কুলখানি ও চল্লিশা আয়োজন কি জায়েজ?

কুলখানি ও চল্লিশা আয়োজন কি জায়েজ?

কেউ মারা যাওয়ার পর আমাদের দেশে তার নামে বিভিন্ন দিন খাবারের আয়োজন করা হয়। মৃত্যুর তৃতীয় দিন ‘কুলখানি’র ব্যবস্থা করা হয়। আর ৪০ তম দিনে ‘চল্লিশা’ নামে বিশাল ভোজনের আয়োজন করা হয়। কিন্তু এসব কি ইসলাম সমর্থন করে? এর উত্তর হলো- ইসলাম কখনো এসব সমর্থন করে না। তবে মৃত ব্যক্তির কাছে সওয়াব পৌঁছানের নিয়তে— কেউ যদি গরিব-দুঃখী ও এতিম-অসহায়দের খাবার দেয়, তাহলে সেটা জায়েজ আছে। প্রথাগত খাবার আয়োজন সম্পর্কে ইসলাম কিন্তু দুঃখজনক হরেও সত্য যে, আমাদের দেশে এসব এখন বড় প্রথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মৃত ব্যক্তির বাড়িতে নানা ব্যবস্থাপনায় খাবার-ভোজন ও…

বিস্তারিত

খানেপুরের মরহুম আনিছ উদ্দিন মাষ্টারের কুলখানিতে হাজারো মানুষের ঢল

খানেপুরের মরহুম আনিছ উদ্দিন মাষ্টারের কুলখানিতে হাজারো মানুষের ঢল

বিশেষ প্রতিনিধি: নবাবগঞ্জ উপজেলার খানেপুর গ্রামের মরহুম আনিছ উদ্দিন মাষ্টারের কুলখানিতে হাজারো মানুষের ঢল।গতকাল শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর উপজেলার নয়নশ্রী ইউনিয়নের খানেপুর গ্রামে মরহুম আনিছ উদ্দিন মাষ্টারের কুলখানিতে হাজারো মানুষের ঢল নামে। এক নজর মরহুম আনিছ উদ্দিন মাষ্টারের পরিবার ও তার কবর দেখতে নবাবগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ,সাধারন মানুষ,রাজনৈতিক নেতৃবিন্দ,কলামিষ্ট,সুশীল সমাজের মানুষের আনাগোনা দেখা যায়।১৯৪৬ সালে ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলাধীন নয়নশ্রী ইউনিয়নের ইছামতি নদীর কুলঘেষা খানেপুর গ্রামে জন্মগ্রহন করেন আনিছ উদ্দিন আহম্মেদ ওরফে আনিছ মাষ্টার।ব্যবসায়ী পিতা রাজিউদ্দিন আহম্মেদ ও মাতা ছবিয়া বেগমের আট সন্তানের মধ্যে তিনি…

বিস্তারিত