শৈত্য প্রবাহ ও ঘন কুয়াশায় সরিষার ফলন কম হওয়ার কৃষকের শঙ্কা

শৈত্য প্রবাহ ও ঘন কুয়াশায় সরিষার ফলন কম হওয়ার কৃষকের শঙ্কা

মোঃ আব্দুর রহীম মিঞা ( টাঙ্গাইল) ভূঞাপুর উপজেলা প্রতিনিধি ঃ দেশের চৌষট্রি জেলার মধ্য অঞ্চলের জেলা টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরের মাঠের পর মাঠ সরিষার চাষ হয়েছে এবার। শীতকালীন ফসল এই সরিষা । বীজ বপনের দুই-তিন দিনের মধ্যে গাছ গজিয়ে উঠে । দশ-বারো দিনের মধ্যে ফুল আসা শুরু হয় সরিষা গাছের। এ দেশে যত প্রকার রবি শস্য রয়েছে তার মধ্যে সল্প খরচে অল্প সময়ে কৃষকের ঘরে উঠে এ ফসল। বিঘা প্রতি ৫-৬ মন পর্যন্ত সরিষার ফলন হয়ে থাকে। সরিষার বীজগুলো অতি ক্ষুদ্র হওয়ায় আয়ের দিক দিয়ে অন্যান্য ফসলের চেয়ে কম মনে হয়। কিন্ত…

বিস্তারিত

আগামী ৭২ ঘণ্টায় হ্রাস পেতে পারে তাপমাত্রা

আগামী ৭২ ঘণ্টায় হ্রাস পেতে পারে তাপমাত্রা

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু ও মাঝারী শৈত্যপ্রবাহ কমতে শুরু করেছে। তবে আগামী ৭২ ঘণ্টায় দেশে তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া সর্বশেষ পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানানো হয়েছে। অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম বলেন, ‘আজ পাঁচটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে মাঝারি থেকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। দিনাজপুর, পঞ্চগড়, যশোর, চুয়াডাঙ্গা এবং শ্রীমঙ্গল অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।’ আবহাওয়া অফিস আরো জানায়, দেশে আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে শ্রীমঙ্গলে। এদিকে, সকাল…

বিস্তারিত

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ঘন কুয়াশা আর শৈত্যপ্রবাহে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে কৃষক

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ঘন কুয়াশা আর শৈত্যপ্রবাহে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে কৃষক

মারুফা জামান, গঙ্গাচড়া (রংপুর): রংপুরের গঙ্গাচড়ায় জেঁকে বসেছে শীত। দিন দিন শীতের তীব্রতা বাড়ছে। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। বিশেষ করে ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষেরা চরম বিপাকে পড়েছে। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকে চারদিক। সবকিছুই দেখা যায় ধোঁয়াশার মতো। ফলে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষেরা চরম দুর্ভোগে পড়েছে। শ্রমজীবীদের অনেকেই কাজে বের হতে পারছে না। হতদরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষেরা গরম কাপড়ের অভাবে চরম কষ্টে আছে। প্রচণ্ড শীতে ক্ষেতেই পচে যাচ্ছে রবি শস্য। এ কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে কৃষকরা। অন্যদিকে প্রচণ্ড শীত আর শৈত্যপ্রবাহে…

বিস্তারিত

ভোলা চরফ্যাশনে ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় স্বেচ্ছাসেবকদের মাঝে সরঞ্জাম বিতরণ

ভোলা চরফ্যাশনে ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় স্বেচ্ছাসেবকদের মাঝে সরঞ্জাম বিতরণ

ভোলা প্রতিনিধি ঃ ব্রিটিশ সরকারের FCDO এর আর্থিক সহযোগিতায় কনসার্ন ওয়ার্ল্ড ওয়াইডের নেতৃত্বে ”সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর জন্য অত্যাবশকীয় স্বাস্থ্যসেবা” প্রকল্পের পক্ষ থেকে চরফ্যাশন উপজেলায়  পৃথক দুটি অনুষ্ঠানে সিপিপি স্বেচ্ছাসেবকদের এবং চরফ্যাশন উপজেলা ও এর ২০ ইউনিয়ন এবং পৌরসভায় ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি সরঞ্জাম বিতরণ করেছে উন্নয়ন সংগঠন পিএইচডি।  উপজেলার অফিসার্স ক্লাবে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব রুহুল আমিন এবং পৌরসভার অডিটোরিয়ামে পৌর মেয়র বাদল কৃষ্ণ দেবনাথ এ সকল সরঞ্জাম গ্রহন করেন। উক্ত বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মোঃ মোমেন খান,  বিভাগীয় ক র্মসূচি সমন্বয়কারী, ইএইচডি-পিএইচডি,  মোঃ মোকাম্মেল হক, সহকারী পরিচালক, সিসিপি, মোঃ আনিসুর রহমান, প্রকল্প…

বিস্তারিত

শীতে কুয়াশামাখা ভোরের কাজে ব্যস্থ আমাদের গর্ব কৃষকের পরিবার।

শীতে কুয়াশামাখা ভোরের কাজে ব্যস্থ আমাদের গর্ব কৃষকের পরিবার।

সাধন রায় লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ জমিতে আলু চাষের চেষ্টা করছেন কৃষকরা। আমন ধান কাটার সঙ্গে সঙ্গেই আগাম আলু রোপণের ধুম পড়েছে তিস্তা ও ধরলা চরাঞ্চল।আলু চড়া মূল্যের মাঝেও বিভিন্ন এলাকা থেকে আলু বীজ সংগ্রহ করে সময়ের আগে আলু রোপণকে ঘিরে যেন প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে মাঠজুড়ে। লালমনিরহাট কৃষি অফিস জানান, লালমনিরহাট অঞ্চলে রবি মৌসুমের অর্থকরী ফসল হিসেবে স্থান করে নিয়েছে আলু। এ ছাড়া লালমনিরহাটের ৫টি উপজেলায় একসময়ের পতিত থাকা তিস্তার চরে আলুর বাম্পার ফলন হচ্ছে। কয়েক বছর ধরে এই পাঁচ উপজেলার চরাঞ্চলে ১৫ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে আলু চাষ হচ্ছে। সরেজমিনে দেখা…

বিস্তারিত

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাস

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাস

দেশজুড়ে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে এবং বিস্তার লাভ করতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। শনিবার (২৬ ডিসেম্বর) আবহাওয়া অফিস এমন খবর জানিয়ে পূর্বাভাসে বলছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।  আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, দিনাজপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, পঞ্চগড়, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ ও শ্রীমঙ্গরের অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া সারাদেশের রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে বলেও…

বিস্তারিত

তীব্র শীতে রূপগঞ্জে বেড়েছে রোগের প্রকোপ

তীব্র শীতে রূপগঞ্জে বেড়েছে রোগের প্রকোপ

নজরুল ইসলাম লিখন, রূপগঞ্জ ঃ শীতের হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশায় চরম ভাবে বিঘিœত হচ্ছে সড়ক ও নৌ যোগাযোগ। হেডলাইটজ্বালিয়েওচলাচলকরতেহচ্ছেযানবাহনগুলোকে। এদিকে শীতপ্রকোপেনগরীতে বেড়েছে গরম কাপড় বিক্রি। বেশি কষ্টে আছে ছিন্ন মূল ও খেটে খাওয়া মানুষ। জেঁকে বসেছে শীত। বেড়েছে জন দুর্ভোগ। বেড়েছে রোগের প্রকোপও। ঠান্ডা, কাশি, জ্বর সহ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেবয়স্ক ও শিশুরা। গত ৫ দিনে শুধু মাত্র ডায়রিয়া জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২শতাধিক জন রোগী।এর মধ্যে অধিকাংশই শিশু।রূপগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানাযায়, গত এক সপ্তাহে ডায়রিয়াজনিত রোগীর সংখ্যা অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে গেছে। এক সপ্তাহে রোগী…

বিস্তারিত

আসছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

আসছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

দেশের উত্তর-পশ্চিমাংশে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এ ছাড়া অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।  শুক্রবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা ও দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আগামী ৭২ ঘণ্টা বা ৩ দিন রাতের তাপমাত্রা আরও হ্রাস পেতে পারে। শুক্রবার সকাল ৬টায় ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ। আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ১৯ মিনিটে ও আগামীকাল শনিবার ঢাকায়…

বিস্তারিত

ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে কক্সবাজার জেলার পরিবেশ ও দেশের সামগ্রিক জলবায়ু

ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে কক্সবাজার জেলার পরিবেশ ও দেশের সামগ্রিক জলবায়ু

মোঃসাইফুল ইসলাম:: কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ফলে কক্সবাজারে যে পরিমাণ গাছ কাটা হয়েছে সেই গাছগুলো প্রতি হেক্টর এলাকা থেকে প্রায় সাড়ে ৫ লাখ পাউন্ড কার্বন শোষণ করতে পারতো। ফলে বর্তমানে ওই এলাকার প্রতি হেক্টর আকাশে সমপরিমাণ কার্বন জমাট হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে।  বনবিভাগ বলছে, বর্তমানে কক্সবাজারে ৮ লাখ ৪২ হাজার ৫০৪ দশমিক ৬৮ মেট্রিক টন কার্বন জমাট হয়েছে।  এতে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে জেলার পরিবেশ ও দেশের সামগ্রিক জলবায়ু। জানা গেছে, গত বছরের ১৮ অক্টোবর কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বনবিভাগের কর্মকর্তারা জানান, ন্যাচারাল ফরেস্ট ইনভেনটরি ২০১৫-১৮-এর রিপোর্টে প্রতি হেক্টরে গড়ে ৫ লাখ ৪২ হাজার ৫০৪ পাউন্ড কার্বন সংরক্ষণ ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দিন দিন এর মাত্রা আরও বাড়ছে।  বর্তমানে এর পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮ লাখ ৪২ হাজার ৫০৪ দশমিক ৬৮ মেট্রিক টনে। তখন কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, এই ক্ষতি ইতোমধ্যেই হয়েছে এবং ভবিষ্যতে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে।  প্রাথমিক হিসাবে যার পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় ১৭ লাখ মেট্রিক টন। বাংলাদেশের জন্য এ ক্ষতি অনেক বেশি।  এ অবস্থায় মানসম্মত পদ্ধতি অবলম্বন করে বিশদ ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য এরইমধ্যে ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।  কমিটিকে রোহিঙ্গাদের কারণে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করতে বলা হয়েছে।  পাশাপাশি পানির স্তর নেমে যাওয়া, সুপেয় পানি ব্যবহার, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, পরবর্তী ক্ষতি রোধের উপায় খোঁজা, কতটুকু ক্ষতি পুষিয়ে আনা যাবে এবং এ উদ্দেশ্যে কী কী করণীয় তা ঠিক করতে হবে।  এ ছাড়া রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি স্থানীয় জনসাধারণের চাহিদা, কার্বন লস, বন্যপ্রাণী ও হাতির করিডোর সৃষ্টির বিষয় উল্লেখ করে কমিটির পরবর্তী বৈঠকে প্রতিবেদন আকারে উপস্থাপন করতে বলা হয়েছে।  কমিটিকে আরও যেসব কাজ করতে বলা হয়েছে তা হচ্ছে−রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের কারণে বিলীন হওয়া বনের গাছপালার কার্বন মজুত করতে না পারায় ক্ষতির আর্থিক পরিমাণ কমিটির পরবর্তী বৈঠকে উপস্থাপন করতে হবে।  স্থলভাগের পরিবেশ এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের পাশাপাশি জলভাগের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। তবে কমিটি গঠনের প্রায় এক বছর পার হলেও এখনও কাজ শুরু করতে পারেনি তারা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমিটির সদস্য সচিব ও কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে এটা ঠিক।  কিন্তু কমিটির কার্যপরিধি কী হবে এবং সদস্যদের সরেজমিন পরিদর্শন ব্যয়সহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ কারা বহন করবে, সে বিষয়ে কিছুই বলা হয়নি। আমরা বিষয়টি জানিয়ে এরই মধ্যে মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছি। মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত দিলে কাজ শুরু হবে।  বিষয়টি সম্পর্কে সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, বন উজাড়ের কারণে গাছপালা যে পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণ করতো, সেটা হচ্ছে না। সেই গ্রিনহাউস গ্যাস এখন পরিবেশে থেকে যাচ্ছে। আমরা চাচ্ছি এই ক্ষতির সব দিক প্রতিবেদনে নিয়ে আসতে। যাতে এটা নিয়ে আমরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কথা বলতে পারি। তিনি আরও বলেন, এ ক্ষতিটা স্থায়ী। জীববৈচিত্র্যও একবার ধ্বংস হলে ফেরানো যাবে না। কক্সবাজার-উখিয়াতে শুধু গাছ কাটা নয়, শিকড়ও উপড়ে ফেলা হচ্ছে। তাই নতুন করে ডালপালা গজানোর সম্ভাবনাও নেই।  সরেজমিন দেখা গেছে, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের পর কক্সবাজার বনবিভাগের বিপুল পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হলেও এখনও বৃক্ষ নিধন থামেনি। জ্বালানির চাহিদা মেটাতে প্রতিনিয়ত কেটে ফেলা

বিস্তারিত

ঘন কুয়াশা ও তীব্র শৈত্য প্রবাহে ‘বিপর্যস্ত’ জীবনযাপন।

ঘন কুয়াশা ও তীব্র শৈত্য প্রবাহে ‘বিপর্যস্ত’ জীবনযাপন।

সাধন রায় লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ লালমনিরহাটে  ঘন  কুয়াশা  ও  তীব্র  শৈত্য প্রবাহে ‘বিপর্যস্ত’ হয়ে পড়েছে জনজীবন। পৌষের শুরুতে কনকনে শীত আর হিমেল হাওয়ায় ভারতীয় সীমান্তবর্তী লালমনিরহাট জেলার জনজীবন একেবারে কাহিল। শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শীতজনিত বিভিন্ন রোগ। আর এসব রোগের মধ্যে ডায়রিয়া আক্রান্ত শিশুর সংখ্যাই বেশি। গত কয়েক দিনে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে কমপ‌ক্ষে শতা‌ধিক রোগী ভর্তি হয়েছেন। যার অধিকাংশই শিশু। কয়েকদিনের  তীব্র  শীতে  লালমনিরহা‌টের তিস্তা ও ধরলা নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষের দুর্ভোগ চরম আকার ধারন করেছে। বিশেষ করে তিস্তা, ধরলা ও সানিয়াজান নদীর চরসহ প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের…

বিস্তারিত