বিশ্বনবীর প্রতি হজরত সাদ ইবনে মুয়াজের ভালোবাসা ও আবেগ! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী।

বিশ্বনবীর প্রতি হজরত সাদ ইবনে মুয়াজের ভালোবাসা ও আবেগ! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী।

বিশ্বনবীর প্রতি হজরত সাদ ইবনে মুয়াজের ভালোবাসা ও আবেগ! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী।রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার এক প্রিয় সাহাবি মুসআব রাদিয়াল্লাহু আনহুর মৃত দেহের কাছে দাঁড়িয়ে এই আয়াত তেলাওয়াত করলেন-‘ঈমানদারদের মধ্যে কেউ কেউ আছে, যারা আল্লাহর কাছে তাদের কৃত অঙ্গীকার পরিপূর্ণরূপে পালন করেছে।’ (সুরা আহযাব : আয়াত ২৩)এ ওয়াদা পালনকারীদের মধ্যে অন্যতম আরেক জন ছিলেন আনাসার সাহাবি হজরত সাদ ইবনে মুয়াজ রাদিয়াল্লাহু আনহু। তিনিও ভালোবাসতে প্রিয় নবিকে। কেমন ছিল তার ভালোবাসা।হজরত সাদ ইবনে মুয়াজ রাদিয়াল্লাহু আনহু মদিনার বাইরে থেকে হিজরত করে আসা মুসলিমদের আতিথেয়তা ও নিরাপত্তা বিধানের দায়িত্ব…

বিস্তারিত

হযরত তালহা (রাঃ) কথা শুনে আল্লাহর রাসুল(সা.) দরদর করে কেঁদে ফেলেন!হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী

হযরত তালহা (রাঃ) কথা শুনে আল্লাহর রাসুল(সা.) দরদর করে কেঁদে ফেলেন!হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী

হযরত তালহা (রাঃ) প্রতিদিন নবীজীর পেছনে ফজরের নামাজ পড়েন। কিন্তু নামাজে সালাম ফিরানোর সাথে সাথে তিনি মসজিদে না বসে তাড়াতাড়ি বাড়ি চলে যান। এভাবে কয়েকদিন চলার পর অন্যান্য সাহাবিরা এটা নিয়ে আলোচনা শুরু করলেন যে, প্রতিদিন সালাম ফিরিয়েই তালহা চলে যান। অথচ নবীজী (সাঃ) ফজরের পর সূর্য উদয় না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে বসে বয়ান করেন। অন্যান্য সব সাহাবিরাও রাসূলের কাছে বসে থাকেন। এক পর্যায়ে এই কথা নবীজীর কানে পৌছালো। নবীজী সাহাবিদের বললেন, আগামিকাল ফজরের নামাজ শেষে তালহা যেন আমার সাথে দেখা করে। পরের দিন নামাজে আসলে তালহাকে একথা জানিয়ে দেয়া…

বিস্তারিত