হাজী মোহাম্মদ দানেশ এবং হাবিপ্রবি

হাজী মোহাম্মদ দানেশ এবং হাবিপ্রবি

আজিজুর রহমানঃ দিনাজপুরের তথা বাংলাদেশের রাজনীতিক গৌরব, পাক-ভারত উপমহাদেশের বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের নেতা,ঐতিহাসিক তেভাগা আন্দোলনের কিংবদন্তি প্রখ্যাত কমিউনিস্ট নেতা, ভাষা সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক হাজী মোহাম্মদ দানেশ। যে নামটি মেহনতি, মুক্তিকামি, শোষিত মানুষের অনুপ্রেরণার প্রতীক।সেই কিংবদন্তি এই মানুষটি শুধু দিনাজপুর নয়, এই নেতা দিনাজপুরের গণ্ডি পেরিয়ে সারা দেশ তথা সারা উপমহাদেশে শোষিত ও নির্যাতিত মানুষের মুক্তির প্রতীক হিসেবে আবির্ভুত হোন।এই রাজনৈতিক নেতার নামে দিনাজপুরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) এবং গ্রামের বাড়ি বোচাগঞ্জ উপজেলার সুলতানপুর গ্রামে রয়েছে একটি কলেজ ও এতিমখানা। হাজী মোহাম্মদ দানেশের জন্ম…

বিস্তারিত

যথাযোগ্য মর্যাদায় হাবিপ্রবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

আজিজুর রহমান, হাবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ স্বাস্থ্যবিধি মেনে যথাযোগ্য মর্যাদায় হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২০ পালিত হয়েছে। সোমবার(১৪ ডিসেম্বর) সকালে কালোব্যাচ ধারন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার বেদীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মু. আবুল কাসেম এর পক্ষে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. বিধান চন্দ্র হালদার পুষ্পমাল্য অর্পন করেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক,কর্মকর্তা,ছাত্রলীগ হাবিপ্রবি শাখার নেতৃবৃন্দ,কর্মচারি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠন পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শহীদ বৃদ্ধিজীবীদের উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা জানান। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের তাৎপর্যের উপর ভিত্তি করে বাণী প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মু আবুল কাসেম। তিনি তাঁর বাণীতে বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি তৈরিতে শহীদ বুদ্ধিজীবীগণ তাঁদের মেধা ও মনন দিয়ে এক গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহবানে সাড়া দিয়ে দেশের অপামর জনসাধারনসহ বুদ্ধিজীবীরাও মহান স্বাধীনতা সংগ্রামকে বেগবান করেছিলেন। যা পাকিস্থানি ও তাদের এদেশীয় দোসররা মোটেই ভালভাবে গ্রহণ করেনি। ফলে, পরাজয়ের প্রতিহিংসা আগাম চরিতার্থ করতেই তারা বেছে নিয়েছিল ওই নৃশংস হত্যাকান্ড। পাকিস্তানের সামরিক জান্তা পরাজয়ের আগমুহুর্তে পরিকল্পিতভাবে বেছে বেছে হত্যা করেছিল জাতির অগ্রণী শিক্ষক, লেখক, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও চিকিৎসকদের। তারা চেয়েছিল সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ যেন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে। তিনি তাঁর বাণীতে আরও বলেন, বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকান্ড একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে মানবতার বিরুদ্ধে সংগঠিত অপরাধগুলোর মধ্যে সর্বাধিক পরিকল্পিত আপরাধ। ঠান্ডা মাথায ঘটানো নিধনযজ্ঞ। আজকের এই দিনে আমি জাতির জনকের সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই কারণ তাঁর সরকার দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অনেক বাঁধা সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যালের মাধ্যমে বুদ্ধিজীবীদের হত্যাসহ মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের সাথে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচার সুষ্ঠুভাবে করে চলেছেন এবং বিচারের রায়ও কার্যকর হচ্ছে। আমরা প্রত্যাশা করছি সকল বুদ্ধিজীবীদের হত্যায় অভিযুক্তদের বিচার সম্পন্ন করে এবং বিচারের রায় কার্যকরের মাধ্যমে আমরা জাতি হিসেবে কলঙ্কমুক্ত হবো। বাদ যোহর কেন্দ্রীয় মসজিদে শহীদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়। উল্লেখ,অসুস্থতাজনিত কারণে অনুষ্ঠানের পুরো সময় অনলাইনে যুক্ত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মু. আবুল কাসেম।

আজিজুর রহমান, হাবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ স্বাস্থ্যবিধি মেনে যথাযোগ্য মর্যাদায় হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২০ পালিত হয়েছে।সোমবার(১৪ ডিসেম্বর) সকালে কালোব্যাচ ধারন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার বেদীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মু. আবুল কাসেম এর পক্ষে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. বিধান চন্দ্র হালদার পুষ্পমাল্য অর্পন করেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক,কর্মকর্তা,ছাত্রলীগ হাবিপ্রবি শাখার নেতৃবৃন্দ,কর্মচারি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠন পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শহীদ বৃদ্ধিজীবীদের উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা জানান।শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের তাৎপর্যের উপর ভিত্তি করে বাণী প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মু আবুল কাসেম।তিনি তাঁর বাণীতে বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি তৈরিতে শহীদ…

বিস্তারিত