ধর্ষণের শিকার কিশোরীর সন্তান জন্ম, সমাজচ্যুত পরিবার

ধর্ষণের শিকার কিশোরীর সন্তান জন্ম, সমাজচ্যুত পরিবার

ধর্ষণের শিকার হয়ে সন্তান জন্ম দেয়ায় কিশোরীর পরিবারকে সমাজচ্যুত করার অভিযোগ উঠেছে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি এক সালিশ বৈঠকে তার পরিবারকে সমাজচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নেন স্থানীয় মাতব্বররা। তবে ধর্ষণের বিচার না করে উল্টো কিশোরীর পরিবারকে সমাজচ্যুত করায় ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে সচেতন মহলে। এমনই ঘটনা ঘটেছে ফেনীর ফুলগাজীতে। এদিকে, এ ঘটনায় ২৬ ফেব্রুয়ারি ভুক্তভোগী কিশোরীর পরিবারের করা ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল তৌহিদুল ইসলাম শাওনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ভুক্তভোগী কিশোরীর পরিবারের অভিযোগ, পুলিশ কনস্টেবল শাওন বছরখানেক আগে নবম শ্রেণি পড়ুয়া ছাত্রীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। একদিন ঘুরে…

বিস্তারিত

ধর্ষণে জন্ম নেওয়া সন্তান বেড়ে উঠবে মায়ের পরিচয়ে

ধর্ষণের শিকার ভুক্তভোগী নারীর সন্তান হলে সেই সন্তানের দায়িত্ব নেবে সরকার। ধর্ষকের সম্পদ থেকে ভরণপোষণের এ টাকা আদায় করা হবে। প্রস্তাবিত ‘নারী শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০২১’- এমন বিধান রাখা হয়েছে। ভুক্তভোগীকে দেয়া হয়েছে গর্ভপাতের অনুমতিও। আর ধর্ষণের শিকার নারীর সন্তান বেড়ে উঠবে মায়ের পরিচয়ে। এ আইনকে দেশের বিচারবিভাগের জন্য মাইলফলক বলছেন আইন সংশ্লিষ্টরা। মাতৃত্ব প্রতিটি নারীর জন্য গৌরব বয়ে আনলেও ধর্ষণের শিকার নারী কিংবা কিশোরী যখন মা হয়, তখন তার নবজাতক শিশুটির ভাগ্যে জোটে অসহনীয় অপমান আর লাঞ্ছনা। ভুক্তভোগীর মতোই শিশুটির ভবিষ্যৎ হয়ে পড়ে অনিশ্চিত। বিচারের জন্য আদালতের দ্বারস্ত হলেও…

বিস্তারিত