সহবাসে যা করণীয় নেককার সন্তান লাভে জন্য

সহবাসে যা করণীয় নেককার সন্তান লাভে জন্য

মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে পুরুষ সম্প্রদায়! আমি তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের হালাল করে দিয়েছি। যাতে করে তোমরা শয়তানের ধোঁকায় পরে বিপথগামী না হও।’ (আল কোরআন)। আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক পুরুষের জন্য স্ত্রী হিসেবে নারী জাতিকে মনোনিত করে রেখেছেন। আর বিবাহের ফলে স্বামী-স্ত্রীর যাবতীয় বৈধ কার্যক্রম হয়ে ওঠে কল্যাণ ও সওয়াবের কাজ। বংশবৃদ্ধির একমাত্র মাধ্যমে হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর সহবাস। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে নেক সন্তান দান করুন। আমিন। স্বামী-স্ত্রী সহবাসের জন্য দোয়া ও কিছু নিয়ম-কানুন রয়েছে। রয়েছে সহবাসের কিছু নিষিদ্ধ সময়। এসব নিয়ম পালন করে সহবাস করলে আল্লাহ তায়ালা নেক সন্তান দান করেন।…

বিস্তারিত

উত্তম স্বামী-স্ত্রী ও সন্তান পাওয়ার দোয়া

উত্তম স্বামী-স্ত্রী ও সন্তান পাওয়ার দোয়া

হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী:উত্তম স্বামী-স্ত্রী ও সন্তান পাওয়ার দোয়া সবাই নিজের জীবনে উত্তম-পবিত্র জীবনসঙ্গী চাই, কিন্তু তা কখনো নিজ ইচ্ছেয় চাইলেই পাওয়া যায় না, আল্লাহ যদি চায় তাহলেই পাওয়া যায়। আল্লাহর পক্ষে আপনার ধারণা থেকেও উত্তম কিছু দেওয়া কোনো ব্যাপার না। তাই শুধু তারই অভিমুখি হোন। তার কাছেই চাইতে থাকুন। শুধু শুধু অকারণেই চিন্তা করে কোনো লাভ হবে না। মনে রাখবেন, আল্লাহ যদি না চান, তাহলে তা কখনোই ঘটবে না। আবার, আল্লাহ্ তায়ালা যদি চান তাহলে কেউই তা রুখতে পারবে না, যতোই প্রতিকূলতা থাক না কেন। তাই, যিনি দিতে পারবেন,…

বিস্তারিত

যে খেলার প্রতি উৎসাহ দিয়েছেন নবীজি

যে খেলার প্রতি উৎসাহ দিয়েছেন নবীজি

আর্চারি বা তীরন্দাজি পৃথিবীর প্রাচীনতম খেলা। প্রাচীনকালে তীর বা ধনুক ব্যবহার করে পশু শিকার করা হতো। পরবর্তীকালে হস্তনির্মিত অস্ত্র হিসেবে যুদ্ধক্ষেত্রে এর বহুল প্রচলন ঘটে। এটি গোলন্দাজ সৈন্যবিভাগের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল। নিখুঁত লক্ষ্যভেদে এর জুড়ি ছিল না এবং দক্ষ তীরন্দাজরা যুদ্ধ জয়ে ব্যাপক ভূমিকা রাখতেন। আদি ইতিহাস থেকে আধুনিক যুগ পর্যন্ত তীর-ধনুক একটি অত্যাবশ্যক অস্ত্র ছাড়াও একটি প্রতিযোগিতামূলক খেলা আর্চারি হিসেবে দেশ ও জাতীয় সীমা পেরিয়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে সারা বিশ্বে। বাংলাদেশে এই খেলার খুব বেশি প্রচলন না দেখা গেলেও বর্তমানে দেশে এই খেলার বিভিন্ন ক্লাব আছে। গঠিত হয়েছে বাংলাদেশ আর্চারি…

বিস্তারিত

যেমন ছিল নবীজি সা.-এর চরিত্র ও বৈশিষ্ট্য

যেমন ছিল নবীজি সা.-এর চরিত্র ও বৈশিষ্ট্য

প্রিয় নবী। শেষ নবী। শ্রেষ্ঠ নবী, মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাহু আলাই ওয়া সাল্লাম। তার দৃষ্টান্ত তিনি নিজেই। অনুপম চরিত্রের অধিকারী। আল্লাহ নিজেই সাক্ষ্য দিয়েছেন, ‘নিশ্চয় আপনি মহান চরিত্রের অধিকারী। -(সুরা কলাম, আয়াত, ৪)। রাসুল সা. ইরশাদ করেন. আমি প্রেরিত হয়েছি উচ্চ নৈতিকতা সমৃদ্ধ আখলাক পূর্ণ করার জন্য। (মুয়াত্তা ইমাম মালেক) রাসুল সা. এর উত্তম চরিত্রের কিছু বাস্তব দৃষ্টান্ত হজরত আনাস রা. বর্ণনা করেন, একবার হুজুর সা. তার কোন এক স্ত্রীর ঘরে ছিলেন। এমন সময় অন্য আরেক স্ত্রী রাসুল সা. এর জন্য কিছু খাবার পাঠালেন। খাদেম খাবারের পাত্র হাতে নিয়ে মাত্র ঘরে…

বিস্তারিত

গোপনে যেনা করলে দুনিয়াতেই ভয়স্কর শাস্তি

গোপনে যেনা করলে দুনিয়াতেই ভয়স্কর শাস্তি

গোপনে যারা যেনায় লিপ্ত হয় এর শাস্তি আল্লাহপাক দুনিয়াতেই দিবেন। যে মেয়েটা সামান্য তেলাপোকা দেখলে ভয় পায়। যে ছেলেটা সামান্য প্লাস্টিকের সাপ দেখলে ভয় পায়। অথচ গোপনে তারা যেনা করতে ভয় পায়না তার জন্য যে কত বড় শাস্তি অপেক্ষা তরছে, তারা সেটা কোন কিছু মনেই করছে না। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদ (রা:) হযরত মুহাম্মাদ (স:) এর একজন সাহাবী । যাকে বলা হয় হাদিসের পন্ডিত। তিনি একটা হাদিস এনেছেন যখন কেউ প্রকাশ্যে জেনা ব্যাবিচারে লিপ্ত হয় আল্লাহ পাক দুনিয়াতেই এদেরকে তিন টা শাস্তি দিবেন। https://agamirsomoy.com/gree-ac-price-list-2023/238174   ১. আল্লাহ পাক এদেরকে মহামারি দিবেন।…

বিস্তারিত

জিনার গুনাহ মাফের দোয়া | জিনাকারী কিভাবে তওবা করবে | যিনা কিভাবে মাফ হয়

জিনার গুনাহ মাফের দোয়া | জিনাকারী কিভাবে তওবা করবে | যিনা কিভাবে মাফ হয়

প্রশ্ন : জিনা করে ক্ষমা চাইলে সে গুনাহ মাফ হবে কি? জিনার গুনাহ মাফের দোয়া | জিনাকারী কিভাবে তওবা করবে | যিনা কিভাবে মাফ হয় কেউ যদি এ ধরনের কোনো অপরাধে লিপ্ত হন, তখন তিনি সঙ্গে সঙ্গেই তওবা করে নেবেন। এটা যেহেতু খুব বড় অন্যায়, তাহলে অবশ্যই তিনি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবেন। আল্লাহর কাছে প্রত্যাবর্তন করবেন। যদি সত্যিকার অর্থে, আন্তরিকতার সঙ্গে, এখলাসের সঙ্গে একবারে অকপটে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন তাহলে আল্লাহ বান্দাদের ক্ষমা করে দেবেন। রাসুল (সা.) হাদিসে বলেছেন, সত্যিকারের তওবা করলে আল্লাহ সব গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন।…

বিস্তারিত

জুমার দিন রোজা রাখার বিধান

জুমার দিন রোজা রাখার বিধান

জুমা সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। এদিনের সওয়াব-মর্যাদা ঈদুল ফিতর ও আজহার মতো। মুসলমানদের কাছে এ দিন অপরিসীম ফজিলতের। আল্লাহ তাআলার কাছে জুমার গুরুত্ব এত বেশি যে, পবিত্র কোরআনে ‘জুমা’ নামে একটি সুরা নাজিল করা হয়েছে। নবী কারিম (সা.) বলেন— যে দিনগুলোতে সূর্য উদিত হয়, ওই দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন সর্বোত্তম। ওই দিন আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছে। ওই দিন তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয় এবং ওই দিনই তাকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর ওই দিনই কিয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। জুমার দিন তাড়াতাড়ি এবং সবার আগে মসজিদে যাওয়ার অনেক ফজিলত রয়েছে।…

বিস্তারিত

রজব মাসের ফজিলত ও আমল

রজব মাসের ফজিলত ও আমল

আরবি চন্দ্র বছরের সপ্তম মাস হলো রজব। রজব মাস অত্যন্ত সম্মানিত ও ফজিলতপূর্ণ। ‘রজব’ শব্দের অর্থ সম্মানিত। জাহেলিয়ার যুগে আরবরা এ মাসকে অন্য মাসের তুলনায় বেশি সম্মান করত। এ জন্য তারা এ মাসের নাম রেখেছিল ‘রজব’। ইসলাম আগমনের পর বছরের ১২ মাসের মধ্য থেকে রজবসহ ৪ মাসকে ‘আশহুরে হুরুম’ বা সম্মানিত মাস ঘোষণা করা হয়। এ সম্পর্কে কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর কাছে গণনায় মাস ১২টি। তার মধ্যে ৪টি (সম্মানিত হওয়ার কারণে) নিষিদ্ধ মাস, এটাই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান। (তওবা, আয়াত-৩৬)। মর্যাদাপূর্ণ মাস চারটি হলো: জিলকদ,…

বিস্তারিত

নির্ধারিত কোন বয়স আছে কি বিয়ের জন্য..?

নির্ধারিত কোন বয়স আছে কি বিয়ের জন্য..?

আদর্শ পরিবার গঠন, জৈবিক চাহিদা পূরণ ও মানসিক প্রশান্তি লাভের প্রধান উপকরণ বিয়ে। বিয়ে মানুষের জীবন পরিশীলিত, মার্জিত ও পবিত্র করে তোলে। সৃষ্টির শুরুলগ্ন থেকেই বিয়ের বিধান পালন হয়ে আসছে। প্রাপ্ত বয়স্ক ও সামর্থ্যবান হলে— কালবিলম্ব না করে বিয়ে করা প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানি দায়িত্ব। বিয়ের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনও বয়সের কথা ইসলামে বলা হয়নি। হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি বলেছেন, হে যুবসমাজ! তোমাদেরমধ্যে যারা বিবাহের সামর্থ্য রাখে, তাদের বিবাহ করা কর্তব্য। কেননা বিবাহ হয় দৃষ্টি নিয়ন্ত্রণকারী, যৌনাঙ্গের পবিত্রতা রক্ষাকারী। আর যার সামর্থ্য নেই সে যেন রোজা পালন করে। কেননা রোজা হচ্ছে…

বিস্তারিত

শীতকালে পৃথিবীতে আল্লাহর বিশেষ রহমত বর্ষিত হয়।

শীতকালে পৃথিবীতে আল্লাহর বিশেষ রহমত বর্ষিত হয়।

হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী: শীতকালে রয়েছে বিশেষ ইবাদত অনেকের কাছে শীতকাল প্রিয় ঋতু। শীতকালে পৃথিবীতে আল্লাহর বিশেষ রহমত বর্ষিত হয়। শীতকালে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অপার কৃপায় জমিনে জন্মে প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি। স্বল্পমূল্যে পাওয়া যায় টাটকা শাকসবজি। শীতকালীন শাকসবজির মধ্যে রয়েছে ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, ব্রোকলি, গাজর, শালগম, টমেটো, শিম, চীনা বাঁধাকপি, লাল বাঁধাকপি, ফ্রেঞ্চবিনসহ আরো নানা সবজি! এর সঙ্গে রয়েছে লালশাক, পালংশাক, ঢেঁকিশাক, মুলাশাক ইত্যাদি। আর এ সব কিছুই আল্লাহ তায়ালার অশেষ দান। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন, ‘মানুষ তার খাদ্যের প্রতি লক্ষ করুক। আমি তো অঝোর ধারায় বৃষ্টি বর্ষণ…

বিস্তারিত