বাঁশ সুস্বাস্থ্য ও সৌভাগ্যদায়ক।না জানা থাকলে জানুন।

বাঁশ সুস্বাস্থ্য ও সৌভাগ্যদায়ক।না জানা থাকলে জানুন।

মাহফুজ হাসান, কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি : “আমার লাইন হয়েছে আঁকাবাকা, ভালো না হাতের লেখা, আসো যদি বাঁশবাগানে আবার হবে দেখা” ছোট বেলার এ গান আজও কানে বেজে ওঠে। বাঁশ বাগানকে রোমান্সের আড্ডাখানা বলে মনের মাধুরি মিশেয়েছেন গীতিকার গানের অন্তরায়। “আমি একটা জিন্দা লাশ, কাটিস নারে জংলার বাঁশ, আমার লাইগা সারে তিন হাত কবর খুঁড়িস না। আমি পিরিতের অনলে পুড়া মরার পরে আমায় পুড়িস না” এখানেও গায়কের সুরের মূর্ছনায় বাঁশের অধিপত্যেের কথার বিলাপ শুনা যায়। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত বাঁশের প্রয়োজন। অতীতে শহর না হলেও গ্রামাঞ্চলে শিশু জন্ম গ্রহণ করলে কিংবা…

বিস্তারিত

বাজারে বেড়েছে প্রায় সব পণ্যের দাম

বাজারে বেড়েছে প্রায় সব পণ্যের দাম

সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি প্রতি ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে ১০-১৫ টাকা। পাশাপাশি বেড়েছে ডিম, কাঁচামরিচ, আলু, পটল, শসাসহ বেশিরভাগ সবজির দামও। শনিবার রাজধানীর বাজারগুলো ঘুরে দেখা গেছে, আজ প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির বিক্রি হচ্ছে ১৫৬-১৭০ টাকা। আগের সপ্তাহে যা বিক্রি হয়েছে ১৫০-১৫৫ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি প্রতি ব্রয়লারের দাম বেড়েছে ১০-১৫ টাকা। আর এক মাসে কেজিতে মুরগির দাম বেড়েছে ৪৫-৫০ টাকা। এক মাস আগে ব্রয়লার মুরগির কেজি ছিল ১২০-১২৫ টাকা। ব্রয়লারের মুরগির চেয়ে বেশি বেড়েছে সোনালী মুরগি বা পাকিস্তানী ককের দাম। গত সপ্তাহে ২৯০ টাকায় বিক্রি হওয়ার মুরগিগুলো আজ বিক্রি…

বিস্তারিত

ছুটির দিনে বাজারে আগুন

ছুটির দিনে বাজারে আগুন

পুরো সপ্তাহের জন্য বাজার করতে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সকাল সকাল রাজধানীর গুদারাঘাট বাজারে উপস্থিত বেসরকারি চাকরিজীবী হাবিবুর রহমান। কিন্তু বাজারে কাঁচা সবজিসহ মাছ, মাংস, মুরগি, ডিম সব কিছুরই অতিরিক্ত দাম দেখে তিনি কিছুটা থমকে গেছেন। চড়া দামের কারণে সপ্তাহের বাজারের বদলে শুধু দুই দিনের বাজার করে ফিরেছেন তিনি। শুধু হাবিবুর রহমানই নন বাজারে এসে সব কিছুর চড়া দামে হতাশা প্রকাশ করেছেন বেশিরভাগ মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্রেতারা। সব মিলিয়ে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবারে বাজারে আসা প্রায় সব ক্রেতারাই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি দেখে পুরো ব্যাগের পরিবর্তে ব্যাগের অর্ধেকটা বাজার করে ফিরছেন। শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন…

বিস্তারিত

অস্তিত্ব সংকটে মৌলভীবাজারের বাঁশ-বেত শিল্প

অস্তিত্ব সংকটে মৌলভীবাজারের বাঁশ-বেত শিল্প

ঐতিহ্য ধারণ করে বংশানুক্রমে চলে আসছে যে পেশা, নানাবিধ সংকটে পড়ে মৌলভীবাজারের বাঁশ-বেত শিল্পের সে পণ্য আজ অস্তিত্ব সংকটে। পৃষ্ঠপোষকতার অভাব আর প্লাস্টিক পণ্যের দৌরাত্ম্যের সঙ্গে পেরে না ওঠায় শ্রমিকের সংখ্যা কমে এসেছে।  সংশ্লিষ্টদের আশঙ্কা, এ অবস্থা চলতে থাকলে একসময় বিলুপ্ত হয়ে যাবে পেশাটি। তবে সম্প্রতি সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে স্থানীয় বিসিক ও জেলা প্রশাসন।  মৌলভীবাজারের ৭ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে কারুশিল্পীদের ব্যস্ততা শতাব্দী প্রাচীন থেকে। একেবারে শুরুতে শুধু পারিবারিক প্রয়োজন মেটাতে তৈরি হত ঝুড়ি, ডালা, কুচা, চাটাই, টুকরি, ঝাকি, টাইল, খালুই, চালুনিসহ নিত্যব্যবহার্য পণ্য। তাই গ্রামগুলোর বেশির ভাগ বাড়িতেই ছিল বাঁশ-বেতের…

বিস্তারিত