মোঃ নাজমুল ইসলাম সবুজ শরণখোলা প্রতিনিধিঃ বাগেরহাটের শরণখোলায় অফসিজনে তরমুজ চাষের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। খরিপ মৌসুমে প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষি বিভাগের পরামর্শে এই প্রথম অফসিজনে রসালো তরমুজ চাষ করে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন বিপুল চন্দ্র মাঝি। অসময়ে তরমুজ চাষে প্রচুর পরিমাণ ফল ধরায় বিপুলের চোখে মুখে এখন শুধুই হাসির ঝিলিক। আগামী মৌসুমে অধিক লাভ জনক এ তরমুজ চাষ অনেক চাষি করবে বলে আশা করছেন কৃষি বিভাগ। উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মোস্তফা মশিউল আলম বাবু জানায়, ক্লাইমেট স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে খুলনা অঞ্চলের জলবায়ু পরিবর্তন ও অভিযোজন প্রকল্প আওতায় খরিপ-১ মৌসুমে এই প্রথম তরমুজের…
বিস্তারিতTag: মাচায় তরমুজ চাষে সফল কৃষক
বারোমাসি তরমুজ চাষে মাসুদের দ্বিগুণ লাভের আশা
টাঙ্গাইলের মধুপুর বনাঞ্চলে আনারসের পাশাপাশি বারোমাসি তরমুজ চাষ শুরু হয়েছে। মাসুদ হাসান নামে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত একজন সদস্য বনাঞ্চলের ২১০ শতাংশ জমিতে নতুন প্রজাতির তরমুজ চাষ করছেন। ফলন ভালো হওয়ায় দ্বিগুণ লাভের আশা করছেন তিনি। সরেজমিনে মধুপুর উপজেলার পীরগাছা রাবার বাগান সংলগ্ন ভবানীটেকি গ্রামে দেখা গেছে, দেড় মাস আগে রোপণ করা প্রতিটি গাছে তিন-চারটা করে তরমুজ ঝুলছে। এর মধ্যে কোনোটা এক কেজি, কোনোটা সোয়া কেজি, কোনটা আবার আধা কেজির। কয়েকটি খণ্ডে ভাগ করে আগে পরে করে তরমুজের চারা রোপণ করেছেন। বারোমাসি তরমুজের ভেতরের অংশ হলুদ রঙের। তরমুজ পরিপক্ক হয়ে বিক্রি উপযোগী…
বিস্তারিতনান্দাইলে মাল্টা চাষে সফলতার স্বপ্ন দেখছেন হেলাল উদ্দিন
মোঃ মিন্টু মিয়া, নান্দাইল (ময়মনসিংহ)প্রতিনিধি : ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ একটি রসালো ফল হচ্ছে মাল্টা। সবার কাছে এটি একটি অত্যন্ত মজাদার ফল। তুলনামূলকভাবে শিশু, গর্ভবতী ও প্রসুতি নারী এবং রোগীরা খেয়ে থাকেন এই ফলটি। এটি একটি অর্থকরী ফসল। মাল্টা চাষে এলাকার পুষ্টি চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি চাষিরা আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন। ঠিক তেমনি ময়মনসিংহের নান্দাইলের খারুয়া ইউনিয়নের নাগপুর গ্রামের মোঃ হেলাল উদ্দিন ভুঁইয়া মাল্টা চাষ করে সফল হয়েছেন। শখের বশে মাল্টা চাষ করে ৪ বছরের মাথায় ব্যাপক সাফল্য অর্জন করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবাইকে। তার বাগানে এখন শত শত মাল্টা ঝুলছে। হেলাল উদ্দিন…
বিস্তারিতমাচায় তরমুজ চাষে সফল কৃষক
মোঃ জুনাইদ কবির, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ে মাচায় তরমুজ চাষে সফল কৃষক বাবুঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার বকুয়া বটতলা দুলালপাড়া গ্রামে অসময়ে মাচায় তরমুজ চাষে সফলতা দেখিয়েছেন কৃষক গিয়াসউদ্দিন বাবু। তিনি ২৫ শতক জমিতে ব্লাক বেরি জাতের এই তরমুজের চাষ করেন। অসময়ে উৎপাদন হওয়ায় এ তরমুজ বিক্রি করে ভাল দামও পাচ্ছেন তিনি। ৬৫-৭০ টাকা কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করে এ পর্যন্ত গিয়াসউদ্দিন বাবু ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা আয় করেছেন। সফল এ কৃষককে উৎসাহ প্রদানসহ সার্বিক সহযোগিতা প্রদানে তার তরমুজের মাঠ পরিদর্শন করেছেন হরিপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মারুফ হোসেন। তরমুজ চাষী…
বিস্তারিত