যেসব ব্যবসায়ী পাপী হিসেবে উঠবে কিয়ামতের দিন

যেসব ব্যবসায়ী পাপী হিসেবে উঠবে কিয়ামতের দিন

মহান আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন। ব্যবসার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন রাসুলুল্লাহ (সা.)। পবিত্র হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, তোমরা ব্যবসার প্রতি মনোযোগী হও, কেননা ৯০ শতাংশ রিজিক এর মধ্যেই নিহিত রয়েছে। এ ছাড়া আরো অনেক হাদিস থেকেই ব্যবসার মর্যাদা ও গুরুত্ব প্রতিভাত হয়। বেশির ভাগ সাহাবি, তাবেয়ি, আলেম ও ফকিহ এ পেশাই অবলম্বন করছেন। মুসলমানরাও এ অঙ্গনে বিশেষ উন্নতির মাধ্যমে সুখ্যাতি অর্জন করেছে।   হালাল পথে ব্যবসা পরিচালনাকারীদের কিয়ামতের দিন সর্বোচ্চ সম্মাননা দেওয়া হবে। রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘বিশ্বস্ত ও আমানতদার ব্যবসায়ীদের হাশর কিয়ামতের দিন নবী, সিদ্দিক ও শহীদদের সঙ্গে হবে। ’ (তিরমিজি,…

বিস্তারিত

কিয়ামতের ময়দান যেমন হবে

কিয়ামতের ময়দান যেমন হবে

কিয়ামত সংঘটিত হবে। অমোঘ সত্য ও অনিবার্য এক বাস্তবতা। কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা তাবৎ সৃষ্টিজগৎ তছনছ করে দেবেন। ধ্বংস করে দেবেন সবকিছু। সেদিন শুধু তিনি থাকবেন, বাকি সবকিছু তার মহা পরাক্রমশীলতায় বিনাশ হয়ে যাবে। তিনি নিজে সবার উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করে আবার নিজে উত্তর দেবেন। কিয়ামত শেষে সবাইকে উপস্থিত করা হবে। সেদিন যে মাঠে সমাবেশ ঘটবে, তাকে বলা হয় ময়দানে মাহশার বা সমাবেশের স্থল। পরকালে বিচারের জন্য কবর থেকে উত্থিত হয়ে সব প্রাণী এ মাঠে দণ্ডায়মান থাকবে। পৃথিবীই হবে হাশরের মাঠ। হাদিসের ভাষ্য মতে, পৃথিবীর উপরিভাগে একটি চাদর রয়েছে, একে পার্শ্ব ধরে…

বিস্তারিত

রক্তপাত সম্পর্কে কিয়ামতের দিন বিচার করা হবে

পরিবারের কোনো একজন সদস্য নিহত হলে গোটা পরিবারের ওপরই নেমে আসে শোকের ছায়া। আজীবন তারা এ শোক বয়ে বেড়ায়। তা ছাড়া পারিবারিক, সামাজিক ও আর্থিক নানাবিধ সমস্যা তাদের ওপর চেপে বসে। সর্বোপরি মাতৃ ও পিতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত হয় নিহতের সন্তান-সন্ততিরা। বিধবা হয় স্ত্রী অথবা স্বামী হয় স্ত্রীহারা। মা-বাবা হারান তাঁদের কলিজার টুকরা সন্তান। ইসলাম অন্যায়ভাবে মানব সন্তানকে হত্যা করা কঠোর ভাষায় নিষিদ্ধ করেছে। নিরপরাধ ব্যক্তিদের হত্যা করা ইসলামের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। তাই তো আল্লাহ তাআলা জালিমকে ছাড় দেন, এরপর যখন পাকড়াও করেন তখন আর তাকে ছাড় দেন না। পবিত্র কোরআনে…

বিস্তারিত