নামাজে হেসে ফেললে আবার নামাজ পড়তে হবে কি?

নামাজে হেসে ফেললে আবার নামাজ পড়তে হবে কি?

নামাজের মাঝে হালকা হেসে ফেললে নামাজ কি ভেঙে যাবে? মানে অট্টহাসিও নয়, আবার মুচকি হাসিও নয়। মুখ থেকে শব্দ হয়নি— কিন্তু শ্বাস বের হয়ে আসে হালকা জোরে। আর আমি নিজেও কোনো প্রকার শব্দ শুনতে পাইনি, কিন্তু শ্বাস বের হওয়ার শব্দ পেয়েছি। এই প্রশ্নের উত্তর হলো- নামাজ ভেঙে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো- নামাজে শব্দ করে হাসা ও কথা বলা। আর নামাজে শব্দ করে অট্টহাসি দিলে ওজুসহ ভেঙে যায়। (কানযুদ দাকায়েক : ১/১৪০) মুআবিয়া ইবনুল হাকাম আস সুলামি (রা.) নওমুসলিম অবস্থায় নামাজে কথা বললে— রাসুল (সা.) নামাজের পর তাকে বলেন, ‘নামাজের মধ্যে…

বিস্তারিত

ইমাম সিজদায় থাকলে যেভাবে নামাজে শরিক হবেন

ইমাম সিজদায় থাকলে যেভাবে নামাজে শরিক হবেন

কোনো কোনো মুসল্লিকে দেখা যায়— তারা জামাতে শরিক হওয়ার সময় যদি ইমাম সাহেবকে সিজদা অবস্থায় পায়, তখন তারা নিজে নিজে রুকু করে ইমামের সঙ্গে সিজদায় গিয়ে শরিক হয়। এখন জানার বিষয় হলো- তাদের এই পদ্ধতি কি ঠিক? এতে কি কোনো সমস্যা আছে? নাকি তারা দাঁড়ানো থেকে সরাসরি সিজদায় চলে যাবে? এই প্রশ্নের উত্তর হলো- নামাজের জামাতে শরিক হওয়ার পর ইমামের অনুসরণ করা ওয়াজিব। তাই ইমামকে সিজদায় পেলে— তাকবিরে তাহরিমার পর সরাসরি সিজদায় চলে যাবে, এক্ষেত্রে একাকী রুকু করবে না। একাকী রুকু করার পর এই রাকাতকে গণ্য করলে তার নামাজই হবে…

বিস্তারিত