সালামের উত্তর না দিলে কি গুনাহ হবে?

সালামের উত্তর না দিলে কি গুনাহ হবে?

সালাম একটি অভ্যর্থনামূলক ইসলামী অভিবাদন। আসসালামু আলাইকুম অর্থ, আপনার ওপর শান্তি বর্ষিত হোক। কোনো মুসলমান ভাইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে কথা বলার আগে সালাম দেওয়া নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নত। আর এর উত্তর দেওয়া ওয়াজিব। অনেক সময় সালামের উত্তর দিতে কেউ কেউ গরিমসি করেন অথবা সালামের উত্তরই দেন না। যেহেতু সালামের উত্তর দেওয়া ওয়াজিব তাই উত্তর না দিলে কি গুনাহ হবে? এক্ষেত্রে ইসলামী বিধান হলো, কোনো ব্যক্তি যদি কোনো কারণ ছাড়াই সালামের উত্তর না দেয় তাহলে সে ওয়াজিব ছেড়ে দেওয়ার অপরাধে গুনাহগার হবে। সালামের ফজিলতের বিষয়ে হাদিসে অনেক বর্ণনা এসেছে। পবিত্র কোরআনেও আল্লাহ তায়ালা…

বিস্তারিত

অমুসলিমকে সালাম দেওয়া যাবে কি?

অমুসলিমকে সালাম দেওয়া যাবে কি?

কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানে দুই-চারজন অমুসলিম কর্মী থেকে থাকেন। দেখা যায়, অনেকে তাদের সালাম দিয়ে থাকেন। কিন্তু অমুসলিমদের সালাম দেওয়া কি জায়েজ? অবশ্য বিভিন্ন আলেম ‘সুপ্রভাত’ ও ‘গুড মর্নিং’ ইত্যাদি ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এখন জিজ্ঞাসার বিষয় হলো- কোনো প্রতিষ্ঠানে সবাইকে সালাম দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। সেখানে যদি কোনো অমুসলিম কর্মী থাকেন, তাদের সালাম না দিয়ে অন্য কিছু বলাটা অসৌন্দর্য হিসেবেই দেখা হয়। তাহলে মুসলিম সহকর্মীর করণীয় কী? ভুল উচ্চারণে সালাম দিলে হবে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাব হলো- সালাম একটি দোয়া। ইসলামের নিদর্শন ও প্রতীক। গুরুত্ববহ একটি আমল। এর ভুল উচ্চারণ কিংবা…

বিস্তারিত

মন ভালো রাখতে যে ৩ আমল করবেন

মন ভালো রাখতে যে ৩ আমল করবেন

বিষণ্নতা মানুষকে জেঁকে ধরে সময়ে-অসময়ে। ফলে যে কারও মন খারাপ হতে পারে। মূলত এসবের নানা কারণ রয়েছে। পারিবারিক ও সামাজিক বিভিন্ন আচরণ ও অবস্থা, কারও থেকে আঘাত পাওয়া, নিজের মতো করে কোনো কিছু করতে না পারা; ইত্যাদি কারণে মূলত মনো-অবসাদ পেয়ে বসে। ইসলামের শিক্ষা হলো- নেতিবাচক বিষয়গুলো ভুলে যাওয়া। বেশি সময় ধরে মনে পুষে রেখে কষ্ট না পাওয়া। প্রফুল্ল ও হাসিখুশি থাকার জন্য সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও ভালোবাসার প্রয়োজন অনেক বেশি। মন প্রফুল্ল রাখার ও হৃদয় প্রশান্ত রাখার বিভিন্ন আমল আমরা ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করব ইনশাআল্লাহ। এখানে ৩টি সুন্নত বা উপায় নিয়ে…

বিস্তারিত