যেসব খাবার হারাম

যেসব খাবার হারাম

প্রত্যেক মুসলমানের জন্য হালাল বা বৈধ খাবার গ্রহণ করা অপরিহার্য। হাদিসের ভাষায় হালাল খাবার গ্রহণ দোয়া কবুলের পূর্বশর্ত। কোরআনের বহু আয়াত ও হাদিসে বারবার হারাম খাবার থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা একে অন্যের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ কোরো না।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৮) আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘কোনো ব্যক্তি দীর্ঘ পথ অতিক্রম করল, বিক্ষিপ্ত চুল, ধুলাবালিযুক্ত শরীর, দুই হাত আসমানের দিকে উঠিয়ে দোয়া করতে থাকে : হে প্রভু! হে প্রভু! অথচ তার খাদ্য হারাম, পানীয় হারাম, পোশাক হারাম এবং হারাম দ্বারা শক্তি সঞ্চয় করা হয়েছে। তাহলে…

বিস্তারিত

হারাম উপার্জনের ফলে আল্লাহ সব ধরনের বরকত ছিনিয়ে নেন

হালাল উপার্জন ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে যেমন বিরাট নেয়ামত, ঠিক তেমনি হারাম উপার্জনের প্রভাব অত্যন্ত মারাত্মক।হারাম উপার্জনের ফলে আল্লাহতায়ালা মানবজীবন থেকে সব ধরনের বরকত ছিনিয়ে নেন। রোগ-ব্যাধি ছড়িয়ে পড়ে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে। আর্থিক অভাব অনটন ও সংকট নেমে আসে।এ থেকে পরিত্রাণের জন্য সবাইকে চেষ্টা করতে হবে। ইসলাম মনে করে, আধ্যাত্মিকতার জন্য হালাল খাবার হচ্ছে সর্ব প্রথম ধাপ। সুতরাং মানুষকে আধ্যাত্মিকতা অর্জন করতে হলে অবশ্যই হালাল রুজি-রোজগার করার পাশাপাশি তাকে অবশ্যই পবিত্র ও হালাল খাদ্য খেতে হবে।পবিত্র কোরআন-হাদিস এবং নবী-রাসূল ও ইসলামি স্কলাররা সর্বদা হালাল উপার্জন ও হালাল খাদ্যের প্রতি…

বিস্তারিত