দোয়া কবুল না হওয়ার কারণ

দোয়া কবুল না হওয়ার কারণ

প্রত্যেক মুসলমান প্রতিদিন কিছু না কিছু আল্লাহ তাআলার কাছে চেয়ে থাকেন। যারা আল্লাহর কাছে দোয়া করেন, তাদের কারও দোয়া কবুল হয়, আবার কারও হয় না। আর দোয়া কবুল না হওয়ার অবশ্যই কোন না কোনো কারণ রয়েছে। অনেক মানুষ আছেন, আল্লাহর কাছে বারবার দোয়া করার পরও প্রত্যাশিত বিষয় না পেলে— দোয়া করা ছেড়ে দেন। হতাশ হয়ে অধৈর্য হয়ে পড়েন। তাদের জানা থাকা দরকার যে, দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা বান্দাকে তিনটি বিষয়ের কোনো একটি দিয়ে থাকেন। এক. হয়তো প্রত্যাশিত বিষয়টি দিয়ে দেন। দুই. দোয়ার বদৌলতে আল্লাহ তায়ালা তার ওপর থেকে সমপর্যায়ের বিপদ দূর করেন। তিন. দোয়ার সওয়াব…

বিস্তারিত

সালাম ফেরানোর পর যে দোয়া পড়বেন

সালাম ফেরানোর পর যে দোয়া পড়বেন

নামাজ সম্পন্ন করার জন্য সালাম ফেরানো ওয়াজিব। সালাম ফেরানোর মাধ্যমে নামাজ সমাপ্ত করা হয়। জামাতে নামাজের সময় ইমাম সাহেবের ডানে বামে সালাম ফেরানোর পর মুক্তাদি সালাম ফেরাবে। এটা সালাম ফেরানোর নিয়ম। সালাম ফেরানোর পর অনেক দোয়া রয়েছে, যেগুলো পড়া সুন্নত। এখানে একটি দোয়া উল্লেখ করা হয়েছে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, নবী (সা.) নামাজের সালাম ফেরানোর পর এই দোয়া বলতেন। (মুসলিম, হাদিস : ৫৯২; তিরমিজি, হাদিস : ২৯৮-২৯৯; আবু দাউদ, হাদিস : ১৫১২) দোয়াটি হলো (আরবি)- اللهُمَّ أَنْتَ السَّلَامُ وَمِنْكَ السَّلَامُ، تَبَارَكْتَ ذَا الْجَلَالِ وَالْإِكْرَامِ উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম ওয়া…

বিস্তারিত

বৈঠক শেষে যে দোয়া পড়বেন

বৈঠক শেষে যে দোয়া পড়বেন

মানুষের জীবনের সঙ্গে বসা, বৈঠক করা, আলাপ-আলোচনায় অংশ নেওয়া ও গল্প করা ইত্যাদি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কারণ, এগুলো ছাড়া বলতে গেলে মানুষের জীবন চলেই না। কিন্তু এসবে অনেক সময় আল্লাহর অপছন্দনীয় ও গুনাহের কাজ-কর্ম এবং কথাবার্তা হয়ে যায়। মানুষের বৈঠক ও আলোচনা-আলাপও যেন পুণ্যময় হয় এবং গুনাহ হয়ে গেলে তা যেন ক্ষমা করে দেওয়া হয়— সে জন্য আল্লাহর রাসুল একটি দোয়া শিখিয়েছেন। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‌‘বৈঠক শেষে যে ব্যক্তি এই দোয়া পড়বে— আল্লাহ বৈঠকে করা তার ভুলত্রুটি ও গুনাহ ক্ষমা করবেন।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৩৩) আরবি…

বিস্তারিত

অস্থিরতা দূর করার দোয়া

অস্থিরতা দূর করার দোয়া

মানসিক অস্থিরতা খুবই খারাপ জিনিস। কিন্তু কিছু মানুষ হতাশ হয়ে পড়ে। সব কিছু ছেড়ে চলে যেতে চায়। অথচ অস্তিরচিত্ত ও দুশ্চিন্তাগ্রস্ত না হওয়া উচিত। কারণ, এসব মানুষকে কুরে কুরে খায়। স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বাহ্যত করে। মনে রাখা জরুরি যে, একজন মুমিন কখনো হতাশ কিংবা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয় না। দুশ্চিন্তা ও মানসিক অস্থিরতা থেকে মুক্ত থাকতে হাদিসে বেশ কিছু দোয়া শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। ওই দোয়াগুলো বেশি বেশি পড়লে— দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। এক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, আমি এমন একটি দোয়া সম্পর্কে অবগত আছি— কোনো বিপদগ্রস্ত লোক তা পাঠ করলে, আল্লাহ তাআলা তার…

বিস্তারিত