ল্যাবএইডের সিসিইউতে মেয়র সেলিনা হায়াত আইভী

ল্যাবএইডের সিসিইউতে মেয়র আইভী

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াত আইভীকে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া ৫টার দিকে আইভীকে হাসপাতালাতে ভর্তি করা হয়। পরে তাকে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। আইভীর সমস্যা চিন্হিত করতে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ল্যাবএইডের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাইফুর রহমান লেলিন।

ল্যাবএইডের সিসিইউতে মেয়র আইভী

তিনি জানান, মেয়র আইভী সিসিইউতে আছেন। এখানে অজারভেশনে থাকবেন। নরমাল ইনসিডেন্ট উনার ব্লাড পেসার কম ছিল। আমরা এই মুহূর্তে কিছু বলতে পারছি না। সিটি স্কেন করা হবে, তারপর বলা যাবে সমস্যা কোন জায়গা থেকে আসছে। ব্রেইন নাকি হার্টের সমস্যা হয়েছে- তা বলা যাবে।

তিনি আরও জানান, ‘এর মধ্যে মেয়র আইভীর সমস্যা চিন্হিত করতে পাঁচজন ডাক্তারকে নিয়ে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।’

এর আগে দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের তিনতলায় চিকিৎসাধীন সাংবাদিক শরীফউদ্দিন সবুজ, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও জেলা পরিষদ সদস্য জাহাঙ্গীর আলমসহ আহতদের দেখতে এসে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে ঢাকা আনা হয়।

উল্লেখ্য, ২৭ দিন ধরে শহরে হকার উচ্ছেদ নিয়ে উত্তেজনা চলছে। এর মধ্যে সোমবার বিকেলে শহরের চাষাঢ়ায় হকারদের আয়োজিত সভায় এমপি শামীম ওসমান এসে সহমত জানান। ওইসময় হকারদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে নারায়ণগঞ্জ ডিসি, এসপি ও ব্যবসায়ী সংগঠন চেম্বারকে মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত সময় দেন শামীম ওসমান।

এই আল্টিমেটামের নির্ধারিত সময়ে হকাররা চাষাঢ়ায় গত মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় অবস্থান নেন। খবর পেয়ে মেয়র আইভী তার লোকজন নিয়ে চাষাঢ়ার অদূরে নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের বিপরীতে সায়ম প্লাজার সামনে এসে অবস্থান নেন।

এসময় শামীম ওসমান সমর্থকরা হকারদের নিয়ে মেয়র আইভী ও তার লোকজনদের ধাওয়া করে। একপর্যায়ে উভয় গ্রুপ মুখোমুখি সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় মেয়র আইভী ও তার লোকজনদের উপর হামলা করা হয়। পরে আইভীর লোকজনও শামীম ওসমানের লোকজনের উপর হামলা চালায়। এরপর উভয় গ্রুপ ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া করে প্রায় এক ঘণ্টা। পরে পরিস্থিতি শান্ত করতে পুলিশ উভয় দিকে একাধিক ফাঁকা গুলি ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে। এতে মেয়র আইভী, সাংবাদিকসহ প্রায় শতাধিক ব্যক্তি আহত হন।হঠাৎ অসুস্থ মেয়র আইভী, ঢাকায় আনা হচ্ছে

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াত আইভী। বৃহস্পতিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের তিনতলায় চিকিৎসাধীন সাংবাদিক শরীফউদ্দিন সবুজ, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও জেলা পরিষদ সদস্য জাহাঙ্গীর আলমসহ আহতদের দেখতে এসে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে ঢাকা পপুলার হাসপাতালের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়।

আওয়ামী লীগ নেতা আবু সুফিয়ান ঘটনার সতত্যা নিশ্চিত করে বলেন, জেনারেল হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স দিয়ে তাকে বিকেল ৪টার সময় নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকা পপুলার হাসপাতালের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তার সঙ্গে দলীয় নেতাকর্মীসহ আত্মীয় স্বজন রয়েছেন।

উল্লেখ্য, ২৭ দিন ধরে শহরে হকার উচ্ছেদ নিয়ে উত্তেজনা চলছে। এর মধ্যে সোমবার বিকেলে শহরের চাষাঢ়ায় হকারদের আয়োজিত সভায় এমপি শামীম ওসমান এসে সহমত জানান। ওইসময় হকারদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে নারায়ণগঞ্জ ডিসি, এসপি ও ব্যবসায়ী সংগঠন চেম্বারকে মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত সময় দেন শামীম ওসমান।

এই আল্টিমেটামের নির্ধারিত সময়ে হকাররা চাষাঢ়ায় গত মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় অবস্থান নেন। খবর পেয়ে মেয়র আইভী তার লোকজন নিয়ে চাষাঢ়ার অদূরে নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের বিপরীতে সায়ম প্লাজার সামনে এসে অবস্থান নেন।

এসময় শামীম ওসমান সমর্থকরা হকারদের নিয়ে মেয়র আইভী ও তার লোকজনদের ধাওয়া করে। একপর্যায়ে উভয় গ্রুপ মুখোমুখি সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় মেয়র আইভী ও তার লোকজনদের উপর হামলা করা হয়। পরে আইভীর লোকজনও শামীম ওসমানের লোকজনের উপর হামলা চালায়। এরপর উভয় গ্রুপ ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া করে প্রায় এক ঘণ্টা। পরে পরিস্থিতি শান্ত করতে পুলিশ উভয় দিকে একাধিক ফাঁকা গুলি ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে। এতে মেয়র আইভী, সাংবাদিকসহ প্রায় শতাধিক ব্যক্তি আহত হন।

আপনি আরও পড়তে পারেন

Leave a Comment