দোহারে যোগ বাজার সমিতির সভাপতির সংবাদ সম্মেলন

দোহারে যোগ বাজার সমিতির সভাপতির সংবাদ সম্মেলন
নিজস্ব প্রতিনিধি: ঢাকার দোহার উপজেলায় যোগ বাজার সমিতিরি সভাপতির বিরুদ্ধে গ্রাহকদের লাখ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদেও প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেন সমিতির সভাপতি মাসুদ পত্তনদার। শুক্রবার সকালে উপজেলার জয়পাড়ার বেগম আয়শা শপিং কমপ্লেক্সের তৃতীয় তলার কনফারেন্স রুমে এ সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি।
এসময় তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, আমরা ২০০৮ সালে যোগ সামাজিক ও মানবিক উন্নয়ন সোসাইটি  (যোগ বাজার) নামে একটি এনজিও ব্যবসা শুরু করি এবং মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটর অথোরিটির অনুমোদন নিতে জয়েনস্টোক থেকে অনুমোদন নেই ২০১১ সালে। যার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার-এস ৭৪৯১(৬৮০)২০০৮। যেখানে বেশ কয়েকজন শেয়ার হোল্ডার ও সাধারন গ্রাহক ছিলেন। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৪ সালে কোন প্রকার লাভ করতে না পারায় আমাদের এনজিও টি বন্ধ সকল শেয়ার হোল্ডারদেও উপস্থিতিতে লাভ লোকশান মিলিয়ে  সুষ্ঠুভাবে দেনা পাওনা মীমাংসা কওে প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
২০১৫ সালে শেয়ার হোল্ডার সায়মা আক্তার এনজিওতে টাকা পাই বলে দোহার থানায় একটি অভিযোগ করেন।  ঐসময় দায়িত্বরত এসআই  মোজাম্মেল হক আমাদের উভয় পক্ষের মুরুব্বি বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ খালেক মিয়া কে বিষয়টি সুরাহ করে দিতে অনুরোধ করেন। তখন বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ খালেক মিয়া ও মোশাররফ হোসেন পত্তনদার সহ এলাকার আরো কিছু গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গদেও নিয়ে সব হিসাব্ নিকাশ পর্যালোচনা কওে সায়মা আক্তারকে ৪,০০০,০০/=(চার লক্ষ) টাকা সায়মা আক্তারকে দিয়ে পরিশোধ করা হয়। এরপর ২০১৫ সাল থেকে এই ৭বছর পর্যন্ত সায়মা আক্তার অভিযোগ করেনি।
তিনি লিখিত বক্তব্যে আরও বলেন, আমি জনগনের সাড়া পেয়ে মাহমুদপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশা করছি। তাই আমার জনপ্রিয়তা দেখে  আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য  একটি মীমাংসিত বিষয় নিয়ে সায়মা আক্তার এবং ঐ প্রার্থীর অনুসারীদের ব্যবহার করে স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মিদের মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্যদিয়ে আমার আমার নামে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
যদি প্রতিষ্ঠানের কাছে কেউ পাওনা  দাবী করে আমরা প্রতিষ্ঠানের নিয়ম অনুযায়ী সেটা মিমাংসা করবো। আমার বিরুদ্ধে করা নিউজটি উদ্যেশ্য প্রণোদিত এবং পরিকল্পিত। তাই আমি কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, মোশাররফ হোসেন পত্তনদার, মোঃ কালাম মাস্টার, মোশাররফ হোসেন শান্ত প্রমুখ।

আপনি আরও পড়তে পারেন