মহানবী (সা.) তাহাজ্জুদ নামাজে যে দোয়া পড়তেন

মহানবী (সা.) তাহাজ্জুদ নামাজে যে দোয়া পড়তেন

একজন মুসলমানের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব আল্লাহ তায়ালার বিধানের সামনে নিজেকে সমর্পন করে দেওয়া। কোনও কথা ছাড়াই ফরজ বিধান মেনে নেওয়া। ফরজ বিধান পালনে গরিমসি করলে পরকালে শাস্তি ভোগ করতে হবে। আল্লাহ তায়ালার সামনে জবাবদিহিতা করতে হবে। তাই সবার উচিত ফরজ বিধান পালনে সজাগ ও সতর্ক থাকা। নফল ইবাদত ফরজের ঘাটতি পূরণ করবে ফরজ বিধান ছাড়া কোরআন-হাদিসে যেসব নফল ইবাদতের কথা বর্ণিত হয়েছে তা মানুষের মর্যাাদা বৃদ্ধি করে এবং কেয়ামতের কঠিন দিনে ফরজ বিধানে কোনও ঘাটতি থাকলে এর মাধ্যমে পূরণ করবেন আল্লাহ তায়ালা। হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম বান্দার নামাজের হিসাব নেওয়া…

বিস্তারিত

মাহে রমজান তাহাজ্জুদের সুবর্ণ সুযোগ

মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে তৃতীয় রমজান অতিবাহিত করছি আমরা। এই রমজান তাহাজ্জুদ নামাজের সুবর্ণ সুযোগ নিয়ে এসেছে। সেহরির সময় চাইলেই যে কেউ দুই রাকাত করে ৪/৮/১২ কিংবা তদূর্ধ্ব রাকাত এ নামাজ পড়তে পারেন। রমজানে অনেক মসজিদে জামাতের সঙ্গেও তাহাজ্জুদ আদায় করা হয়। তাহাজ্জুদ নামাজ সব নবীর সুন্নত, আল্লাহতায়ালার প্রিয় বান্দাদের অভ্যাস এবং আল্লাহর সঙ্গে বান্দার গভীর সম্পর্ক স্থাপন তথা সন্তুষ্টি অর্জনের অন্যতম পন্থা। তাহাজ্জুদের ফজিলত সম্পর্কে আল্লাহতায়ালা বলেন, রাতের কিছু অংশ কোরআন পাঠসহ জাগ্রত থাকুন। এটা আপনার জন্য অতিরিক্ত। হয়তো বা আপনার পালনকর্তা আপনাকে প্রশংসিত স্থানে পৌঁছাবেন (বনি ইসরাইল :৭৯)।…

বিস্তারিত