তীব্র শীতে রূপগঞ্জে বেড়েছে রোগের প্রকোপ

তীব্র শীতে রূপগঞ্জে বেড়েছে রোগের প্রকোপ

নজরুল ইসলাম লিখন, রূপগঞ্জ ঃ শীতের হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশায় চরম ভাবে বিঘিœত হচ্ছে সড়ক ও নৌ যোগাযোগ। হেডলাইটজ্বালিয়েওচলাচলকরতেহচ্ছেযানবাহনগুলোকে। এদিকে শীতপ্রকোপেনগরীতে বেড়েছে গরম কাপড় বিক্রি। বেশি কষ্টে আছে ছিন্ন মূল ও খেটে খাওয়া মানুষ। জেঁকে বসেছে শীত। বেড়েছে জন দুর্ভোগ। বেড়েছে রোগের প্রকোপও। ঠান্ডা, কাশি, জ্বর সহ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেবয়স্ক ও শিশুরা। গত ৫ দিনে শুধু মাত্র ডায়রিয়া জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২শতাধিক জন রোগী।এর মধ্যে অধিকাংশই শিশু।রূপগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানাযায়, গত এক সপ্তাহে ডায়রিয়াজনিত রোগীর সংখ্যা অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে গেছে। এক সপ্তাহে রোগী…

বিস্তারিত

আসছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

আসছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

দেশের উত্তর-পশ্চিমাংশে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এ ছাড়া অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।  শুক্রবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা ও দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আগামী ৭২ ঘণ্টা বা ৩ দিন রাতের তাপমাত্রা আরও হ্রাস পেতে পারে। শুক্রবার সকাল ৬টায় ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ। আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ১৯ মিনিটে ও আগামীকাল শনিবার ঢাকায়…

বিস্তারিত

ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে কক্সবাজার জেলার পরিবেশ ও দেশের সামগ্রিক জলবায়ু

ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে কক্সবাজার জেলার পরিবেশ ও দেশের সামগ্রিক জলবায়ু

মোঃসাইফুল ইসলাম:: কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ফলে কক্সবাজারে যে পরিমাণ গাছ কাটা হয়েছে সেই গাছগুলো প্রতি হেক্টর এলাকা থেকে প্রায় সাড়ে ৫ লাখ পাউন্ড কার্বন শোষণ করতে পারতো। ফলে বর্তমানে ওই এলাকার প্রতি হেক্টর আকাশে সমপরিমাণ কার্বন জমাট হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে।  বনবিভাগ বলছে, বর্তমানে কক্সবাজারে ৮ লাখ ৪২ হাজার ৫০৪ দশমিক ৬৮ মেট্রিক টন কার্বন জমাট হয়েছে।  এতে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে জেলার পরিবেশ ও দেশের সামগ্রিক জলবায়ু। জানা গেছে, গত বছরের ১৮ অক্টোবর কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বনবিভাগের কর্মকর্তারা জানান, ন্যাচারাল ফরেস্ট ইনভেনটরি ২০১৫-১৮-এর রিপোর্টে প্রতি হেক্টরে গড়ে ৫ লাখ ৪২ হাজার ৫০৪ পাউন্ড কার্বন সংরক্ষণ ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দিন দিন এর মাত্রা আরও বাড়ছে।  বর্তমানে এর পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮ লাখ ৪২ হাজার ৫০৪ দশমিক ৬৮ মেট্রিক টনে। তখন কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, এই ক্ষতি ইতোমধ্যেই হয়েছে এবং ভবিষ্যতে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে।  প্রাথমিক হিসাবে যার পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় ১৭ লাখ মেট্রিক টন। বাংলাদেশের জন্য এ ক্ষতি অনেক বেশি।  এ অবস্থায় মানসম্মত পদ্ধতি অবলম্বন করে বিশদ ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য এরইমধ্যে ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।  কমিটিকে রোহিঙ্গাদের কারণে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করতে বলা হয়েছে।  পাশাপাশি পানির স্তর নেমে যাওয়া, সুপেয় পানি ব্যবহার, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, পরবর্তী ক্ষতি রোধের উপায় খোঁজা, কতটুকু ক্ষতি পুষিয়ে আনা যাবে এবং এ উদ্দেশ্যে কী কী করণীয় তা ঠিক করতে হবে।  এ ছাড়া রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি স্থানীয় জনসাধারণের চাহিদা, কার্বন লস, বন্যপ্রাণী ও হাতির করিডোর সৃষ্টির বিষয় উল্লেখ করে কমিটির পরবর্তী বৈঠকে প্রতিবেদন আকারে উপস্থাপন করতে বলা হয়েছে।  কমিটিকে আরও যেসব কাজ করতে বলা হয়েছে তা হচ্ছে−রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের কারণে বিলীন হওয়া বনের গাছপালার কার্বন মজুত করতে না পারায় ক্ষতির আর্থিক পরিমাণ কমিটির পরবর্তী বৈঠকে উপস্থাপন করতে হবে।  স্থলভাগের পরিবেশ এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের পাশাপাশি জলভাগের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। তবে কমিটি গঠনের প্রায় এক বছর পার হলেও এখনও কাজ শুরু করতে পারেনি তারা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমিটির সদস্য সচিব ও কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে এটা ঠিক।  কিন্তু কমিটির কার্যপরিধি কী হবে এবং সদস্যদের সরেজমিন পরিদর্শন ব্যয়সহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ কারা বহন করবে, সে বিষয়ে কিছুই বলা হয়নি। আমরা বিষয়টি জানিয়ে এরই মধ্যে মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছি। মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত দিলে কাজ শুরু হবে।  বিষয়টি সম্পর্কে সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, বন উজাড়ের কারণে গাছপালা যে পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণ করতো, সেটা হচ্ছে না। সেই গ্রিনহাউস গ্যাস এখন পরিবেশে থেকে যাচ্ছে। আমরা চাচ্ছি এই ক্ষতির সব দিক প্রতিবেদনে নিয়ে আসতে। যাতে এটা নিয়ে আমরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কথা বলতে পারি। তিনি আরও বলেন, এ ক্ষতিটা স্থায়ী। জীববৈচিত্র্যও একবার ধ্বংস হলে ফেরানো যাবে না। কক্সবাজার-উখিয়াতে শুধু গাছ কাটা নয়, শিকড়ও উপড়ে ফেলা হচ্ছে। তাই নতুন করে ডালপালা গজানোর সম্ভাবনাও নেই।  সরেজমিন দেখা গেছে, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের পর কক্সবাজার বনবিভাগের বিপুল পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হলেও এখনও বৃক্ষ নিধন থামেনি। জ্বালানির চাহিদা মেটাতে প্রতিনিয়ত কেটে ফেলা

বিস্তারিত

ঘন কুয়াশা ও তীব্র শৈত্য প্রবাহে ‘বিপর্যস্ত’ জীবনযাপন।

ঘন কুয়াশা ও তীব্র শৈত্য প্রবাহে ‘বিপর্যস্ত’ জীবনযাপন।

সাধন রায় লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ লালমনিরহাটে  ঘন  কুয়াশা  ও  তীব্র  শৈত্য প্রবাহে ‘বিপর্যস্ত’ হয়ে পড়েছে জনজীবন। পৌষের শুরুতে কনকনে শীত আর হিমেল হাওয়ায় ভারতীয় সীমান্তবর্তী লালমনিরহাট জেলার জনজীবন একেবারে কাহিল। শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শীতজনিত বিভিন্ন রোগ। আর এসব রোগের মধ্যে ডায়রিয়া আক্রান্ত শিশুর সংখ্যাই বেশি। গত কয়েক দিনে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে কমপ‌ক্ষে শতা‌ধিক রোগী ভর্তি হয়েছেন। যার অধিকাংশই শিশু। কয়েকদিনের  তীব্র  শীতে  লালমনিরহা‌টের তিস্তা ও ধরলা নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষের দুর্ভোগ চরম আকার ধারন করেছে। বিশেষ করে তিস্তা, ধরলা ও সানিয়াজান নদীর চরসহ প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের…

বিস্তারিত

ঝালকাঠি জেলা সদরে হার কাপানো শীতে ফুট পাতের গরম কাপড় কেনা কাটার জন্য ভীড় জমিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঝালকাঠি জেলা সদরে হার কাপানো শীতে ফুট পাতের গরম কাপড় কেনা কাটার জন্য ভীড় জমিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঝালকাঠি জেলা সদরে হার কাপানো শীতে ফুট পাতের গরম কাপড় কেনা কাটার জন্য ভীড় জমিয়েছে সাধারণ মানুষ।

বিস্তারিত

খালি চোখে দেখা যাচ্ছে বৃহস্পতি-শনি গ্রহের সংযোগ

খালি চোখে দেখা যাচ্ছে বৃহস্পতি-শনি গ্রহের সংযোগ

বৃহস্পতি ও শনি গ্রহের সংযোগের (গ্রেট কনজাংশন) বিরল দৃশ্য সোমবার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকেই খালি চোখে দেখা যাচ্ছে। এ সময় বৃহস্পতি ও শনি গ্রহের মাত্র ০.১ ডিগ্রি দূরত্ব ছিল (তুলনায় বলা যায় চাঁদের ব্যাস ০.৫ ডিগ্রি)।  প্রায় ৪০০ বছর পর ঘটল ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি। গ্যালিলিওর টেলিস্কোপ আবিষ্কারের ১৩ বছর পর, অর্থাৎ ১৬২৩ সালে শেষ বার এই দুই গ্রহকে এত কাছাকাছি দেখা গিয়েছিল। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি এক বিরলতম ঘটনা। শনি ও বৃহস্পতি গ্রহের মধ্যে দূরত্ব ৭৬ কোটি কিলোমিটার। দু’টি গ্রহই  নিজের কক্ষপথে ঘুরে চলেছে। কিন্তু নিজের কক্ষপথে খাকাকালীন কেউ পূর্বে থাকে, তো কেউ পশ্চিমে থাকে।…

বিস্তারিত

আজ সবচেয়ে বড় রাত, আগামীকাল ছোট দিন

আজ সবচেয়ে বড় রাত, আগামীকাল ছোট দিন

আজ ২১ ডিসেম্বর (সোমবার) দিবাগত রাতটি বছরের সবচেয়ে দীর্ঘ রাত। আর আগামীকাল ২২ ডিসেম্বর হতে যাচ্ছে বছরের সবচেয়ে ছোট দিন। এই ঘটনা অবশ্য উত্তর গোলার্ধের দেশগুলোতে ঘটবে। এর মধ্যে পূর্ব তিমুর এবং ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ গোলার্ধের অংশ ব্যতীত এশিয়া মহাদেশের অধিকাংশ দেশ রয়েছে। এ ছাড়া আমেরিকা, আফ্রিকা ও ইউরোপেরও বেশ কিছু দেশও রয়েছে। উত্তর গোলার্ধের দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশও একটি। আর তাই বাংলাদেশেও আজ বছরের দীর্ঘতম রাত এবং আগমীকাল সবচেয়ে ছোট দিন। ২১ ডিসেম্বর সূর্য মকরক্রান্তি রেখার ওপর অবস্থান করায় এবং উত্তর মেরু সূর্য থেকে কিছুটা দূরে হেলে থাকায় উত্তর গোলার্ধে দীর্ঘতম…

বিস্তারিত

টানা ছয়দিন ধরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হচ্ছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।

টানা ছয়দিন ধরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হচ্ছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।

তোয়াবুর রহমান, পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধিঃ কমলো আরও তাপমাত্রা। সারাদেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। শনিবার ভোর ৬টায় সর্বনিম্ন ৭ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়। গত ৬ দিন ধরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হচ্ছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ।টানা ছয়দিন ধরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে সীমান্তবর্তী উপজেলার জনজীবন।  রবিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে সূর্যের মুখ দেখা গেলেও বইছে হিমেল হাওয়ার সাথে কনকনে তীব্র শীত। সূর্যের আলো মিললেও নেই সে আলোয় কোন উষ্ণতার পরশ। এতে করে দিনভর গরমকাপড় পড়ে থাকতে হচ্ছে সর্বসাধারণকে। তবে তীব্রশীতের মধ্যেই ভোরেই কাজের উদ্দেশে…

বিস্তারিত

আগামী ৪ থেকে ৫ দিনও এই শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে

আগামী ৪ থেকে ৫ দিনও এই শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে

দেশজুড়ে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। এর বিস্তৃতিও বাড়ছে। আগামী ৪ থেকে ৫ দিনও এই শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। তারপর কিছুটা তাপমাত্রা বাড়তে পারে। তবে ডিসেম্বরের বাকি দিনগুলোতেও শৈত্যপ্রবাহ থাকতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। শনিবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ময়মনসিংহ, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগসহ টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল, যশোর, কুষ্টিয়া, বরিশাল ও ভোলা অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। এই ২৪ ঘণ্টার পরের দুদিন আবহাওয়ার সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। তার পরের…

বিস্তারিত

শীতের তীব্রতা বেড়েছে সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়েও।

শীতের তীব্রতা বেড়েছে সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়েও।

তোয়াবুর রহমান, পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধিঃ গত দুদিন ধরে ঘন কুয়াশা ও উত্তরের হিমেল হাওয়ায় পঞ্চগড়ে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। আজ (শনিবার) সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। টানা দুদিন এখানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ চলছে। মাঝারি শৈত্যপ্রবাহের ফলে জেলার নিম্ন আয়ের মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে। শীতবস্ত্রের অভাবে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন হতদরিদ্র পরিবারগুলো। সন্ধ্যা থেকে কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ার পরিমাণ বাড়তে থাকে। রাতে বৃষ্টির মত কুয়াশা ঝরছে। রাস্তা-ঘাট মাঠ ভিজে যাচ্ছে কুয়াশায়। ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিমেল হাওয়া প্রবাহিত হওয়ায় রাতে হাড়-কাঁপানো শীত শুরু হয়েছে। শীতের কাঁপুনি থাকছে দুপুর…

বিস্তারিত