পোড়ার জ্বালাতন কমায় টুথপেস্ট

পোড়ার জ্বালাতন কমায় টুথপেস্ট

দাঁতের সুস্থতায় টুথপেস্ট ও ব্রাশের বিকল্প নেই। প্রতিদিন নিয়ম করে খাবার গ্রহণের আগে ও পরে ব্রাশ না করলে দাঁতের সৌন্দর্য্য-ই নষ্ট হয়ে যায়। তাই টুথপেস্ট ও ব্রাশ যেন মানুষের নিত্য দিনের ব্যবহার্য্য একটি উপাদানে পরিণত হয়েছে। তাই বলে টুথপেস্ট শুধু দাঁতের যত্নেই যে ব্যবহার করা হয় তা নয়। এর রয়েছে নানাবিধ ব্যবহার। নিচে টুথপেস্টের এসব ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হলো : পোড়ার জ্বালাতন কমায় টুথপেস্ট: আগুনে বা ইস্ত্রিতে লেগে হাত পুড়ে গেলে দ্রুত সেখানে টুথপেস্ট লাগিয়ে নিন। এটি রান্নাঘরে ফার্স্ট এইড হিসেবে রেখে দিতে পারেন। সারা রাত পোড়া অংশে পেস্ট…

বিস্তারিত

চিরতার পানি পানের উপকারিতা

চিরতার পানি পানের উপকারিতা

চিরতার স্বাদ তেতো হলেও এই ফলটির রয়েছে নানান গুণ। চিরতার পাতলা ডালপালা ধুয়ে পরিষ্কার করে গ্লাস বা বাটিতে পানিতে সারা রাত ভিজিয়ে রেখে সকালে ওই পানি খেতে অনেক উপকার পাওয়া যায়। ইউনানী চিকিৎসা অনুযায়ী চিরতা হৃৎপিণ্ড ও যকৃতের সবলকারক, চোখের জ্যোতিবর্ধক ও জ্বর রোগে বিশেষ উপকারী এই চিরতা। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে চিরতার উপকারিতা ও গুণাগুণ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হল- ১। শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। ২। নিয়মিত তিতা খাবার খেলে অসুখ হওয়ার প্রবণতা কম থাকে। চিরতা এরমধ্যে অন্যতম। ৩। চিরতা খেলে যেকোনো কাটা, ছেঁড়া, ক্ষতস্থান দ্রুত…

বিস্তারিত

মোবাইলের স্ক্রিন হতে পারে, শিশুর মৃত্যুর কারণ!

মোবাইলের স্ক্রিন হতে পারে, শিশুর মৃত্যুর কারণ!

মোবাইলের স্ক্রিনে খুব বেশি সময় কাটানোর ফলে শিশুরা ঝুঁকছে মারাত্মক ক্ষতির দিকে। চোখে কম দেখা, অতিরিক্ত ওজন বাড়িয়ে দেয়া, এমন কি ক্যান্সারও হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। দুই লাখ-এরও বেশি শিশুর উপর ৮০টিরও বেশি গবেষণায় দেখা গিয়েছে দিনে এক ঘন্টা মোবাইল বা ট্যাবে সময় কাটানো শিশুদের স্থূলতার জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকিগুলির মধ্যে যেমন- মিষ্টি, শর্করা রয়েছে তেমনই পাশাপাশি স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেটগুলোও রয়েছে। আবার ওজন বাড়ার কারণে কোলন ক্যান্সার, কিডনি, লিভার, ডিম্বাশয়, প্যানক্রিরিয়া এবং প্রোস্টেট ক্যান্সারসহ নানা ধরনের ক্যান্সারের আক্রান্ত হতে পারে। আর তার থেকেও ভয়ঙ্কর বিষয় হচ্ছে তরুণদের মৃত্যুর…

বিস্তারিত

জিভ পুড়ে গেলে যা করবেন

জিভ পুড়ে গেলে যা করবেন

শীতকালে সাধারণত গরম খাবার খেতেই ভালো লাগে। কিন্তু অনেক সময় খাওয়ার সময় অসাবধানতাবশত অনেকেরই জিভ পুড়ে যায়। অনেকে সতর্ক থাকলেও খাবারটি কতটা গরম তা বুঝে উঠতে পারেন না বলে প্রথম কামড় বা চুমুকেই জিভ পুড়িয়ে ফেলেন। এতে জিভের স্বাদকোরকগুলো পুড়ে গিয়ে স্বাদগ্রহণ করার ক্ষমতা হারায়। সঙ্গে জিভে জ্বালাও শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে অন্য কিছু খাওয়ার সময়ও জিভে জ্বালা ও ব্যথা করে। অনেক সময়ই আমরা এমন ঘটনাকে আমল দিই না। কষ্ট সহ্য করে নিই। কিন্তু চিকিৎসকদের মতে, জিভ পুড়ে যাওয়াকে সম্পূর্ণ অবহেলা ঠিক নয়। বেশি পুড়ে গেলে জিভের প্রদাহ থেকেই মুখে…

বিস্তারিত

শীতে চুলের যত্ন

শীতে চুলের যত্ন

শীতে ত্বকের সঙ্গে সঙ্গে চুলও রক্ষ এবং শুষ্ক হয়ে ওঠে। তখন চুল পড়া বেড়ে যায়। এ কারণে চুলের আর্দ্রতা বজায় রাখার জন্য এ সময় চুলের বাড়তি যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরন করতে পারেন।যেমন- ১. নারকেলের ছোট ছোট টুকরা ব্লেন্ড করে নারকেলের দুধ তৈরি করুন। এরপর একটা ব্রাশ দিয়ে এটি চুলের গোড়ায় ভালভাবে লাগান। এবার একটা তোয়ালে দিয়ে চুলটা ভাল ভাবে পেচিয়ে রাখুন।২০ মিনিট পর চুলটা ভালভাবে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন্। সপ্তাহে একদিন এটি ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।নারকেলের দুধে থাকা ভিটামিন ই ,ফ্যাট, পটাশিয়াম চুলের আর্দ্রতা বজায় রাখে…

বিস্তারিত

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক মেথি শাক

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক মেথি শাক

বাজারে এরই মধ্যে ওঠতে শুরু করেছে শীতকালীন নানা শাকসবজি। অন্যান্য শাকসবজির সঙ্গে এ সময় মেথি শাকও পাওয়া যায়। খেতে সুস্বাদু মেথি শাক প্রাচীনকাল থেকেই ওষুধি হিসাবে ব্যবহার হয়ে আসছে বিভিন্ন দেশে। এছাড়া এই শাকে এমন সব পুষ্টি গুণ রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য দারুন উপকারী। যেমন- ১. মেথি শাক লিভারের কার্যকারিতা বাড়াতে এবং বদহজম দূর করতে দারুন উপকারী। এটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। মেথি শাক আমাশয় এবং ডায়রিয়া নিরাময়ে সাহায্য করে। ২. মেথি শাক রক্তের লিপিড লেভেল ঠিক রাখতে দারুনভাবে সাহায্য করে। এ কারণে এটি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে…

বিস্তারিত

সুস্থ থাকতে প্রতিদিন কলা খান একটি করে

সুস্থ থাকতে প্রতিদিন কলা খান একটি করে

কলার পুষ্টি গুণ সবারই জানা। তবে এটি শরীরের ঠিক কতটা উপকার করে এটা হয়তো অনেকে ধারনাই করতে পারবেন না। কলা শুধু স্বাস্থ্যের জন্যই ভাল তা নয়। এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে।প্রতিদিন কলা খেলে যেসব উপকার পাওয়া যাবে- ১. কলা মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখে।এতে উচ্চ পরিমাণে ট্রিপটোফেন  উপাদান থাকে। যা পরবর্তীতে সেরোটোনিনে রূপান্তরিত হয়।সাধারণত মস্তিষ্ক সোরোটোনিনের ঘাটতি থাকলে হতাশা দেখা দেয়। কলা সেই ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে। ২. কেউ ওজন কমাতে চইলে খাদ্য তালিকায় কলা রাখুন। কলায় দিনের চাহিদা ১২ শতাংশ ফা্ইবার থাকায় এটি খাওয়ার পর অনেকক্ষন পেট ভরা লাগে। তখন…

বিস্তারিত

কম ঘুমে বাড়ে যেসব রোগের ঝুঁকি

কম ঘুমে বাড়ে যেসব রোগের ঝুঁকি

দৈনন্দিন জীবনে পর্যাপ্ত ঘুম অতি প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। সারাদিনের পরিশ্রমের পর ঘুম শরীরকে বিশ্রাম দেয়। সেই সঙ্গে দেহের অভ্যন্তরীন সব বৃদ্ধি ঘটায় এবং সেল পুনঃর্নিমান করে।ঘুম ভাল হলে কাজে শক্তি পাওয়া যায়। ঘুম শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখার সঙ্গে সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।কিন্তু ঘুম কম হলে বা অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণে শরীরে নানাবিধ সমস্যা তৈরি হয়। যেমন- আলঝাইমার : ঘুম ক্লান্ত মস্তিষ্ককে সক্রিয় করে।সেই সঙ্গে মস্তিষ্কর সেলগুলোর ক্ষয় রোধ করে।কম ঘুমের কারণে ধীরে ধীরে স্মৃতিশক্তি লোপ পেতে শুরু করে। তখন ডিমেনশিয়া, আলঝাইমার-এসব রোগের সম্ভাবনা দেখা দেয়।গবেষণায় দেখা গেছে, আলঝাইমার রোগের…

বিস্তারিত

থাইরয়েডের সমস্যার নানা উপসর্গ

থাইরয়েড গ্রন্থির কাজ হলো শরীরের কিছু অত্যাবশ্যকীয় হরমোন (থাইরয়েড হরমোন) উৎপাদন করা। শরীরের জন্য থাইরয়েড হরমোনের একটি নির্দিষ্ট মাত্রা আছে। এর থেকে কম বা বেশি হরমোন উৎপাদিত হলে তা শরীরে বিরূপ প্রভাব ফেলে। থাইরয়েড হরমোন কম উৎপন্ন হলে বলা হয় হাইপোথাইরয়েডিসম এবং বেশি উৎপন্ন হলে বলা হয় হাইপারথাইরয়েডিসম। শরীরে থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্য না থাকলে তার কিছু লক্ষণ দেয়া দেয়। যেমন- ১. হঠাৎ করেই কোনও কারণ ছাড়া ওজন বেড়ে যাওয়াটা হাইপোথাইরয়েডিসমের সমস্যা হতে পারে। খাওয়ার পরিমাণ না বাড়ানো হলেও যদি হঠাৎ করে ওজন বাড়তে শুরু করে তাহলে তা থাইরয়েডের কারণে হতে…

বিস্তারিত

উচ্চ রক্তচাপ কমায় শীতকালীন যেসব সবজি

উচ্চ রক্তচাপ কমায় শীতকালীন যেসব সবজি

গোটা বিশ্বে দিন দিন উচ্চ রক্তচাপে ভোগা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।শুধু বয়স্ক নয়, আজকাল অনেক অল্প বয়সী ছেলেমেয়েরাও এই রোগে ভূগছে। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না রাখা গেলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। জীবনযাপন পদ্ধতি, খাদ্যাভাসের মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। শীতকাল এমনই একটি ঋতু যে সময় প্রচুর শাকসবজি পাওয়া যায় যেগুলো উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। যেমন- গাজর : এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।নিয়মিত গাজর খেলে স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমে।এটা রান্না, কাঁচা কিংবা জুস করে খেতে পারেন। বিট : এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।বিটে প্রচুর…

বিস্তারিত