ধর্ষণের শিকার কিশোরীর সন্তান জন্ম, সমাজচ্যুত পরিবার

ধর্ষণের শিকার কিশোরীর সন্তান জন্ম, সমাজচ্যুত পরিবার

ধর্ষণের শিকার হয়ে সন্তান জন্ম দেয়ায় কিশোরীর পরিবারকে সমাজচ্যুত করার অভিযোগ উঠেছে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি এক সালিশ বৈঠকে তার পরিবারকে সমাজচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নেন স্থানীয় মাতব্বররা। তবে ধর্ষণের বিচার না করে উল্টো কিশোরীর পরিবারকে সমাজচ্যুত করায় ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে সচেতন মহলে। এমনই ঘটনা ঘটেছে ফেনীর ফুলগাজীতে। এদিকে, এ ঘটনায় ২৬ ফেব্রুয়ারি ভুক্তভোগী কিশোরীর পরিবারের করা ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল তৌহিদুল ইসলাম শাওনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ভুক্তভোগী কিশোরীর পরিবারের অভিযোগ, পুলিশ কনস্টেবল শাওন বছরখানেক আগে নবম শ্রেণি পড়ুয়া ছাত্রীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। একদিন ঘুরে…

বিস্তারিত

প্রাণনাশের ভয় দেখিয়ে ৩ মাস ধরে শ্যালিকাকে ধর্ষণ

প্রাণনাশের ভয় দেখিয়ে ৩ মাস ধরে শ্যালিকাকে ধর্ষণ

চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে শ্যালিকাকে গ্রাম থেকে শহরে নিয়ে আসা হয়। এরপর হত্যার হুমকি দিয়ে তিন মাস ধরে ধর্ষণ করা হয়। অভিযুক্ত দুলাভাইকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। শনিবার (২৮ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের বাসন কড্ডা খোয়ারপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত আলী আকবর (৩৫) ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল থানার মুখ্যপুর এলাকার মৃত জয়নাল আবেদীনের ছেলে। তিনি মেট্রোপলিটন বাসন থানার কড্ডা খোয়ারপাড়া এলাকায় বাসা ভাড়া থেকে গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। র‌্যাব-১ গাজীপুর পোড়াবাড়ী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, গত তিন মাস পূর্বে ভিকটিমকে (৩০) গার্মেন্টসে…

বিস্তারিত

শ্যালিকাকে ধর্ষণের পর হত্যা, দুলাভাইয়ের যাবজ্জীবন

নাটোরে শ্যালিকাকে ধর্ষণ ও পরে হত্যার ঘটনায় দুলাভাই সোহাগকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বুধবার (৩ জুলাই) দুপুরে নাটোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহম্মদ মাইনুল হক এ রায় ঘোষণা করেন। বিশেষ পিপি শাহজাহান কবীর জানান, ২০১৭ সালের ১০ জুলাই পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী মৌমিতা নাটোর শহরের বড়গাছা এলাকায় তার বোনের বাড়িতে বেড়াতে যায়। সেখান থেকে দুলাভাই সোহাগ তাকে ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া এলাকার একটি কলা বাগানে নিয়ে ধর্ষণের পর হত্যা করে লাশ সেখারে লুকিয়ে রেখে পালিয়ে যায়।…

বিস্তারিত

শ্যালিকাকে ধর্ষণের পর হত্যা, লজ্জায় দুলাভাইয়ের বাবার আত্মহত্যা

নিজের বাড়ি বেড়াতে নিয়ে এসে শ্যালিকাকে ধর্ষণ ও হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া দুলাভাই নাঈম ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ। এদিকে ছেলের এই অপকর্মে লজ্জায় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন তার বাবা বসু মিয়া। গতকাল শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার বড়াইল ইউনিয়নের গোসাইপুর গ্রামে এক আত্মীয়ের বাড়িতে গলায় ফাঁস দেন তিনি। এর আগে ভোরে নাঈমকে সদর উপজেলার অষ্টগ্রাম এলাকা থেকে আটক করে পুলিশ। উল্লেখ্য, নাঈম তার শ্যালিকা তামান্না আক্তারকে (১৫) নিজের বাড়ি বেড়াতে নিয়ে আসেন। দুদিন সেখানে থাকার পর তামান্না বাড়ি ফিরতে চাইলে তাকে জোর করে রেখে দেন নাঈম। গতকাল দুপুরে সদর…

বিস্তারিত