চার শিশুর মধ্যে দুইটি ছেলে এবং দুইটি মেয়ে। প্রসবের পর একটি শিশু মারা গেছে বলে হাসপাতাল সূত্র জানায়।
উপজেলার জামুকী ইউনিয়নের চুকুরিয়া গ্রামে ফরিদ মিয়ার স্ত্রী তাসলিমা বেগম।
এদিকে এক সাথে চার সন্তানের জন্মের কথা শুনে স্থানীয় এলাকাবাসী একজনর দেখার জন্য হাসপাতালে ভিড় জমায়।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, বুধবার তাসলিমার প্রসব ব্যথা শুরু হলে বিকেলে তাকে কুমুদিনী হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগে ভর্তি করা হয়। পরে বৃহস্পতিবার স্বাভাবিক প্রসবের মাধ্যমে প্রথম বাচ্চা জন্ম হয়। পরে একে একে রাত পর্যন্ত আরও তিনটি শিশুর জন্ম হয়। এ সময় সবার শেষে জন্ম নেওয়া শিশুটি মারা যায়।
এ ব্যাপারে কুমুদিনী হাসপাতালের পরিচালক ডা. দুলাল চন্দ পোদ্দার বলেন, তিনটি শিশুই কম ওজন এবং আকারে খুব ছোট। এদেরকে এনআইসিওতে রাখা হয়েছে। তাদের মা পুরোপুরি সুস্থ রয়েছে। আমরা শিশু তিনটিকে নিভির পর্যবেক্ষণের মধ্যে রেখেছি।