ভ্রমণ মানুষের জীবনে ওৎপ্রোতভাবে জড়িত। ইচ্ছায়, অনিচ্ছায়, বিশেষ কাজ বা শখের বসে মানুষ সফরে বের হয়। বর্তমান সময়ে এসে শখ-আহ্লাদের বিষয়গুলো ব্যাপকভাবে পেয়ে বসেছে সবাইকে। শীত, গ্রীষ্ম, শরৎ বিভিন্ন মৌসুম ঘিরে এখন ভ্রমণ পিপাসুদের মাঝে সাড়া পড়ে। দেশ-বিদেশের নয়ানাভিরাম সব স্পট নির্বাচিত করে ঘুরতে বের হন লোকজন। মানুষের স্বভাবের সঙ্গে মিশে থাকা ভ্রমণের সুপ্তবাসনা শুধু এ যুগেই নয়, প্রাচীনকালের মানুষের মাঝেও ছিল, সব যুগে, সব সময় ঘুরে ঘুরে বিশ্ব দেখার এ ইচ্ছে বলা যায় আদিপুরুষ থেকেই পেয়েছে মানুষ। বিখ্যাত মুসলিম পর্যটক ইবনে বতুতা বলেছেন, ভ্রমণ স্রষ্টার সৃষ্টিরহস্য জানায়, ভ্রমণ আমাদের…
বিস্তারিতTag: মদিনার ১ম জুমার খুতবায় যা বলেছিলেন নবীজি
নবীজি পাঁচ স্তরের লোকদের জন্য সুপারিশ করবেন
হাশরের মাঠে পাঁচ স্তরের লোকদের জন্য সুপারিশ করা হবে। আর পাঁচ স্তরের জন্যই সুপারিশ করবেন আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.)। পাঁচ স্তরের লোক হলো- ১. হাশরের ময়দানে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে অতি শিগগির হিসাব-নিকাশের কাজ শুরু করার জন্য নবীগণের কাছে যেতে শুরু করবে। কিন্তু সবাই অপারগতা প্রকাশ করার পর বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে উপস্থিত হবে এবং তিনি পৃথিবীর সমস্ত মানবজাতির জন্য সুপারিশ করবেন। ২. দ্বিতীয় সুপারিশ হবে প্রথম দরজার মুমিনগণকে হিসাব-নিকাশ ছাড়াই বেহেশতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়ার জন্য। এটাও শেষ নবীই করবেন। ৩. তৃতীয় সুপারিশ হবে যারা স্বীয় অপকর্মের কারণে জাহান্নামে যাওয়ার উপযুক্ত হয়ে পড়েছে, তাদের ক্ষমা করে…
বিস্তারিতনবীজির হিজরতের পথ ধরে যাওয়া যাবে মদিনায়
ইসলামের ইতিহাসে হিজরত যুগান্তকারী ঘটনা। বৈশ্বিক ইতিহাসেও হিজরত তাৎপর্যবহ ও সুদূরপ্রসারী ঘটনা। জোসেফ হেল বলেছেন, ‘হিজরত বিশ্ব নবীর জীবন ও কর্মে নতুন গতিপথ তৈরি করে। ইসলামের ইতিহাসে বৃহৎ দিগন্ত উন্মোচন করে। এটি দ্বীন ও মানবতার বৃহত্তম স্বার্থে ত্যাগ, বিসর্জনের এক সাহসী পদক্ষেপ।’ মহানবী (সা.) মদিনায় হিজরত করেছিলেন। ১৪ শত বছর আগের সেই পথ আবিষ্কৃত হয়েছে। সৌদি আরবের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও রিহলাত মুহাজির’ নামের একটি সংস্থা ওই পথটিকে মদিনায় যাওয়ার পথে নথিভূক্ত করতে কাজ করছে। এছাড়াও পর্যটকদের অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ করতে মক্কায় দ্য জাবালে সাওর কালচারাল সেন্টার উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। জানা…
বিস্তারিতমদিনার ১ম জুমার খুতবায় যা বলেছিলেন নবীজি
নবীজি (সা.) মদিনার উদ্দেশ্যে হিজরত করার পর মদিনার উপকণ্ঠে ‘কুবা’ নামক স্থানে কয়েক দিন অবস্থান করেন। এরপরের শুক্রবার তিনি মদিনার উদ্দেশে বের হন। পথে জুমার সময় হলে তিনি জুমার খুতবা দেন এবং নামাজের ইমামতি করেন। এটিই ছিল মদিনায় তার প্রথম জুমার নামাজ ও খুতবা। ঐতিহাসিক সে খুতবা নানা বিবেচনায় গুরুত্ব বহন করে। খুতবাটির ভাষান্তরিত রূপ পাঠকদের জন্য প্রকাশ করা হলো। ‘সব প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য। আমি তার প্রশংসা করছি, তার কাছে সাহায্য চাইছি, তার কাছে ক্ষমা চাইছি, তার কাছে সুপথ প্রার্থনা করছি, তার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করছি। আমি তার প্রতি…
বিস্তারিত