লালমনিরহাটে তীব্র শীতে চায়ের দোকানে ভিড়!!

লালমনিরহাটে তীব্র শীতে চায়ের দোকানে ভিড়!!

পরিমল চন্দ্র বসুনিয়া,লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ

দেশের উত্তরের জেলা লালমনিরহাটে শীতের দাপট বাড়ছেই। প্রায় প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে শীত। শীতের প্রকোপ ছড়িয়ে পড়েছে জেলার বিভিন্ন উপজেলায়। বিশেষ করে সকালে এবং সন্ধ্যার পরই বইছে হিমেল হাওয়া। রাত যত বাড়ছে শীতের তীব্রতা ততই বাড়ছে।

উত্তরে হিমালয় কাছে হওয়ায় দেশের অন্য জেলার চেয়ে প্রতি বছরই লালমনিরহাটে শীতের প্রকোপ বেশি থাকে। গত বছরের চেয়ে এবার শীত এসেছে আগেভাগেই। এবার শীতের এমন দাপটে বেশ হতবাক জেলার খেটে-খাওয়া মানুষেরা।


তীব্র শীতে লালমনিরহাটের ৫টি উপজেলার জনজীবন প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। দিন দিন তাপমাত্রা হ্রাস পাওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। দিনের তাপমাত্রা কিছুটা সহনীয় হলেও হ্রাস পাচ্ছে রাতের তাপমাত্রা। শীতল বাতাস বাড়িয়ে দিচ্ছে মানুষের ভোগান্তি।
 জেলার হাতীবান্ধায় উপজেলায় দেখা গেছে শীতে মধ্যে বৃদ্ধা মানুষ চায়ের কাপে উষ্ণতার খোঁজে ভিড় করছে শহরের ও গ্রামের চায়ের দোকান গুলোতে। শীতে এককাপ চায়ের একটু উষ্ণতা নিতে পাড়ার চায়ের দোকানে এখন শীতের সকালে উপচে পড়া ভিড়।


 হাতীবান্ধা উপজেলাধীন বিভিন্ন বাজারের চায়ের দোকানীর সাথে কথা হলে তারা বলেন, গতবারের তুলনায় এবার শীত খুবেই বেশী। তাই এ অঞ্চলের খেটে-খাওয়া মানুষেরা সকালে চায়ের কাপে মুখ না দিয়ে বাড়ি থেকে কাজে বের হয় না। বিশেষ করে কাজে যাওয়ার আগে সকলে ও কাজ থেকে ফেরার পরে সন্ধ্যায় জনসমাগম বেশী দেখতে পাওয়া যায়। শীতের কাঁপুনি নিয়ে জড়োসড়ো হাতে এককাপ চায়ে চুমুক দিয়ে স্বস্তি মেলে এ অঞ্চলের মানুষের। 
 শীতকালীন বস্ত্র বিতরণকারী সংগঠন “নক্ষত্র পরিবারের” সভাপতি ও সাংবাদিক প্রদিপ কুমার আচার্য্য বলেন, প্রতি বছরের মতোই এবারও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গুলো ইতোমধ্যেই শীতবস্ত্র বিতরণের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। এমাসেই জেলার বিভিন্ন জায়গায় শীত নিবড়ন বস্ত্র বিতরণ করা হবে বলে জানিয়েছে।

দেশের উত্তরের জেলা লালমনিরহাটে শীতের দাপট বাড়ছেই। প্রায় প্রতিদিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে শীত। শীতের প্রকোপ ছড়িয়ে পড়েছে জেলার বিভিন্ন উপজেলায়। বিশেষ করে সকালে এবং সন্ধ্যার পরই বইছে হিমেল হাওয়া। রাত যত বাড়ছে শীতের তীব্রতা ততই বাড়ছে।

উত্তরে হিমালয় কাছে হওয়ায় দেশের অন্য জেলার চেয়ে প্রতি বছরই লালমনিরহাটে শীতের প্রকোপ বেশি থাকে। গত বছরের চেয়ে এবার শীত এসেছে আগেভাগেই। এবার শীতের এমন দাপটে বেশ হতবাক জেলার খেটে-খাওয়া মানুষেরা।
তীব্র শীতে লালমনিরহাটের ৫টি উপজেলার জনজীবন প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। দিন দিন তাপমাত্রা হ্রাস পাওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। দিনের তাপমাত্রা কিছুটা সহনীয় হলেও হ্রাস পাচ্ছে রাতের তাপমাত্রা। শীতল বাতাস বাড়িয়ে দিচ্ছে মানুষের ভোগান্তি।
 জেলার হাতীবান্ধায় উপজেলায় দেখা গেছে শীতে মধ্যে বৃদ্ধা মানুষ চায়ের কাপে উষ্ণতার খোঁজে ভিড় করছে শহরের ও গ্রামের চায়ের দোকান গুলোতে। শীতে এককাপ চায়ের একটু উষ্ণতা নিতে পাড়ার চায়ের দোকানে এখন শীতের সকালে উপচে পড়া ভিড়।


 হাতীবান্ধা উপজেলাধীন বিভিন্ন বাজারের চায়ের দোকানীর সাথে কথা হলে তারা বলেন, গতবারের তুলনায় এবার শীত খুবেই বেশী। তাই এ অঞ্চলের খেটে-খাওয়া মানুষেরা সকালে চায়ের কাপে মুখ না দিয়ে বাড়ি থেকে কাজে বের হয় না। বিশেষ করে কাজে যাওয়ার আগে সকলে ও কাজ থেকে ফেরার পরে সন্ধ্যায় জনসমাগম বেশী দেখতে পাওয়া যায়। শীতের কাঁপুনি নিয়ে জড়োসড়ো হাতে এককাপ চায়ে চুমুক দিয়ে স্বস্তি মেলে এ অঞ্চলের মানুষের। 
 শীতকালীন বস্ত্র বিতরণকারী সংগঠন “নক্ষত্র পরিবারের” সভাপতি ও সাংবাদিক প্রদিপ কুমার আচার্য্য বলেন, প্রতি বছরের মতোই এবারও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গুলো ইতোমধ্যেই শীতবস্ত্র বিতরণের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। এমাসেই জেলার বিভিন্ন জায়গায় শীত নিবড়ন বস্ত্র বিতরণ করা হবে বলে জানিয়েছে।

 

আপনি আরও পড়তে পারেন