আকস্মিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের ১৫ শ’ বন্যা কবলিত মানুষকে ত্রান বিতারণ কালে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।এসময় তিনি আরো বলেন, আকস্মিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা সরেজমিনে দেখে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ মতে আমি এসেছি বলে জানান।তিনি আরো বলেন, বন্যায় যাদের ঘরবাড়ি ক্ষতি হয়েছে তাদের জন্য পাকা বাড়ি নির্মান করে দেয়া হবে,আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ৫০ হাজার পাকা বাড়ি করে দেয়া হবে।আপনারা বিচলিত হবেন না। প্রধানমন্ত্রী তিস্তা নদীকে ঘিরে ডেল্টা প্লান হাতে নিয়েছেন। এছাড়াও জাইকার আর্থায়নে ৪৭ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে তিস্তার বহুমিখী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে সরকার। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে তিস্তা পারের মানুষ আর ভাঙ্গনের মুখে পড়বেনা
লালমনিরহাট ২ আসনের সংসদ সদস্য ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ ভার্চুয়ালে সংযুক্ত হয়ে বলেন, হঠাৎ করে তিস্তার পানিতে লালমনিরহাটের ৫টি উপজেলার রাস্তাঘাট, বাড়িঘর, আধাঁপাকা ধানসহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষতি হয়েছে।বিশেষ করে শৈলমারি,জামিরবাড়ি, চরবৈরাতী, মহিষামুড়ি,রুদ্রূশ্বর,কালমাটি,গো
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে যে দুর্যোগগুলোকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে তার মধ্যে নদী ভাঙন একটি। এবার তেমন বন্যা না হলেও নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে অনেক পরিবার। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এসব পরিবারের তালিকা করে পাকাঘর দেওয়া হবে। তিস্তার আকস্মিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত
স্থানীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহার হোসেন এমপি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ উপজেলা শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক , আব্দুল মতিন,লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক আবু জাফর, লালমনিরহাট পুলিশ সুপার আবিদা সুলতানা,কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল মান্নান,কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আরজু মোঃ সাজ্জাদ হোসেন,
শফিকুল ইসলাম শফিক, সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ উপজেলা শাখা। মনিরুজ্জামান কাঞ্চন,শহিদুল হক শহিদ প্রমূখ। এবং উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।