অস্থিরতা দূর করার দোয়া

অস্থিরতা দূর করার দোয়া

মানসিক অস্থিরতা খুবই খারাপ জিনিস। কিন্তু কিছু মানুষ হতাশ হয়ে পড়ে। সব কিছু ছেড়ে চলে যেতে চায়। অথচ অস্তিরচিত্ত ও দুশ্চিন্তাগ্রস্ত না হওয়া উচিত। কারণ, এসব মানুষকে কুরে কুরে খায়। স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বাহ্যত করে। মনে রাখা জরুরি যে, একজন মুমিন কখনো হতাশ কিংবা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয় না। দুশ্চিন্তা ও মানসিক অস্থিরতা থেকে মুক্ত থাকতে হাদিসে বেশ কিছু দোয়া শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। ওই দোয়াগুলো বেশি বেশি পড়লে— দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। এক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, আমি এমন একটি দোয়া সম্পর্কে অবগত আছি— কোনো বিপদগ্রস্ত লোক তা পাঠ করলে, আল্লাহ তাআলা তার…

বিস্তারিত

জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে জগন্নাথপুর আ,লীগ এর আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে জগন্নাথপুর আ,লীগ এর আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

হুমায়ূন কবীর ফরীদি, জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) স্টাফ রিপোর্টারঃ ৩ রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস উদযাপন উপলক্ষে জগন্নাথপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের  আয়োজনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৩রা নভেম্বর। পচাত্তর সালের এই দিনে স্বাধীনতা বিরোধী কুচক্রী মহল এর ইশারায় দেশদ্রোহী  বিপথগামী সেনা কর্মকর্তা কর্তৃক ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অভ্যন্তরে নির্মম হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিলেন বাংলাদেশ এর স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ঘনিষ্ঠ সহচর ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক বীর সেনানী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সৈয়দ তাজউদ্দিন আহমদ, এএইচএম কামরুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন মনসুর আলী। নির্মম হত্যাকান্ডের শিকার এই জাতীয়…

বিস্তারিত

সুস্থ ও ভালো থাকার দোয়া

সুস্থ ও ভালো থাকার দোয়া

সুস্থতা আল্লাহর দেওয়া সবচেয়ে বড় নিয়ামতগুলোর একটি। সুস্থতা যে কত মূল্যবান— অসুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত তা কেউ অনুধাবন করতে পারে না। অসুস্থতা ও রোগ-বালাই কেউই কামনা করে না। তবুও নানা সময়ে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে। দুর্বলতা ও রোগ পেয়ে বসে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, ব্যক্তির সুস্থতা কিন্তু শুধু ব্যক্তির নিজের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ নয়। বরং ব্যক্তির সুস্থতা তার নিজের, পরিবারের, কর্মক্ষেত্রের, দেশের এবং সর্বোপরি ইবাদত-বন্দেগির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যত বেশি সুস্থ থাকতে পারবে, সে তত বেশি ইবাদত-বন্দেগি করতে পারবে। দেশের ও মানুষের জন্য তত বেশি অবদান রাখতে পারবে। তাই…

বিস্তারিত

দোয়া মাসুরা কখন পড়বেন?

দোয়া মাসুরা কখন পড়বেন?

নামাজের শেষ বৈঠকে দোয়া মাসুরা পড়তে হয়। তাশাহ্হুদের পর দরুদ পড়া এবং এরপর দোয়া মাসুরা পড়া সুন্নত। দোয়া মাসুরা শেষে সালাম ফেরাতে হয়। এখানে পড়ার জন্য নির্দিষ্ট কোনো দোয়া নেই। বরং একটি মাসনুন দোয়া পড়লেই হয়। এমনকি একাধিক দোয়াও পড়া যায়। হাদিস শরিফে এসেছে, ‘অতঃপর (দরুদ পাঠের পর) যে দোয়া ইচ্ছে, সেটা পড়বে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪০২) দোয়া মাসুরার এক্ষেত্রে বেশি প্রসিদ্ধ হলো- ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি জালামতু নাফসি…’ এই দোয়াটি। ফলে অনেকেই মনে করেন দোয়া মাসুরা বলতে শুধু এটিই। এটি ছাড়া অন্য কোনো দোয়া পড়লে হবে না। আসলে বিষয়টি এমন…

বিস্তারিত

দোয়া কুনুত পড়তে না পারলে করণীয়

দোয়া কুনুত পড়তে না পারলে করণীয়

কেউ কেউ দোয়া কুনুত মুখস্থ পড়তে পারেন না। তাই বিতর নামাজের তৃতীয় রাকাতে কোন দোয়া পড়বেন কিংবা কী পড়া যায়— এসব নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান। এখন প্রশ্ন হলো- তারা কী পড়তে পারেন? এই প্রশ্নের উত্তর হলো-  বিতর নামাজে দোয়া কুনুত পড়া ওয়াজিব। তৃতীয় রাকাতে সুরা ফাতিহার সঙ্গে সুরা মিলিয়ে তাকবির বলে হাত বেঁধে পড়তে হয়। তবে দোয়ায়ে কুনুত হুবহু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণিত শব্দে হওয়া ওয়াজিব নয়। বরং মুসল্লি অন্য কোনো দোয়াও করতে পারেন। হাদিসের শব্দের বাইরে কিছু বাড়াতেও পারেন। এমনকি যদি কোরআনের যেসব আয়াতে দোয়া আছে,…

বিস্তারিত

দোয়া কুনুত পড়ার সওয়াব

দোয়া কুনুত পড়ার সওয়াব

দোয়া কুনুত মূল্যবান দোয়াগুলোর মধ্যে থেকে অন্যতম, বিতর নামাজের তৃতীয় রাকাআতে সুরা ফাতিহার সঙ্গে সুরা মিলানোর পর এটি পাঠ করতে হয়। এই দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে গুরুত্বপূর্ণ আবেদনগুলো তুলে ধরা হয়। দোয়া কুনুত রাসুল (সা.) মাঝে মাঝে পাঠ করতেন। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘আমি একরাতে নবী (সা.)-এর নিকটে ছিলাম। তিনি শয্যাত্যাগ করলেন এবং দুই রাকাত নামাজ পড়লেন। এরপর উঠে বিতর পড়লেন। প্রথম রাকাতে ফাতিহার পর সুরা আআলা পাঠ করলেন। এরপর রুকু ও সিজদা করলেন। দ্বিতীয় রাকাতে ফাতিহা ও কাফিরূন পাঠ করলেন এবং রুকু-সিজদা করলেন। তৃতীয় রাকাতে ফাতিহা ও ইখলাস…

বিস্তারিত

ঋণমুক্ত হওয়ার দোয়া

ঋণমুক্ত হওয়ার দোয়া

ঋণে আক্রান্ত হওয়া খারাপ কথা। তাই যত দ্রুত সম্ভব ঋণমুক্ত হওয়ার চেষ্টা করা উচিত। এই জন্য আল্লাহর রাসুল (সা.) দ্রুত ঋণ আদায় করতে বা ঋণমুক্ত হতে সক্ষম হওয়ার জন্য কিছু আমল ও দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন। ঋণ থেকে মুক্ত থাকার জন্য তিনি আল্লাহর কাছে খুব বেশি দোয়া করতেন। এক ব্যক্তি একবার তাকে দেখলেন, ঋণ থেকে রক্ষা পেতে দোয়া করছেন। তখন বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আপনি ঋণ থেকে খুব বেশি বেশি আশ্রয় প্রার্থনা করে থাকেন!’ নবী (সা.) উত্তর দিলেন, ‘মানুষ ঋণী হলে, কথা বলতে গিয়ে মিথ্যা বলে এবং অঙ্গীকার করলে, রক্ষা করে…

বিস্তারিত

যে দোয়া পড়লে সারাদিন হেফাজতে থাকবেন

যে দোয়া পড়লে সারাদিন হেফাজতে থাকবেন

মুসলিমের প্রতিটি মুহূর্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি মুহূর্তই নেক আমল ও সওয়াবের উপযুক্ত। কারণ, ইসলামী নিয়ম অনুসারে জীবন যাপন করলে, প্রতিটি কর্মে সওয়াব ও পুণ্য। তাই কোনো সময়ই নষ্ট করা উচিত নয়। বিভিন্ন আমল ও জিকির-আজকারে নিজের জীবন ঋদ্ধ রাখা চাই। দিন-রাতের বিভিন্ন সময়ে বহু দোয়া ও জিকির সম্পর্কে হাদিসে অজস্র বর্ণনা রয়েছে। ফজরের পর অনেকগুলো দোয়ার কথাও হাদিসে রয়েছে। আবার এই দোয়াটি কিন্তু মাগরিবের নামাজের পরও পড়া যায়। এতে একই রকম সওয়াব ও ফজিলত লাভ হয়। দোয়াটি সম্পর্কে আমরা সংক্ষেপে আলোচনা করছি— যে দোয়ায় গুনাহ মাফ ও শয়তান থেকে রক্ষা এক…

বিস্তারিত

যে দোয়ায় সদকার চেয়ে বেশি সওয়াব

যে দোয়ায় সদকার চেয়ে বেশি সওয়াব

আমল ছাড়া জীবন মরু বিয়াবানের মতো। আমলের মাধ্যমে নিশ্চিত হয় জীবন, পরকালের সাফল্য ও অন্যান্য সবকিছু। অনেক মানুষ আছেন, ঈমানদার; কিন্তু আমল তেমন করেন না। কেউ কেউ আমল করার ক্ষেত্রে নানা অজুহাত খোঁজেন। অথচ ইসলাম নিতান্ত সহজ। কেউ চাইলে সহজে আমল করে সওয়াব লাভ করতে পারে, এমন অসংখ্য আমল রয়েছে। এই লেখায় এমন একটি আমলের কথা উল্লেখ করা হবে, যেটার মাধ্যমে ধনীদের দান-সদকা ও বদান্যতার সঙ্গে পাল্লা দেওয়া যায়। ক্ষেত্র বিশেষে দান না করে, কেবল এই দোয়া পড়েই তাদের চেয়ে বেশি সওয়াব ও নেকি অর্জন করা যায়। আবু হুরায়রা (রা.)…

বিস্তারিত

শিরক থেকে বাঁচতে যে দোয়া পড়বেন

শিরক থেকে বাঁচতে যে দোয়া পড়বেন

কখনও যদি কথাবার্তার কিংবা কোনো কাজে-কর্মে অনিচ্ছাকৃতভাবে শিরক হয়ে যায়, তাহলে কী করতে হবে? আল্লাহর কাছে তাওবা করলে হবে নাকি আরও অন্য কোনো আমলও করতে হবে? এছাড়াও শিরক থেকে বাঁচার দোয়া কী? এমনটা অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন। তাদের জেনে রাখার সুবিধার্থে এখানে দুইটি বিষয় উল্লেখ করা হলো। এক. অনিচ্ছাকৃত কুফরি বা শিরকি কথা বলা কারও যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে উক্ত কুফরি কিংবা শিরকি বাক্য মুখ থেকে বের হয়ে যায়, তাহলে ঈমানের কোনো ক্ষতি হয় না। তবে ঈমান ও কুফরের ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা আবশ্যক, যেন কখনো কুফরি বা শিরকি কোনো কথা অসতর্কতায়ও…

বিস্তারিত