিতি অভযিোগ করছনে না । প্রায় চল্লশি বছর র্পূবে নদী পথ ছলি গ্রাম বাংলার একমাত্র সহজ উপায় । কালরে বর্বিতনে সে রাস্তা এখন ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ছেে । এই সুযোগে অনকেে সদ ব্যবহার করছনে । দনি যত অতবিাহতি হচ্ছে দশে ততই আধুনকি হচ্ছে । এখন বাংলাদশে ডজিটিাল হয়ছেে । সাধারন মানুষ নরিক্ষরতা থকেে বরে হয়ে এসছেে । কন্তিু আইনরে সঠকি ব্যবহার কি করছে দশেরে জনগন । প্রশ্ন সচতেন মহলরে ? যদি আইনরে প্রতি সঠকি ব্যবহার হতো ,তাহলে অবধৈ ভাবে সরকারি খাল দখল করতে পারতো না । সরজমনিে গয়িে দখোযায়, দোহার উপজলো বৌবাজার খাল পাড় কালভাট সংলগ্ন সরকারি খাল দখলরে মহা উৎসবে রুপ নয়িছেে । একরে পর এক সরকারি খাল দখল করে যাচ্ছে এলাকার প্রভাবশালীরা । এদরে মধ্যে অন্যতম খাল দখল করে পাকা নর্মিানাধীন তরৈি করনে , মুন্নাফ ,আকবর, লুৎফর, আহাম্মদ ময়িা, নুরু ময়িা । রাইপাড়া ইউনয়িনরে তালতলা ব্রীজ এর নীচে মৃত সয়ৈজদ্দনিরে ভাই খালরে জায়গা দখল করে পাকা ল্যাপট্রনি নর্মিান করছনে । এই ঘটনায় সাবকে সহকারি কমশিনার (ভূমি ) সালমা খাতুন জরজমনিে গয়িে কাজ বন্ধ করে দয়ে । কন্তিু কোন এক অজানা কারনে এখনও দাড়য়িে রয়ছেে সইে ল্যাপট্রনিরে ট্যাংকটিি । লটাখোলা নাগরে কান্দা সরল সংঘরে ক্লাব থকেে লটাখোলা বলিরে পাড় র্পযন্ত অসচল খালটি বভিন্নি ভাবে দখল হয়ে যাচ্ছে । এতে সাধারন বাসন্দিারা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছনে । লটাখোলা নতুন বাজার চাঁদ তারা ক্লাব হতে লটাখোলা বলিরে পাড় হয়ে রাইপাড়া খালটি এখন আর চনোর তমেন উপায় নইে । এভাবে যদি দোহারে প্রতটিি ইউনয়িনরে সরকারি খাল ভরাট হয়ে যায়, তাহলে কোন এক সময় পরবিশেরে মারাত্ধসঢ়;ক হুমকরি মুখে পরবে । এতে দখো দতিে পারে বভিন্নি প্রকার কঠনি রোগ বালাই । সচতেন ও সুশীল সমাজরে দাবি অচরিে যনে প্রশাসনরে পক্ষ থকেে এসকল অবধৈ খাল দখলদারদরে বরিোদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হয় । এবং পুনরায় খাল গুলো যনে তার নজিস্ব গতি ফরিে পায় । তারা আরও বলনে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননত্রেী শখে হাসনিা বলছেনে , নদী বাঁচলে বাচবে দশে । যারা নদীর স্বাভাবকি গতি রোধ করে নজি র্স্বাথ হাসলিে ব্যস্থ থাকে তারা দশেরে মঙ্গল চায় না বলে তারা দাবি করনে । তারা বষিয়টি প্রশাসনরে দৃষ্টি আর্কষন করছেনে । এবষিয়ে দোহার উপজলোর্ নবিাহী ম্যাজষ্ট্রিটে আফরোজা আক্তার রবিা বলনে, সরকারি খাল দখল মুক্ত এবং উচ্ছদে করতে দশেরে প্রতটিি জলোয়- উপজলোয় নদী শাসন আইন অনুযায়ী ইতি মাঝে পানি উন্নয়ন র্বোড র্কতৃক ডজেংি প্রকল্প হাতে নওেয়া হয়ছেে । র্পযায় ক্রমে এটি বাস্তবায়ন করা হবে । এবং অবধৈভাবে যারা সরকারি খাল দখল করে রাখছনে, তাদরে অতি দ্রূত আইনরে আওতায় আনা হবে বলে জানান তনি।ি

আপনি আরও পড়তে পারেন