আমলহীন জীবন মরুভূমির মতো। আমলের মাধ্যমে জীবন সবুজ-সজীব হয়ে ওঠে। আর ইসলাম নিতান্ত সহজ ও জীবনঘনিষ্ঠ ধর্ম। ফলে কেউ চাইলে সহজে এবং অল্প সময়ে বহু আমল করতে পারে। এতে আল্লাহ তাআলা বিপুল সওয়াব দেবেন। উপরন্তু মুমিনের জীবনযাপনই ইবাদত ও বন্দেগি হিসেবে গণ্য— যখন সবকিছু আল্লাহর হুকুম ও রাসুল (সা.)-এর তরিকা অনুযায়ী হবে। অনেক সময় দেখা যায়— কেউ কেউ অফিস বা কর্মস্থলে ইবাদত-বন্দেগি ও নেক আমলের সময়-সুযোগ কম পেয়ে থাকেন। তারা চাইলে অফিসে কাজের ফাঁকে অল্প সময়ে অনেক ফজিলতপূর্ণ আমল করতে পারেন। কাজের ফাঁকে এক মিনিটে অনেক ভাল কাজ করা যেতে পারে…
বিস্তারিতTag: আল্লাহর পরম প্রিয় আমল তওবা
লোক-দেখানো আমল করলে যে শাস্তি
রিয়া করা শরিয়তে সম্পূর্ণরূপে হারাম। রিয়া মানে হলো- লোক-দেখানো কাজ, আত্মপ্রদর্শন, মুনাফিকী ও ভণ্ডামি ইত্যাদি। ইসলামি পরিভাষায় রিয়া বলে- সুনামের আশায় বা দুর্নামের ভয়ে সৎ আমল ও নেক কাজ করা, যাতে লোক ভালো বলে বা ভালো নজরে থাকা যায়। কিন্তু আল্লাহ তাআলা রিয়াকারীর জন্য কঠিন শাস্তি রেখেছেন। তাই লৌকিকতা দেখিয়ে নিজেকে শাস্তির জন্য তৈরি না করাই মুমিনের কাজ। জুনদুব (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মানুষকে শোনানোর জন্য এবং মানুষের নিকট প্রসিদ্ধি লাভ করার জন্য কোনো আমল করে— আল্লাহ তাআলা তার অবস্থা মানুষকে শুনিয়ে দেবেন। আর যে…
বিস্তারিতআল্লাহর পরম প্রিয় আমল তওবা
আল্লাহ রব্বুল আলামীন আমাদের সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। এক সুন্দর অবয়বে মানুষকে তৈরি করেছেন। দিয়েছেন এক মহামূল্যবান বিবেক। আসমান জমিনের সমস্ত মাখলুকাতের ওপর দিয়েছেন শ্রেষ্ঠত্ব। যদিও ফেরেশতারা সর্বদা আল্লাহর ইবাদতে রত আছে। তাদের যাকে যে কাজের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে তারা প্রতিনিয়ত সেই দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। ফেরেশতাদের আল্লাহ তায়ালা অবাধ্য হওয়ার ক্ষমতাই দেননি। আর আল্লাহ মানুষকে বিবেক দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। নবী-রাসূল প্রেরণ করেছেন। তাদের প্রতি ওহী নাজিল করে সঠিক পথের দিশা দিয়েছেন। ভালো-মন্দ দুটি পথের মধ্যেই ইচ্ছেমত যেকোনো একটি পথ বেছে নেয়ার এখতিয়ার দিয়েছেন। এখানেই ফেরেশতাসহ সকল মাখলুকাতের…
বিস্তারিত