রাঙ্গামাটিতে হিল ফ্লাওয়ারের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মতবিনিময় সভা

রাঙ্গামাটিতে হিল ফ্লাওয়ারের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মতবিনিময় সভা

সুপ্রিয় চাকমা শুভ, রাঙ্গামাটি

রাঙ্গামাটিতে এনজিও সংস্থা হিল ফ্লাওয়ারের জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজনে পার্বত্য এলাকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সার্বিক উন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৩০ নভেম্বর) সকালে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত সভাতে হিল ফ্লাওয়ারের নির্বাহী পরিচালক ডা.নিলু কুমার তনচংগ্যার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা।

এসময় অন্যান্যদের মধ্য আরো উপস্থিত ছিলেন, সকালে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশরাফুল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক পবন কুমার চাকমা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতেমা তুজ জোহরা উপমা, রাঙ্গামাটি সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো.শহীদুজ্জামান মহসীন রোমান, রাঙ্গামাটি প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাখাওয়াৎ হোসেন রুবেলসহ বিভিন্ন এনজিও সংস্থার প্রতিনিধি, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রমূখ। মতবিনিময় সভায় হিল ফ্লাওয়ারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি ব্যক্ত করেন হিল ফ্লাওয়ারের কর্মসূচী পরিচালক জ্যোতি বিকাশ চাকমা। মতবিনিময় সভায় বক্তরা সামাজিক বনায়ন রক্ষা ও বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বানসহ পাহাড়ি অঞ্চলে বণ্যপ্রাণী শিকার এবং প্রাকৃতিক বন উজার বন্ধ করার বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির পরিকল্পনা নেওয়ার আহ্বান জানান।

সভায় রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও এখন যথেষ্ট সচেতন। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতি এখন থেকে সচেতন না হলে আগামী ৫০ বছর পরে কোথাও পানি খুঁজে পাওয়া যাবে না। পাহাড়ে জলবায়ুর পরিবর্তন হওয়ার কারণে রাঙ্গামাটিতে প্রতিবছর পাহাড় ধস হচ্ছে। আর পাহাড় ধসের কারণে প্রাণহানি ঘটনা ঘটে। পাহাড় ধসে যাহাতে কারোর প্রাণহানি ঘটনা না ঘটে সেজন্য এখন থেকে সবাইকে জলাবায়ু পরিবর্তনে জনসচেতনতা গড়ে তুলতে হবে।

হিল ফ্লাওয়ারের নির্বাহী পরিচালক ডা.নিলু কুমার তনচংগ্যা বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে প্রতিনিয়ত জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে। সেক্ষেত্রে প্রান্তিক এলাকায় জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে সাথে সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে সবাইকে এগিয়ে এসে কাজ করতে হবে। হিল ফ্লাওয়ার সংস্থা দুর্গম পাহাড়ের মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। দুর্গম পাহাড়ের প্রতিটি ইউনিয়নে যদি স্বাস্থ্য ক্লিনিক প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে চাহিদা অনুযায়ি হিল ফ্লাওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে তিনি আশ্বাস প্রদান করেন।

রাঙ্গামাটিতে এনজিও সংস্থা হিল ফ্লাওয়ারের জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজনে পার্বত্য এলাকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সার্বিক উন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৩০ নভেম্বর) সকালে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত সভাতে হিল ফ্লাওয়ারের নির্বাহী পরিচালক ডা.নিলু কুমার তনচংগ্যার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা।

এসময় অন্যান্যদের মধ্য আরো উপস্থিত ছিলেন, সকালে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশরাফুল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক পবন কুমার চাকমা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতেমা তুজ জোহরা উপমা, রাঙ্গামাটি সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো.শহীদুজ্জামান মহসীন রোমান, রাঙ্গামাটি প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাখাওয়াৎ হোসেন রুবেলসহ বিভিন্ন এনজিও সংস্থার প্রতিনিধি, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য প্রমূখ। মতবিনিময় সভায় হিল ফ্লাওয়ারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি ব্যক্ত করেন হিল ফ্লাওয়ারের কর্মসূচী পরিচালক জ্যোতি বিকাশ চাকমা। মতবিনিময় সভায় বক্তরা সামাজিক বনায়ন রক্ষা ও বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বানসহ পাহাড়ি অঞ্চলে বণ্যপ্রাণী শিকার এবং প্রাকৃতিক বন উজার বন্ধ করার বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির পরিকল্পনা নেওয়ার আহ্বান জানান।

সভায় রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও এখন যথেষ্ট সচেতন। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতি এখন থেকে সচেতন না হলে আগামী ৫০ বছর পরে কোথাও পানি খুঁজে পাওয়া যাবে না। পাহাড়ে জলবায়ুর পরিবর্তন হওয়ার কারণে রাঙ্গামাটিতে প্রতিবছর পাহাড় ধস হচ্ছে। আর পাহাড় ধসের কারণে প্রাণহানি ঘটনা ঘটে। পাহাড় ধসে যাহাতে কারোর প্রাণহানি ঘটনা না ঘটে সেজন্য এখন থেকে সবাইকে জলাবায়ু পরিবর্তনে জনসচেতনতা গড়ে তুলতে হবে।

হিল ফ্লাওয়ারের নির্বাহী পরিচালক ডা.নিলু কুমার তনচংগ্যা বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে প্রতিনিয়ত জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে। সেক্ষেত্রে প্রান্তিক এলাকায় জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে সাথে সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে সবাইকে এগিয়ে এসে কাজ করতে হবে। হিল ফ্লাওয়ার সংস্থা দুর্গম পাহাড়ের মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। দুর্গম পাহাড়ের প্রতিটি ইউনিয়নে যদি স্বাস্থ্য ক্লিনিক প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে চাহিদা অনুযায়ি হিল ফ্লাওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে তিনি আশ্বাস প্রদান করেন।

 

আপনি আরও পড়তে পারেন