দৈনন্দিন জীবনে আমলের গুরুত্ব অপরিসীম। শুধু ফরজ আমলগুলো অনেক সময় যথেষ্ট না হতে পারে। তাই নফল ও অন্যান্য আমল করা চাই। কারণ, হাদিসে এসেছে- বান্দার ফরজ আমলে ঘাটতি দেখা দিলে নফল দিয়ে তা পূর্ণ করা হবে। অধিক উপকারী সহজ কিছু আমল— এক. দৈনিক একশ বার বার “سبحان الله” সুবহানাল্লাহ পাঠ করা। এতে একহাজার সওয়াব লেখা হয়। একহাজার গুনাহ মাফ করা হয়। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪/২০৭৩) দুই. ‘الحمد لله” আলহামদুলিল্লাহ আমলের পাল্লাকে ভারী করে দেয় এবং এটি সর্বোত্তম দোয়াও বটে। (তিরমিজি, হাদিস : ৫/৪৬২; ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২/১২৪৯; সহিহ…
বিস্তারিতTag: কাউকে ক্ষমা করে দিলে যে সওয়াব পাবেন
শীতে যেসব আমলে বেশি সওয়াব
দুয়ারে কড়া নাড়ছে শীত। আবার কিছু এলাকার প্রকৃতিতে এসে পড়েছে শীতের আমেজ। শীতকাল অনেকের জন্য আরামদায়ক প্রিয় ঋতু। আল্লাহর প্রিয় বান্দাদেরও প্রিয় মওসুম। কুয়াশার মিহি চাদরে ঢাকা শীতে ইবাদত-বন্দেগি তুলনামূলকভাবে বেশি করা যায়। আল্লাহর নৈকট্য লাভেও অধিক মগ্ন ও রত থাকা যায়। শীতকাল মুমিনের বসন্তকাল সাহাবি আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘শীতকাল মুমিনের বসন্তকাল।’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১১৬৫৬) অন্য এক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘শীতের রাত দীর্ঘ হওয়ায় মুমিন রাত্রিকালীন নফল নামাজ আদায় করতে পারে এবং দিন ছোট হওয়ায় রোজা রাখতে পারে।’ (বায়হাকি,…
বিস্তারিতকাউকে ক্ষমা করে দিলে যে সওয়াব পাবেন
কেউ ভুল-ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। ভুল-ত্রুটি ও ভালো-মন্দের মিশেলেই মানুষের জীবন। তাই মানুষের ভুলের প্রতি ক্ষমাপরায়ণ হওয়া ভদ্রলোকের কাম্য। ইসলাম এই বিষয়ে অত্যন্ত বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। ক্ষমা করে দিলে কী সওয়াব ও দুনিয়া-আখেরাতে কী উপকার লাভ হবে তা বর্ণনা করেছে। কারও ভুল হয়ে গেলে, তার ওপর চড়াও হওয়া বেশ নিন্দনীয়। উগ্র-কাতর হয়ে তাকে কষ্ট দিলে গুনাহ হবে। এমনকি কখনো কখনো শাস্তিও পেতে হতে পারে। উপরন্তু এসব মানুষের ব্যক্তিত্ব খর্ব করে। আমলনামা থেকে সওয়াব ও নেকি মুছে দেয়। ক্ষমাকারীদের আল্লাহ ভালোবাসেন ক্ষমাশীল মানুষ সর্বোত্তম ব্যবহারকারী ও ধৈর্যশীল। যিনি উদারপ্রকৃতির, তিনিই ক্ষমাশীল। ক্ষমা…
বিস্তারিত